বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
নীলাঞ্জনছায়া, প্রফুল্ল কদম্ববন
পাঠ ও পাঠভেদ:
নীলাঞ্জনছায়া, প্রফুল্ল কদম্ববন,
জম্বুপুঞ্জে শ্যাম বনান্ত, বনবীথিকা ঘনসুগন্ধ॥
মন্থর নব নীলনীরদ- পরিকীর্ণ দিগন্ত।
চিত্ত মোর পন্থহারা কান্তবিরহকান্তারে॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: পাওয়া যায়নি।
পাঠভেদ:
এটি একটি ভাঙা গান। মূল গানটি মাদ্রাজী কবি ত্যাগরাজ এই গানটি রচনা
করেছিলেন। সাবিত্রী দেবী এই গানটি সংগ্রহ করে, রবীন্দ্রনাথকে শুনিয়েছিলেন। ১৩৩৮
খ্রিষ্টাব্দে রবীন্দ্রনাথ এই গানটি অবলম্বনে রচনা করেন 'নীলাঞ্জনছায়া,
প্রফুল্ল কদম্ববন'; যা
স্বরবিতান
তৃতীয় (৩)
খণ্ডের (মাঘ ১৪১২
বঙ্গাব্দ)
১১
সংখ্যক
গানের প্রথম স্বরলিপি (পৃষ্ঠা ৩৫-৩৬) হিসেবে রয়েছে। মূল গানটি নিচে
দেয়া হল-
মূল গান।
বৃন্দাবন লোলা
গোবিন্দা রবিন্দানন॥
সুন্দরাঙ্গ দূতরতাঙ্গা
সুজনারিতি মিরপতঙ্গা॥
মানব শ্রী, রমণী মণি,
মদনাকৃত মিত্রা
রামদাস দাসত্যাগ
রাজ বীনুত চারীতা॥
তথ্যানুসন্ধান
পত্রিকা:
সঙ্গীতবিজ্ঞান-প্রবেশিকা পত্রিকা (অগ্রহায়ণ ১৩৩৬ বঙ্গাব্দ)। দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপিসহ মুদ্রিত।
রাগ: দক্ষিণী সুর। তাল: ষষ্ঠী, ঢালা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১।] পৃষ্ঠা: ১১০