আরো চাই যে, আরো চাই গো- আরো যে চাই।
ভাণ্ডারী যে সুধা আমায় বিতরে নাই ॥
সকালবেলার আলোয় ভরা এই-যে আকাশ বসুন্ধরা
এরে আমার জীবন-মাঝে কুড়ানো চাই-
সকল ধন যে বাইরে আমার, ভিতরে নাই ॥
প্রাণের বীণায় আরো আঘাত, আরো যে চাই।
গুণীর পরশ পেয়ে সে যে শিহরে নাই।
দিনরজনীর বাঁশি পূরে যে গান বাজে অসীম সুরে
তারে আমার প্রাণের তারে বাজানো চাই।
আপন গান যে দূরে তাহার, নিয়ড়ে নাই ॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ:
পাঠভেদ:
পাঠভেদ আছে।
স্বরবিতান-৪০-এর ৮৩ পৃষ্ঠায় মুদ্রিত পাঠভেদ অনুসারে
নিচে পাঠভেদ দেখানো হলো।
শেষ ছত্র : গুণীর পরশ পেয়ে সে যে শিহরে নাই : কথার অংশ, গীতলেখা ২ (১৩২৫)
গীতবিতান (আশ্বিন ১৩৩৮)
শেষ ছত্র : ভাণ্ডারী যে সুধা আমায় বিতরে নাই : স্বরলিপি, গীতলেখা ২
(১৩২৫)
ভাবসন্ধান: যুক্ত হবে।
গ্রন্থ
দ্বিতীয় খণ্ড, প্রথম সংস্করণ [বিশ্বভারতী, আশ্বিন ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ। গীতিমাল্য (১৩২১ বঙ্গাব্দ) থেকে গৃহীত হয়েছিল। পৃষ্ঠা ৪৪৯-৪৫০] [নমুনা প্রথমাংশ, শেষাংশ ]
অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ [বিশ্বভারতী ১৩৮০। পূজা ৩৮৪। উপ-বিভাগ : বিবিধ-১২।]
স্বরবিতান-৪০-তে গৃহীত স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৪।৪ মাত্রাছন্দে কাহারবা’ তালে নিবদ্ধ।
রাগ: রামকেলী। তাল: কাহারবা। [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ৩৪।]
রাগ: আশাবরী, ভৈরব। তাল: কাহারবা [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৬৪।]
গ্রহস্বর-পা।
লয়-মধ্য।