বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা :
শিরোনাম:
আমার নাইবা হলো পারে যাওয়া।
পাঠ ও পাঠভেদ:
আমার নাইবা হলো পারে যাওয়া।
যে হাওয়াতে চলত তরী অঙ্গেতে সেই লাগাই হাওয়া॥
নেই যদি বা জমল পাড়ি ঘাট আছে তো বসতে পারি।
আমার আশার তরী ডুবল যদি দেখব তোদের তরী-বাওয়া॥
হাতের কাছে লোকের কাছে যা আছে সেই অনেক আছে।
আমার সারা দিনের এই কি রে কাজ— ওপার-পানে কেঁদে চাওয়া।
কম কিছু মোর থাকে হেথা পুরিয়ে নেব প্রাণ দিয়ে তা।
আমার সেইখানেতেই কল্পলতা যেখানে মোর দাবি-দাওয়া॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: MS_110 (i)। [নমুনা]
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
কাব্যগ্রন্থ সপ্তম খণ্ড (ইন্ডিয়ান প্রেস ১৩২৩)
ইন্ডিয়ান প্রেস লিমিটেড ১৩২৮
বিশ্বভারতী ১৩৩৫
গীতবিতান
প্রথম খণ্ড প্রথম সংস্করণ (বিশ্বভারতী ১৩৩৮)
দ্বিতীয় খণ্ড দ্বিতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী ১৩৪৮)
অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী ১৩৮০)। বিচিত্র পর্যায়ের ১২ সংখ্যক গান।
স্বরবিতান দশম (১০) খণ্ডের (বিশ্বভারতী ১৪১৩) ৩০ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা : ৯৩-৯৫।
পত্রিকা:
সঙ্গীত প্রকাশিকা: জ্যৈষ্ঠ ১৩১৩ বঙ্গাব্দ। ইন্দিরাদেবীকৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার: ইন্দিরাদেবী চৌধুরানী
সুর ও তাল:
বাউলাঙ্গ। দাদরা [স্বরবিতান দশম খণ্ড (বিশ্বভারতী )]
অঙ্গ: বাউল। তাল: দাদরা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬। পৃষ্ঠা: ২৯।]
অঙ্গ: বাউল। তাল: দাদরা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৫৬।]
গ্রহস্বর: গা
লয়: দ্রুত