পদ্যলিখন
পদ্য বা
ছন্দ বা শ্লোক আকারে রচনা করার পদ্ধতি।
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা |
পদ্যলিখন |
লেখ্যরূপ |
লিখন শৈলী|
ভাবপ্রকাশক শৈলী|
যোগাযোগ |
বিমূর্তন |
বিমূর্ত সত্তা |
সত্তা| }
ইংরেজি:
versification
ব্যাখ্যা: কোনো লেখক যখন তাঁর লেখনীর মাধ্যমে মনের
ভাবপ্রকাশ করেন, তখন তা স্বতন্ত্র শৈলীতে প্রকাশিত হয়। প্রতিটি লেখকের এই শৈলী তৈরি
হয়, তার লেখালেখির চর্চার মধ্য দিয়ে। এই লেখার নানা রূপ থাকতে পারে। এই রূপ হতে পারে-
গদ্য, পদ্য ইত্যাদি। পদ্যের রূপ হতে পারে- মহাকাব্য, কাব্য, চতুর্দশপদী হতে পারে
ইত্যাদি। গদ্যের রূপ হতে পারে প্রবন্ধ, উপন্যাস, ছোটো গল্প, নাটক ইত্যাদি। তাই
লিখনশৈলীর পরবর্তী ধাপ হিসেবে বিবেচ্য করা হয় -লেখ্যরূপকে। এই রূপ
পদ্য বা
ছন্দ বা শ্লোক আকারে রচিত হয়।
( poetic rhythm, rhythmic pattern, prosody): পদ্যে
ব্যবহৃত ছন্দ ।