বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত
শিরোনাম: আরো আরো,প্রভু, আরো আরো
পাঠ
ও পাঠভেদ:
- গীতবিতান
অখণ্ড (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২ )-এর
পূজা
পর্যায়ের ২২৮ সংখ্যক গান। উপবিভাগ
দুঃখ
৩৭,
আরো আরো,
প্রভু , আরো আরো
এমনি ক'রে
আমায় মারো ॥
লুকিয়ে থাকি, আমি পালিয়ে বেড়াই—
ধরা পড়ে গেছি,
আর কি এড়াই!
যা-কিছু আছে
সব কাড়ো কাড়ো ॥
এবার যা
করবার তা সারো সারো,
আমি হারি
কিম্বা তুমিই হারো।
হাটে ঘাঠে
বাটে করি মেলা,
কেবল হেসে খেলে গেছে বেলা—
দেখি কেমনে
কাঁদাতে পারো ॥
-
তথ্যানুসন্ধান
- পাণ্ডুলিপির পাঠ:
RBVBMS 358
[নমুনা]
।
- পাঠভেদ: পাঠান্তর আছে। স্বরবিতান-৯এর
৬৫ পৃষ্ঠায় মুদ্রিত পাঠভেদ অনুসারে নিচের পাঠভেদ দেখানো হলো।
এমনি করে আমায়
মারো : নাট্যাংশ, প্রায়শ্চিত্ত (১৩১৬)
যেমনি খুশি আমায় মারো : স্বরলিপি, প্রায়শ্চিত্ত (১৩১৬)
ক. রচনাকাল ও স্থান: রবীন্দ্রনাথের
RBVBMS 358
পাণ্ডুলিপিতে গানটির তারিখ উল্লেখ আছে
'১৯ চৈত্র'। উল্লেখ্য, এটি ১৩১৩ বঙ্গাব্দের ১৯শে
চৈত্র। এই বিচারে বলা যায়, গানটি রচনার সময় রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল
৪৫ বৎসর ১১ মাস।
[৪৫
বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
খ.
প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
- গ্রন্থ
-
কাব্যগ্রন্থ
-
দশম খণ্ড
[ইন্ডিয়ান প্রেস, ১৩২৩ বঙ্গাব্দ, ১৯১৬ খ্রিষ্টাব্দ) ,
ধর্ম্মসঙ্গীত, পৃষ্ঠা: ২১৭]
[নমুনা]
- গান
-
দ্বিতীয় সংস্করণ
[ ইন্ডিয়ান
প্রেস (১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দ
,
আশ্বিন ১৩১৬
বঙ্গাব্দ)।
গান। পৃষ্ঠা:
১২৯]
[নমুনা]
-
গীতবিতান
- ধর্ম্মসঙ্গীত
[ইন্ডিয়ান প্রেস্ লিমিটেড, ১৩২১ বঙ্গাব্দ।
পৃষ্ঠা:
১০৫]
[নমুনা]
- পরিত্রাণ
-
প্রথম সংস্করণ [জ্যৈষ্ঠ ১৩৩৬ বঙ্গাব্দ। দ্বিতীয় অঙ্ক, প্রথম
দৃশ্য। ধনঞ্জয়ের গান। পৃষ্ঠা: ৫৯]
[নমুনা]
- রবীন্দ্ররচনাবলী
বিংশ খণ্ড (বিশ্বভারতী)। পৃষ্ঠা ১৫৪।
- প্রায়শ্চিত্ত
[৩১ বৈশাখ ১৩১৬ বঙ্গাব্দ। প্রথম অঙ্ক, পঞ্চম দৃশ্য।
ধনঞ্জয়ের গান]
[নমুনা]
সুরেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায়-কৃত স্বরলিপি।
পৃষ্ঠা: ১০-১৩ নমুনা:
প্রথমাংশ,
দ্বিতীয়াংশ,
তৃতীয়াংশ,
শেষাংশ]
রবীন্দ্ররচনাবলী নবম খণ্ড (বিশ্বভারতী)। পৃষ্ঠা ১১৭।
মুক্তধারা
-
প্রথম সংস্করণ (বৈশাখ
১৩২৯ বঙ্গাব্দ)। ধনঞ্জয়ের গান। পৃষ্ঠা ৫৭] [নমুনা]
- রবীন্দ্ররচনাবলী চতুর্দশ খণ্ড
(বিশ্বভারতী)। পৃষ্ঠা ২০৮ ২০৮
স্বরবিতান
নবম (৯, প্রায়শ্চিত্ত) খণ্ডের ষষ্ঠ গান। পৃষ্ঠা ১৪-১৬।
[নমুনা]
পত্রিকা:
-
সঙ্গীত প্রকাশিকা (জ্যৈষ্ঠ
