বিষয়: নজরুল সঙ্গীত।
শিরোনাম : মানবতাহীন ভারত শ্মশানে দাও মানবতা হে পরমেশ
মানবতাহীন ভারত শ্মশানে দাও মানবতা হে পরমেশ।
কি হবে লইয়া মানবতাহীন ত্রিশ কোটি এই মানুষ মেষ॥
কলের পুতুল এরা প্রাণহীন
পাষাণ আত্মা বিশ্বাসহীন,
নিজেরে ইহারা চিনে না জানে না, কেমনে চিনিবে নিজের দেশ॥
ভারত শ্মশানে ফেরে প্রেতপাল,
নর নাই, শুধু নর-কঙ্কাল;
এই চির অভিশপ্তের মাঝে জাগাও হে প্রভু প্রাণের রেশ॥
ভায়ে ভায়ে হেথা নাহি প্রেমবোধ ;
কেবলি কলহ, কেবলি বিরোধ;
হে দেশ-বিধাতা, দূর কর এই লজ্জা ও গ্লানি, এ দীন বেশ॥
-
রচনাকাল ও স্থান:
গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৩৩৯ বঙ্গাব্দের
আষাঢ় (জুলাই ১৯৩২) মাসে প্রকাশিত 'সুর-সাকী' গ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত হয়ে গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল।
এই
সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৩
বৎসর ১ মাস।
- গ্রন্থ:
-
সুর-সাকী
- প্রথম সংস্করণ [আষাঢ় ১৩৩৯ বঙ্গাব্দ। জুলাই ১৯৩২)]
- নজরুল রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ, চতুর্থ খণ্ড। বাংলা একাডেমী,
ঢাকা।
[জ্যৈষ্ঠ ১৪১৮, মে ২০১১।
সুর-সাকী। ৮২ সংখ্যক গান। ইমন মিশ্র-একতালা। পৃষ্ঠা ২৭৪]
- নজরুল-সঙ্গীত
সংগ্রহ,[নজরুল ইনস্টিটিউট, মাঘ ১৪১৮। ফেব্রুয়ারি ২০১২। সংখ্যা ৬২১। রাগ: মালকোষ, তাল:
তেওড়া । পৃষ্ঠা: ১৮৯]
- নজরুলের হারানো গানের খাতা [নজরুল ইনস্টিটিউট, ঢাকা। আষাঢ় ১৪০৪/জুন ১৯৯৭।
গান সংখ্যা
১৪২।
for
Mr. Mrinal Ghose। মডার্ন।
পৃষ্ঠা ১৬৯]
রেকর্ড: এইচএমভি।
মে ১৯৪২ (১৮ বৈশাখ-১০ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৮)]। এন ২৭২৭৬। শিল্পী:
মৃণালকান্তি ঘোষ। সুরকার:
কাজী নজরুল ইসলাম।
উল্লেখ্য এর জুড়ি গান ছিল- জাতের নামে বজ্জাতি সব [তথ্য]
স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার:
পর্যায়:
- বিষয়াঙ্গ: স্বদেশ ও ভক্তি
- সুরাঙ্গ: ধ্রুপদাঙ্গ
- রাগ:
মালকোষ
- তাল:
তেওরা
- গ্রহস্বর: স