 হরেন্দ্রনাথ 
দত্ত
হরেন্দ্রনাথ 
দত্ত ১৯২১ খ্রিষ্টাব্দে 
 মহাত্মা গান্ধীর আহ্বানে
 
অসহযোগ আন্দোলন 
বাংলার স্বদেশীরা ব্যাপকভাবে অংশগ্রহণ করে। এই সময় হরেন্দ্রনাথ 
 
 গান্ধীর
আদর্শে 
অনুপ্রাণিত হয়ে খদ্দর পরা শুরু করেন এবং 
অসহযোগ আন্দোলনে 
অংশগ্রহণ করেন। এই সময় তিনি নিজের হাতে চরকাও কাটেন।
১৯২১ খ্রিষ্টাব্দে 
 মহাত্মা গান্ধীর আহ্বানে
 
অসহযোগ আন্দোলন 
বাংলার স্বদেশীরা ব্যাপকভাবে অংশগ্রহণ করে। এই সময় হরেন্দ্রনাথ 
 
 গান্ধীর
আদর্শে 
অনুপ্রাণিত হয়ে খদ্দর পরা শুরু করেন এবং 
অসহযোগ আন্দোলনে 
অংশগ্রহণ করেন। এই সময় তিনি নিজের হাতে চরকাও কাটেন। 
'কি শুভ ক্ষণে বঙ্কিমবাবু 'বন্দেমাতরম' গানখানি রচনা করিয়াছিলেন। আজ তাহার রচিত এই গান সমগ্র ভারতের জাতীয় সঙ্গীতের শ্রেষ্ঠ স্থান অধিকার করিয়াছে। এইজন্য আমরা বহু যত্নে কলিকাতা ইউনিভারসিটি ইন্সটিটিউটের সহকারী সেক্রেটারী শ্রীযুক্ত হরেন্দ্রনাথ দত্ত( বি. এ.) মহাশয়ের দ্বারা এই গানগুলি রেকর্ড করাইয়া বাহির করিলাম। অপরদিকে কবিন্দ্র রবীন্দ্রনাথের 'দেশ দেশ নন্দিত করি -এই অমর গানখানি উক্ত হরেন্দ্রবাবু ভক্তির সহিত গাহিয়াছেন। এই রেকর্ডখানি প্রত্যেক ঘরে থাকিয়া লোকের মনে দেশের প্রতি ভক্তি ও শ্রদ্ধা জাগরূপ রাখিবে।"
 ১৯২৫ 
খ্রিষ্টাব্দে নজরুলের গানের প্রথম গ্রামোফোন রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছিল। গানটি হলো-'জাতের নামে বজ্জাতি'। 
রেকর্ড নম্বর P 6945।  এই রেকর্ডের অপর পৃষ্ঠায় ছিল- রজনীকান্ত 
সেনের  'তাই ভালো মোদের মায়ের ঘরের শুধু ভাত..।
১৯২৫ 
খ্রিষ্টাব্দে নজরুলের গানের প্রথম গ্রামোফোন রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছিল। গানটি হলো-'জাতের নামে বজ্জাতি'। 
রেকর্ড নম্বর P 6945।  এই রেকর্ডের অপর পৃষ্ঠায় ছিল- রজনীকান্ত 
সেনের  'তাই ভালো মোদের মায়ের ঘরের শুধু ভাত..। 
হরেন্দ্রনাথের গাওয়া রেকর্ডের তালিকা