বিষয়: নজরুল সঙ্গীত। 
শিরোনাম: এ ঘোর শ্রাবণ-নিশি কাটে কেমনে  
 
	
		
			রাগ : তিলং, তাল : ত্রিতাল
			
এ ঘোর শ্রাবণ-নিশি কাটে কেমনে।
রহি' রহি' সেই মুখ পড়িছে মনে॥
        বিজলিতে সেই আঁখি
        চমকিছে থাকি' থাকি',
শিহরিত এমনি সে বাহু-বাঁধনে॥
শন শন বহে বায় সে কোথায় সে কোথায়
নাই নাই ধ্বনি শুনি উতল পবনে হায়,
চরাচর দুলিছে অসীম রোদনে॥
		
	
- রচনাকাল ও স্থান:  
	গানটির রচনাকাল সম্পর্কে 
		সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না।
সঙ্গীত বিজ্ঞান প্রকাশিকা
পত্রিকার ১৩৪০ বঙ্গাব্দের  'জ্যৈষ্ঠ ১৩৪০' (মে-জুন 
	১৯৩৩) সংখ্যায় গানটি নরেন্দ্রকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায়-কৃত স্বরলিপি-সহ 
	প্রকাশিত হয়েছিল। এটি ছিল ৩৩ বৎসর ছিল ১১ মাস অতিক্রান্ত বয়সের গান।
 
- পত্রিকা: 
সঙ্গীত বিজ্ঞান প্রকাশিকা [জ্যৈষ্ঠ ১৩৪০ (মে-জুন ১৯৩৩)। 
		নরেন্দ্রকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায়-কৃত স্বরলিপি-সহ প্রকাশিত হয়েছিল।  ঠুংরী। 
		তিলং-ত্রিতাল। পৃষ্ঠা: ৭৩-৭৪] [নমুনা]
 
- গ্রন্থ:
	- 
	গীতি-শতদল
		- প্রথম সংস্করণ [বৈশাখ ১৩৪১। এপ্রিল ১৯৩৪]। গীতি-শতদল-৩৩। কাজরী-কার্ফা।
- নজরুল রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংকলন। পঞ্চম খণ্ড। বাংলা একাডেমী। ঢাকা। জ্যৈষ্ঠ ১৪১৮ মে, ২০১১। গীতি-শতদল। গান সংখ্যা 
৩৩। কাজরী-কার্ফা। পৃষ্ঠা ৩৩২] 
 
 
- রেকর্ড: 
	- 
	মেগাফোন [মে-জুন, ১৯৩৩ খ্রিষ্টাব্দ। সঙ্গীত বিজ্ঞান প্রবেশিকা পত্রিকার 'জ্যৈষ্ঠ 
		১৩৪০' সংখ্যায় (মে-জুন ১৯৩৩ বঙ্গাব্দ)- প্রকাশিত স্বরলিপির পাদটীকায় [পৃষ্ঠা 
		৭৩] উল্লেখ আছে- 'উক্ত গানখানি মদীয় গুরুদেব শ্রীযুক্ত ভীষ্মদেব 
		চট্টোপাধ্যায় কর্ত্তৃক "মেগাফোন রেকর্ডে" গীত হইয়াছে। এই সূত্রে ধারণা করা 
		যায় যে, সম্ভবত গানটি মে-জুন মাসে ভীষ্মদেব চট্টোপাধ্যায়ের কণ্ঠে রেকর্ড 
		হয়েছিল। তবে শেষ পর্যন্ত রেকর্ডটি প্রকাশিত হয় নি]
- 
	মেগাফোন 
	[জানুয়ারি ১৯৩৫ (পৌষ-মাঘ ১৩৪১)। জেএনজি ১৬৩। শিল্পী: সুষমা দে।]
 
 
- সুরকার: ভীষ্মদেব চট্টোপাধ্যায়। [সঙ্গীত বিজ্ঞান প্রবেশিকা (জ্যৈষ্ঠ 
	১৩৪০)][নমুনা]
- স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার:
- পর্যায়:
	- বিষয়াঙ্গ: প্রেম ও প্রকৃতি
- সুরাঙ্গ: ঠুংরী