তোমার মোহন রূপে কে রয় ভুলে।
জানি না কি মরণ নাচে, নাচে গো ওই চরণমূলে॥
শরৎ-আলোর আঁচল টুটে কিসের ঝলক নেচে উঠে,
ঝড় এনেছ এলোচুলে॥
কাঁপন ধরে বাতাসেতে-
পাকা ধানের তরাস লাগে, শিউরে ওঠে ভরা ক্ষেতে।
জানি গো আজ হাহারবে তোমার পূজা সারা হবে
নিখিল অশ্রু-সাগর-কূলে॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: [RBVBMS 229] [নমুনা]
পাঠভেদ: পাঠভেদ আছে। স্বরবিতান-৪৩এর ৮৩ পৃষ্ঠায় মুদ্রিত পাঠভেদ অনুসারে নিচের পাঠভেদ তুলে ধরা হলো।
বাজাও বীণা,
ভুলাও ভুলাও
: স্বরলিপি অংশ,
গীতলেখা ৩ (১৩২৭)
আজ বাজাও বীণা,
ভুলাও ভুলাও
: কথার অংশ,
গীতলেখা ৩ (১৩২৭)
গীতবিতান (আশ্বিন
১৩৩৮)
- খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
- গ্রন্থ
- গীতালি
- প্রথম সংস্করণ [ইন্ডিয়ান প্রেস, ১৩২১ বঙ্গাব্দ। ১৬ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা: ২০] [নমুনা]
- গীতিচর্চ্চা (পৌষ ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)।
- গীতবিতান প্রকৃতি (উপ-বিভাগ : শরৎ-১২) পর্যায়ের ১৫২ সংখ্যক গান।
- শেফালি (১৩২৬ বঙ্গাব্দ)। দিনেন্দ্রনাথ-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত।
- সঞ্চয়িতা [বিশ্বভারতী, পৌষ ১৩৩৮, গীতালি, শিরোনাম: মোহন মৃত্যু, পৃষ্ঠা: ৪৮৯-৪৯০] [নমুনা: প্রথমাংশ, দ্বিতীয়াংশ]
- স্বরবিতান পঞ্চাশত্তম (৫০, শেফালি) খণ্ডের ১৪ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৪৬-৪৭।
- পত্রিকা
- প্রবাসী, শরতের গান (কার্তিক ১৩২১)।
- গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
- স্বরলিপিকার: দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
[দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবনী]
[দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুরকৃত স্বরলিপির তালিকা]সুর ও তাল: স্বরবিতান পঞ্চাশত্তম (৫০, শেফালি) খণ্ডে (চৈত্র ১৪১৩ বঙ্গাব্দ) গৃহীত স্বরলিপির সুরভেদ/ছন্দোভেদ অংশে আষাঢ় ১৩৩৫ সংস্করণের একটি সুরান্তর দেখানো হয়েছে। স্বরবিতান পঞ্চাশত্তম (৫০, শেফালি) খণ্ডে (চৈত্র ১৪১৩ বঙ্গাব্দ) গৃহীত স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৪।৪ মাত্রা ছন্দে কাহারবা তালে নিবদ্ধ।
রাগ: ভৈরবী-বাউল। তাল: কাহারবা। [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, জানুয়ারি ১৯১৩)]
গ্রহস্বর: ণদা।
লয়: মধ্য।