বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
জয়
হোক,
জয় হোক নব
অরুণোদয়।
পাঠ ও পাঠভেদ:
- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২)-এর পাঠ:
জয়
হোক,
জয় হোক নব
অরুণোদয়।
পূর্বদিগঞ্চল হোক,
জ্যোতির্ময়॥
এসো অপরাজিত বাণী, অসত্য হানি‒
অপহত শঙ্কা, অপগত সংশয়॥
এসো নবজাগ্রত প্রাণ, চিরযৌবনজয়গান।
এসো মৃত্যুঞ্জয় আশা জড়ত্বনাশা
ক্রন্দন দূর হোক, বন্ধন হোক ক্ষয়॥
- পাণ্ডুলিপির পাঠ: পাওয়া যায় নি।
- পাঠভেদ:
- তথ্যানুসন্ধান
-
ক. রচনাকাল ও স্থান: গানটি
১৩২৮ বঙ্গাব্দের ফাল্গুন
মাসে শান্তিনিকেতন পত্রিকায় দীক্ষা নামক প্রবন্ধের সাথে মুদ্রিত হয়েছিল।
ধারণা
করা হয়, গানটি হয়তো- মাঘ মাসের দিকে রচনা করেছিলেন। এই সময় রবীন্দ্রনাথের
বয়স ছিল ৬০ বৎসর ৯ মাস।
[৬০
বৎসর
অতিক্রান্ত বয়সে রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
-
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি
-
গ্রন্থ:
-
অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ
(বিশ্বভারতী, পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দ)। পর্যায়:
পূজা
৩৭৫।
উপবিভাগ: বিবিধ ৩।
নবগীতিকা [১৩২৯ বঙ্গাব্দ। দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল]
প্রবাহিনী
[বিশ্বভারতী ১৩৩২
বঙ্গাব্দ। পূজা ১৩। পৃষ্ঠা: ৬২] [নমুনা]
স্বরবিতান পঞ্চদশ খণ্ড
[অগ্রহায়ণ ১৩৭৮ সংস্করণ।
৫৯ সংখ্যক গান। ১৮৮-১৮৯] [নমুনা]
পত্রিকা:
- প্রবাসী [বৈশাখ ১৩২৯। শিরোনাম গান। পৃষ্ঠা: ১১৬]
[নমুনা]
- শান্তিনিকেতন পত্রিকা [ফাল্গুন ১৩২৮। প্রবন্ধ 'দীক্ষা']
রেকর্ড সূত্র: ১৯৩৬ থেকে ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ভিতরে কলম্বিয়া
রেকর্ড কোম্পানি গানটির একটি রেকর্ড প্রকাশ করে। শিল্পী ছিলেন অজয়
বিশ্বাস। রেকর্ড
N17002।
প্রকাশের কালানুক্রম: গানটি প্রথম
প্রকাশিত হয়েছিল
শান্তিনিকেতন পত্রিকার 'ফাল্গুন ১৩২৮' সংখ্যায়। এরপর যে সকল পত্রিকা ও
গ্রন্থাদিতে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়ে প্রকাশিত হয়েছিল, সেগুলো হলো-
প্রবাসী 'বৈশাখ ১৩২৯' সংখ্যায়,
নবগীতিকা (১৩২৯ বঙ্গাব্দ) ও
প্রবাহিনী (১৩৩২ বঙ্গাব্দ)।
এরপর
গানটি ১৩৩৮ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত
গীতবিতানের
দ্বিতীয় খণ্ড প্রথম সংস্করণে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। এরপর ১৩৪৮
বঙ্গাব্দে প্রকাশিত
প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণে
পূজা
পর্যায়ের
বিবিধ
উপবিভাগের
৩
সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। এরপর ১৩৭১ বঙ্গাব্দের আশ্বিন
মাসে প্রকাশিত অখণ্ড গীতবিতানের
পূজা
পর্যায়ের ৩৭৫
সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।
গ. সঙ্গীতবিষয়ক
তথ্যাবলি:
- স্বরলিপিকার:
দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
-
সুর ও তাল:
স্বরবিতান পঞ্চদশ খণ্ডে
অন্তর্ভুক্ত গানটির সাথে রাগ ও তালের উল্লেখ নেই। গানটি ৪/৪ মাত্রা ছন্দে
কাহারবা তালে নিবদ্ধ।
রাগ: ভৈরবী।
তাল: কাহারবা। [রবীন্দ্রসংগীত:
রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬ ,
পৃষ্ঠা:
৫১।
রাগ: ভৈরবী।
তাল: কাহারবা।
[রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত,
প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই
২০০১], পৃষ্ঠা:
৯১।