রেকর্ড নাটিকা।
নাট্যকার
মন্মথ রায়। 
১৪টি খণ্ডে বিভাজিত এই নাটকটি এইচএমভি থেকে ৬টি রেকর্ডে প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৩৫ 
খ্রিষ্টাব্দের আগষ্ট (১৬ শ্রাবণ-১৪ ভাদ্র ১৩৪২)  
মাসে। রেকর্ডের ক্রমিক নম্বর ছিল ৭৩৯৫ থেকে ৭৪০০ পর্যন্ত ।  এই নাটকটি প্রথম 
গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়েছিল- ১৯৯৩ খ্রিষ্টাব্দে নজরুল একাডেমী থেকে প্রকাশিত 'নজরুল 
রচনাবলী'র চতুর্থ খণ্ডে। এর পাদটীকায় লিখা ছিল- কবি আব্দুল কাদিরের পরিবারের 
সৌজন্যে ও মোহাম্মদ মাহ্ফুজউল্লাহের সৌজন্যে প্রাপ্ত'। ফলে 
১৯৯৩ খ্রিষ্টাব্দের পরে নজরুল গবেষকরা এই নাটকটি নজরুলের রচিত নাটক হিসেবে আলোচনা 
চালিয়েছিলেন। পরে এইচএমভি থেকে প্রকাশিত রেকর্ড-নাট্যগুলোর রেকর্ড 
লেবেল এবং রেকর্ড বুলেটিন থেকে জানা, নাটকটি মন্মথ রায়ের রচিত নাটক। 
[
রেকর্ড 
বুলেটিন]
এই রেকর্ডগুলোতে নজরুলের রচিত ১৩টি গান প্রকাশিত হয়েছিল। এই নাটকের ১৩টি গান ছিল 
নজরুলের রচিত ও সুরারোপিত। নিচে রেকর্ড ও গানের পরিচয় তুলে ধরা হলো-
 
	
		- এন ৭৩৯৫।  লাইলী মজনু প্রথম ও দ্বিতীয় খণ্ড।
			- তোমার সজল চোখে লেখা।  ধীরেন দাস ও হরিমতী
- হায় তুমি চলে যাবে। মজনুর গান। শিল্পী: ধীরেন দাস
 
- এন ৭৩৯৬। লাইলী মজনু তৃতীয় ও চতুর্থ খণ্ড।
		
			- আবার কেন বাতায়নে 
	[তথ্য]। লাইলী ও মজনুর গান। শিল্পী: ধীরেন দাস ও হরিমতী।
- বনের হরিণ আয় রে বনের হরিণ আয়   [তথ্য]
 
- এন ৭৩৯৭। লাইলী মজনু পঞ্চম ও ষষ্ঠ খণ্ড।
		
			- বনের হরিণ বনের হরিণ ওরে কপট চোর
	[তথ্য]
	ধীরেন দাস ও হরিমতী
- রূপের কুমার জাগো। সুন্দরের গান। সুন্দরীদের গান। নমবেত গান।
 
- এন ৭৩৯৮। 
	
	লাইলী মজনু সপ্তম ও অষ্টম খণ্ড।
		
			- ভোল ভোল গো লায়লী।
	
	মজনুর গান। শিল্পী: ধীরেন দাস 
- আজকে শাদী বাদশাজাদীর 
	[তথ্য]  সাকীর চরিত্র। শিল্পী: ইন্দুবালা। 
			[শ্রবণ 
	নমুনা]
 
- নম্বর এন ৭৩৯৯। লাইলী মজনু। নবম ও দশম খণ্ড।
		
			- পিয়াল তরুতে হেরিয়াছি প্রিয়া। মজনুর গান। শিল্পী ধীরেন দাস।
- তোমার বিবাহে আপনার হাতে। মজনুর গান। শিল্পী ধীরেন দাস।
- বরের বেশে আসবে জানি। লায়লীর গান। শিল্পী হরিমতী
- তোমার ডাক শুনেছি ।  মজনুর গান। শিল্পী: ধীরেন দাস 
 
- নম্বর এন ৭৪০০। লাইলী মজনু। একাদশ ও চতুর্দশ খণ্ড।
		
			- লায়লি গো এস এস শুভ লগ্ন। [তথ্য] মজনুর গান। ধীরেন দাস
- তোমার কবরে প্রিয় মোর তরে। মজনুর গান। ধীরেন দাস