৫০ বৎসর অতিক্রান্ত বয়স
২৫ বৈশাখ ১৩১৮ বঙ্গাব্দ থেকে ২৪ বৈশাখ ১৩১৯ বঙ্গাব্দ পর্যন্ত (৭ মে ১৯১১- ৬ মে ১৯১২ খ্রিষ্টাব্দ)
Ms 229
পাণ্ডুলিপি অনুসারে ১৯১১ বোলপুর তারিখ লেখা একটি গান রয়েছে। গানটি হলো
১৩১৮ বঙ্গাব্দের ৬ আশ্বিন, শারোৎসব
অভিনীত হয়। এর অভিনয়-পত্রীতে তিনটি নতুন গানের উল্লেখ আছে। এই গান তিনটি
হলো
সীতাদেবীর পূণ্যস্মৃতি অনুসারে ১৩১৮
বঙ্গাব্দে রচিত একটি গানের সন্ধান পাওয়া যায়। গানটি হলো
১৩১৮ বঙ্গাব্দের ২৬-২৮ ডিসেম্বরে
কংগ্রেসের ২৬তম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। ১১ পৌষ [বুধবার, ২৭ ডিসেম্বর ১৯১১
খ্রিষ্টাব্দ]-এ অধিবেশনে পরিবেশিত হয় একটি গান, যা কংগ্রেস অধিবেশন উপলক্ষে
রচিত হয়ৈছিল। এই গানটি হলো
১৩১৮ বঙ্গাব্দের ১১ চৈত্র বিশ্রামের
উদ্দেশ্যে শিলাইদহের উদ্দেশ্যে রওনা দেন। শিলাইদহে এসে চৈত্র মাসে
রবীন্দ্রনাথ ৮টি গান রচনা করেন। গানগুলো হলো
প্রবাসী পত্রিকার
'আশ্বিন ১৩১৮ বঙ্গাব্দ'
অচলায়তন
নাটক
প্রকাশিত হয়েছিল। এই বছরেই গ্রন্থাকারে
অচলায়তন
নাটকটি
প্রকাশিত হয়েছিল।
এই গ্রন্থের পাণ্ডুলিপি [Ms.125]
অনুসারে জানা যায়, এই গ্রন্থের রচনার
শেষ তারিখ পাওয়া যায় ১৫ আষাঢ়/১৩১৮/শিলাইদহ। এই সময় রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ৫০ বৎসর ২ মাস বয়স।
এই সময়ের
রচিত গানের তালিকা নিচে দেওয়া
হয়।
আজ যেমন করে গাইছে আকাশ
আমরা তারেই জানি তারেই জানি [পূজা-৮২]
[তথ্য]
আমরা চাষ করি আনন্দে
আমি কারে ডাকি গো
[পূজা-১৭১] [তথ্য]
আমি যে সব নিতে চাই
আর নহে, আর নয় [পূজা-৩৮৩]
[তথ্য]
আলো আমার আলো ওগো
এ পথ গেছে কোন্খানে গো কোন্খানে [পূজা-৩৮৯]
[তথ্য]
এই মৌমাছিদের ঘর ছাড়া
উতল ধারা বাদল ঝরে
ও অকূলের কূল,
ও
অগতির গতি। [পূজা-৭০]
[তথ্য]
ওরে ওরে ওরে আমার মন মেতেছে
কঠিন লোহা কঠিন ঘুমে
ঘরেতে ভ্রমর এল
তুমি ডাক দিয়েছ কোন্ সকালে [পূজা-১৬১]
[তথ্য]
দূরে কোথায় দূরে দূরে
বাজে রে বাজে রে ওই
বুঝি এল বুঝি এল ওরে
যা হবার তা হবে [পূজা ৮৩]
[তথ্য]
যিনি সকল কাজের কাজী [পূজা-৮১]
[তথ্য]
সকল জনম ভ'রেও মোর দরদিয়া [পূজা-১৬৩] [তথ্য]
সব কাজে হাত লাগাই
হা রে রে রে আমায়
মম অন্তর উদাসে
ওগো শেফালিবনের মনের কামনা
আজি প্রথম ফুলের পাব প্রসাদখানি
আমাদের শান্তিনিকেতন
১৩১৮ বঙ্গাব্দে বঙ্গদর্শন পত্রিকার কার্তিক সংখ্যায় একটি গান প্রকাশিত হয়। গানটির
রচনাকাল সম্পর্কে বিশেষ কিছু জানা যায় না।
গানটি হলো-
পোহালো পোহালো
বিভাবরী।
বাজেরে বাজে ডমরু বাজে
জনগণমন অধিনায়ক জয় হে
১৭ চৈত্র [শনিবার ৩০ মার্চ] আমার এই পথ
চাওয়াতেই আনন্দ।
১৮ চৈত্র [রবিবার ৩১ মার্চ] কোলাহল তো বারণ হল [পূজা-৩৬১]
[তথ্য]
২৬ চৈত্র [সোমবার ৮ এপ্রিল] এবার
ভাসিয়ে দিতে হবে আমার
২৬ চৈত্র [সোমবার ৮ এপ্রিল]
যে দিন ফুটল কমল কিছুই জানি নাই [পূজা-১৩৭]
[তথ্য]
২৭ চৈত্র [মঙ্গলবার ৯ এপ্রিল] এখনো ঘোর
ভাঙে না তোর যে
২৮ চৈত্র [বুধবার ১০ এপ্রিল] ঝড়ে যায়
উড়ে যায় গো
২৯ চৈত্র [বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল] তুমি
একটু কেবল বসতে দিও কাছে
৩০ চৈত্র [শুক্রবার ১২ এপ্রিল] আমার
যাবার বেলায় সবাই জয়ধ্বনি কর
চৈত্র মাসের ৩১ তারিখ রবীন্দ্রনাথ শান্তিনিকেতনে ফিরে আসেন। ১৩ই বৈশাখের
ভিতরে তিনি ৬টি গান রচনা করেন। এই গানগুলো হলো-
৬ বৈশাখ [শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল] কে গো অন্তরতর সে
৭ বৈশাখ [শনিবার, ২০ এপ্রিল]আমারে তুমি অশেষ করেছ,এমনি লীলা তব [পূজা-৫৪]
[তথ্য]
৭ বৈশাখ [শনিবার, ২০ এপ্রিল] হার মানা
হার পরাবো তোমার গলে
৯ বৈশাখ [সোমবার, ২২ এপ্রিল]
এমনি করে ঘুরিব দূরে বাহির [পূজা-৩৬০]
[তথ্য]
৯ বৈশাখ [সোমবার, ২২ এপ্রিল] পেয়েছি
ছুটি, বিদায় দেহ ভাই।
১৩ বৈশাখ [মঙ্গলবার, ২৬ এপ্রিল]
আজিকে এই সকালবেলাতে [পূজা-৩৩৪]
[তথ্য]