বিষয়: নজরুল সঙ্গীত
শিরোনাম:
একি সুরে (কোন্ সুরে) তুমি গান শুনালে ভিনদেশি পাখি
রাগ: ভৈরবী, তাল: দাদ্রা
একি সুরে (কোন্ সুরে) তুমি গান শুনালে ভিনদেশি পাখি
এ যে সুর নহে, মদির সুরা, রে সুরের সাকি॥
বসি' মোর
জানালা পাশে
কেন বুক-ভাঙা
নিরাশে
যাও ঘুম ভাঙায়ে নিতি সকরুণ সুরে ডাকি॥
তোর ও সুরে কাঁদছে ঊষা অস্ত চাঁদের গলা ধ’রে
ভোর-গগনের কপোল বেয়ে শিশির-অশ্রু গড়িয়ে পড়ে।
আমি রইতে নারি
ঘরে
কেন প্রাণ
কেমন করে
আমার মন লাগে না কাজে, আর জলে ভরে আঁখি॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে
সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৩৩৯ বঙ্গাব্দের আষাঢ় মাসে
প্রকাশিত 'সুর-সাকী'
গ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত হয়ে গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল।
এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৩ বৎসর ১ মাস।
- গ্রন্থ:
- সুর-সাকী।
- প্রথম সংস্করণ। ১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দের ৭ জুলাই (বৃহস্পতিবার ২৩ আষাঢ় ১৩৩৯)। গান সংখ্যা
৬০
- নজরুল রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ, চতুর্থ খণ্ড। বাংলা
একাডেমী, ঢাকা। [জ্যৈষ্ঠ ১৪১৮, মে ২০১১।
সুর-সাকী। ৬০। ভৈরবী-দাদরা। পৃষ্ঠা: ২৬০]
- পত্রিকা:
- রেকর্ড:
এইচএমভি [সেপ্টেম্বর ১৯৩২ (ভাদ্র-আশ্বিন ১৩৩৯)]।
এন ৭০২৪। শিল্পী: গোপাল সেন।
- স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার:
- জগৎ ঘটক ও উমাপদ ভট্টাচার্য। [সঙ্গীত বিজ্ঞান প্রবেশিকা।
পৌষ ১৩৩৮ (ডিসেম্বর
১৯৩১-জানুয়ারি ১৯৩২] [নমুনা]
জগৎ ঘটকের সম্পাদিত 'নজরুল-সঙ্গীত আদি স্বরলিপি সংগ্রহ' গ্রন্থে লিখেছেন- 'গানটির
'তোর ও সুরে কাঁদছে ঊষা' হতে 'শিশির অশ্রু গড়িয়ে পড়ে' অংশটি শেয়রের ঢং-এ তালে
আবদ্ধ নয় এবং আদি রেকর্ডেও (এন ৭০২৪, শিল্পী গোপাল সেন) সেভাবেই গীত হয়েছিল। এই
স্বরলিপিতে এই অংশটি তালে আবদ্ধ করা হয়েছে।
- নিতাই ঘটক। সঙ্গীতাঞ্জলি, প্রথম খণ্ড (জেনারেল প্রিন্টার্স য়্যান্ড
পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড, ১৩৭৫। পৃষ্ঠা: ১০-১২]
[নমুনা]
-
এস.এম. আহসান মুর্শেদ ।
নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি (৩৫শ খণ্ড)[একুশে
বই মেলা ২০১৩। নজরুল ইন্সটিটিউট, ঢাকা]
[নমুনা]
- পর্যায়:
- বিষয়াঙ্গ: প্রেম
- সুরাঙ্গ: গজলাঙ্গ