বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত। 
গান সংখ্যা: 
শিরোনাম: 
      আজিকে এই 
সকালবেলাতে
পাঠ ও পাঠভেদ:
               
      আজিকে এই সকালবেলাতে
           বসে আছি আমার প্রাণের সুরটি মেলাতে 
      ॥
      
      আকাশে ওই অরুণ রাগে   মধুর তান করুণ লাগে,
      
           বাতাস মাতে আলোছায়ার মায়ার খেলাতে 
      ॥
      
           নীলিমা এই নিলীন হল আমার চেতনায়।
      
           সোনার আভা জড়িয়ে গেল মনের কামনায়।
      
      লোকান্তরের ও পার হতে   কে উদাসী বায়ুর স্রোতে
           ভেসে বেড়ায় দিগন্তে ওই মেঘের ভেলাতে 
      ॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ:
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
		ক. রচনাকাল ও স্থান:
		
		
		RBVBMS 229 
		পাণ্ডুলিপিতে গানটির সাথে রচনার তারিখ উল্লেখ আছে- '১৩ বৈশাখ/১৩১৯/শান্তিনিকেতন। 
		রবীন্দ্রনাথ তাঁর ৫০ বৎসর ১১ মাস অতিক্রান্ত বয়সে গানটি রচনা করেছিলেন। 
		
		উল্লেখ্য, 
      ১৩১৮ বঙ্গাব্দের
		চৈত্র মাসের ৩১ তারিখ রবীন্দ্রনাথ শিলাইদহ থেকে শান্তিনিকেতনে ফিরে আসেন। 
		এরপর ১৩১৯ বঙ্গাব্দের ১৩ই বৈশাখের 
		ভিতরে তিনি এই গানটি-সহ মোট ৬টি গান রচনা করেন। এর ভিতরে এই গানটি তিনি 
		রচনা করেছিলেন ৩০ চৈত্র [শুক্রবার ১২ এপ্রিল] তারিখে
    
		
		[রবীন্দ্রনাথের 
		৫০ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রচিত গানের তালিকা] 
 
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
রেকর্ড সূত্র: রেকর্ডসূত্র পাওয়া যায় নি
	
	প্রকাশের কালানুক্রম: 
	গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল 
	প্রবাসী পত্রিকার 'আশ্বিন ১৩১৯ বঙ্গাব্দ' সংখ্যায়। এরপর যে সকল গ্রন্থে 
	অন্তর্ভুক্ত হয়ে গানটি প্রকাশিত হয়েছিল, সেগুলো হলো-গীতিমাল্য
	প্রথম সংস্করণ
	(আষাঢ় 
	১৩২১), 
	
				কাব্যগ্রন্থ	 
				নবম খণ্ড 
	(১৩২৩ বঙ্গাব্দ) ও 
			শান্তিনিকেতন পত্রিকা (শ্রাবণ ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)। 
	
	এ সকল 
		গ্রন্থাদির পরে ১৩৩৮ বঙ্গাব্দে গানটি
			
			গীতবিতান 
						-এর
						
	
	দ্বিতীয় খণ্ড, প্রথম সংস্করণ অন্তর্ভুক্ত হয়ে প্রকাশিত হয়েছিল। 
	১৩৪৮ বঙ্গাব্দের মাঘ মাসে প্রকাশিত
			
			গীতবিতান 
						-এর
						প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল পূজা পর্যায়ের 
		উপবিভাগ
					বিশ্ব 
				-এর
						
		প্রথম
		গান হিসেবে। ১৩৭১ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত অখণ্ড গীতবিতানের
			পূজা 
		পর্যায়ের ৩৩৪।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার: অনাদিকুমার দস্তিদার। [শান্তিনিকেতন পত্রিকা (৪।১৩৩২ বঙ্গাব্দ) থেকে স্বরবিতান-৪১'এ গৃহীত হয়েছে।]
সুর ও তাল:
স্বরবিতান-৪১-এ গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিতে ছন্দোবিভাজন দেখানো হয়েছে, ৪।৪ ছন্দ। অর্থাৎ আনটি তালটি 'কাহারবা' তালে নিবদ্ধ।
রাগ: ভৈরবী। তাল: কাহারবা [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা । সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ২৭]।
রাগ: ভৈরবী। তাল: কাহারবা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৫২]
গ্রহস্বর-দ্।
লয়-মধ্য।