ওকে বাঁধিবি কে রে, হবে যে ছেড়ে দিতে।
ওর পথ খোলে রে বিদায়রজনীতে॥
গগনে তার মেঘদুয়ার ঝেঁপে বুকেরই ধন বুকেতে ছিল চেপে,
প্রভাতবায়ে গেল সে দ্বার কেঁপে-
এল যে ডাক ভোরের রাগিণীতে॥
শীতল হোক বিমল হোক প্রাণ,
হৃদয়ে শোক রাখুক তার দান।
যা ছিল ঘিরে শূন্যে সে মিলালো, সে ফাঁক দিয়ে আসুক তবে আলো-
বিজনে বসি পূজাঞ্জলি ঢালো
শিশিরে-ভরা সেঁউতি-ঝরা গীতে॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ:
০২৭
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান:
২ চৈত্র ১৩৩৩ [৪
এপ্রিল ১৯২৬]। শান্তিনিকেতন
গানটি রবীন্দ্রনাথের ৬৫ বৎসর
১১
মাস বয়সের রচনা।
তৃতীয় খণ্ড, প্রথম সংস্করণ (বিশ্বভারতী ১৩৩৯)
দ্বিতীয় খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী ১৩৪৮)
অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দ)। প্রেম (উপবিভাগ : প্রেম বৈচিত্র্য ১৩৮)পর্যায়ের ১৬৫ সংখ্যক গান।
গীতোৎসব (বিশ্বভারতী ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ)।
বৈকালী (১৩৮১ সংস্করণ)
রক্তকরবী (১৩৩৩ বঙ্গাব্দ)। বিশুর গান। রবীন্দ্ররচনাবলী পঞ্চদশ খণ্ড (বিশ্বভারতী)। পৃষ্ঠ ৩৬৭।
স্বরবিতান
প্রথম খণ্ডের
(সংস্করণ
ভাদ্র ১৪১৩) ২৮ সংখ্যক গান।
পৃষ্ঠা: ৮১-৮৩।
[নমুনা]
রাগ : পিলু। [রবীন্দ্রসঙ্গীতে রাগ-নির্ণয়। ভি.ভি. ওয়াঝলওয়ার। রবীন্দ্রনাথের প্রেমের গান। সংগীত-শিক্ষায়তন। বৈশাখ ১৩৯০। পৃষ্ঠা : ৭২]
রাগ: পিলু। তাল: দাদরা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬। পৃষ্ঠা: ৪১]
রাগ: কাফি, পীলু। তাল: দাদরা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৭৫।]
গ্রহস্বর-সা।
লয়-মধ্য।