বিষয়: নজরুল সঙ্গীত। 
শিরোনাম: শ্যাম-সুন্দর-গিরিধারী
	
		
			
				শ্যাম-সুন্দর-গিরিধারী।
মানস মধু-বনে মধুমাধবী সুরে মুরলী বাজাও বনচারী॥
মধুরাতে হে হৃদয়েশ মাধবী চাঁদ হয়ে এসো,
হৃদয়ে তুলিও ভাবেরই উজান রস-যমুনা-বিহারী
অন্তর মন্দিরে প্রীতি ফুলশয্যায় বিলাস কর লীলা-বিলাসী,
আঁখির প্রদীপ জ্বালি' শিয়রে জাগিয়া রব শ্যাম, তব রূপ-পিয়াসি।
যত সাধ-আশা গেল ঝরিয়া, পর তাই গলে মালা করিয়া;
নূপুর করিব তব চরণে গাঁথি' মম নয়নের বারি॥
		
	
	- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে 
		কিছু জানা যায় না। ১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দের নভেম্বর (কার্তিক-অগ্রহায়ণ ১৩৪৫) 
	মাসে এইচএমভি রেকর্ড কোম্পানি থেকে গানটির 
		প্রথম রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৯ বৎসর ৫ মাস। 
 
- গ্রন্থ:
		- নজরুল-সঙ্গীত,আদি স্বরলিপি সংগ্রহ। ২৬ সংখ্যক গান (নজরুল ইনস্টিটিউট, আশ্বিন ১৪০৬। অক্টোবর ১৯৯৯)। পৃষ্ঠা: ৬৭-৬৮। [
		নমুনা]
 
- পত্রিকা:
	
		- 
		সঙ্গীত বিজ্ঞান প্রবেশিকা [পৌষ ১৩৪৬ (ডিসেম্বর ১৩৩৯-জানুয়ারি ১৯৪০)]। 
		ভজন-তেতালা। 
 স্বরলিপিকার: নীলমণি সিংহ। সুর: নজরুল ইসলাম।
 
- রেকর্ড:
		- এইচএমভি 
		[১৯৩৭ নভেম্বর (কার্তিক-অগ্রহায়ণ ১৩৪৫)। এন ৯৯৯৩। শিল্পী:  নীলমণি সিংহ। সুরকার: নরেন মুখোপাধ্যায়। রাগ: মধুমাধবী সারং।
 
- বেতার:
		- কলকাতা বেতার।
		গিরিধারী শ্রীকৃষ্ণ 
		(গীতি আলেখ্য) [৩০ সেপ্টেম্বর ১৯৪০ (১৪ আশ্বিন ১৩৪৭)। শিল্পী: 
		চিত্তরায়। সুর নজরুল ইসলাম]
 
- সুরকার:
	
		- নজরুল ইসালাম। সঙ্গীত বিজ্ঞান প্রবেশিকা [পৌষ ১৩৪৬ (ডিসেম্বর ১৩৩৯-জানুয়ারি 
		১৯৪০)
- নরেন মুখোপাধ্যায়। এইচএমভি [১৯৩৭ নভেম্বর (কার্তিক-অগ্রহায়ণ ১৩৪৫)
 
 
- স্বরলিপিকার ও স্বরলিপি: 
		
- পর্যায়:
	
		- বিষয়াঙ্গ: ভক্তি (হিন্দু, বৈষ্ণব)
- সুরাঙ্গ: 
		খেয়ালাঙ্গ