১৩১৬ বঙ্গাব্দ)। সুরেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায়-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
-
প্রবাসী
(আষাঢ় ১৩১৬
বঙ্গাব্দ)। দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল। পৃষ্ঠা: ১৫৪-১৫৫।
[নমুনা]
প্রকাশের
কালানুক্রম: এই গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল প্রায়শ্চিত্ত নামক নাটকে (৩১ বৈশাখ ১৩১৬ বঙ্গাব্দ) প্রথম ব্যবহৃত হয়েছিল। এরপর যে সকল গ্রন্থাদিতে গানটি স্থান লাভ করেছিল, সেগুলো হলো-
সঙ্গীত প্রকাশিকা (জ্যৈষ্ঠ ১৩১৬ বঙ্গাব্দ),
প্রবাসী (আষাঢ় ১৩১৬ বঙ্গাব্দ),
গান দ্বিতীয় সংস্করণ (আশ্বিন, ১৩১৬ বঙ্গাব্দ)
ধর্ম্মসঙ্গীত ( ১৩২১ বঙ্গাব্দ),
কাব্যগ্রন্থ দশম খণ্ড ( ১৩২৩ বঙ্গাব্দ) মুক্তধারা (বৈশাখ ১৩২৯ বঙ্গাব্দ)।
এরপর ১৩৩৮ বঙ্গাব্দে গানটি
গীতবিতান -এর
প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ অন্তর্ভুক্ত হয়ে প্রকাশিত হয়েছিল। এরপর
১৩৪৮ বঙ্গাব্দের মাঘ মাসে প্রকাশিত গীতবিতান -এর
প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণে গানটি
অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল
পূজা
পর্যায়ের উপবিভাগ
দুঃখ
-এর ৩৭ সংখ্যক গান হিসেবে। ১৩৭১
বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত অখণ্ড গীতবিতানের পূজা পর্যায়ের ২২৮
সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। গানটি একইভাবে অখণ্ড গীতাবিতানের
তৃতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দের পৌষ মাসে।
গ.সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
- স্বরলিপিকার
:
- পর্যায়:
- বিষয়াঙ্গ:
পূজা (দুঃখ)
- সুরাঙ্গ: বাউল।
- রাগ:
-
সুরট।
- রবীন্দ্রনাথের RBVBMS 358
পাণ্ডুলিপিতে গানটির উপরে রাগের
উল্লেখ আছে 'সুরট'।
-
মিশ্র
মল্লার
- [স্বরবিতান-৯]
- [রাগ-রাগিণীর
এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী।
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১।
পৃষ্ঠা: ৬৪]
[মিশ্র
মল্লার রাগে নিবদ্ধ রবীন্দ্রসঙ্গীতের
তালিকা]
-
দেশ
- [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর
চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬ । পৃষ্ঠা:
৩৪]
- তাল:
-
খেমটা।
-
[স্বরবিতান-৩৭]।
- [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা । সুধীর
চন্দ। (প্যাপিরাস, জানুয়ারি ১৯৯৩)। পৃষ্ঠা:
৩৪]।
- [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত,
প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, জুলাই ২০০১, পৃষ্ঠা:
৬৪।]
[খেমটা
তালে নিবদ্ধ
রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
- গ্রহস্বর: মা।
- লয়: দ্রুত।