বিষয়: 
রবীন্দ্রসঙ্গীত। 
শিরোনাম: 
একি  আকুলতা 
ভুবনে!  একি  চঞ্চলতা পবনে
পাঠ 
ও পাঠভেদ: 
	- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, 
	কার্তিক ১৪১২)-এর 
	পাঠ: প্রকৃতি
(উপবিভাগ: 
সাধারণ-৩)
 পর্যায়ের তৃতীয় গান।
 
	
	
একি  আকুলতা 
ভুবনে!  একি  চঞ্চলতা পবনে॥
একি  মধুরমদির 
রসরাশি  আজি  শূন্যতলে চলে ভাসি,
     ঝরে 
চন্দ্রকরে একি হাসি,  ফুল-  গন্ধ লুটে গগনে॥
একি  প্রাণভরা 
অনুরাগে   আজি বিশ্বজগতজন জাগে,
আজি  নিখিল 
নীলগগনে  সুখ- পরশ কোথা হতে লাগে।
সুখে  শিহরে সকল 
বনরাজি,  উঠে  মোহনবাঁশরি বাজি,
   
হেরো 
পূর্ণবিকশিত আজি মম অন্তর সুন্দর স্বপনে॥
	
MS. NO 290
	
	
	MS. NO 426 (i)
	
 
	
	
	তথ্যানুসন্ধান:
		- 
		
		ক. রচনাকাল ও স্থান: 
		
		১৬ কার্তিক, ১৩০২ বঙ্গাব্দ [শুক্রবার, ১ নভেম্বর ১৮৯৫ খ্রিষ্টাব্দ]। 
		জোড়াসাঁকো। গানটি রবীন্দ্রনাথের ৩৪ বৎসর ৬ মাস বয়সের রচনা।
 [রবীন্দ্রনাথের 
৩৪ বৎসর বয়সে রচিত গানের তালিকা
]
 
- 
		
		খ. 
		প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
			- 
			গ্রন্থ: 
			
				- 
				
				কাব্যগ্রন্থ
				
- 
				
				
কাব্যগ্রন্থাবলী 
		
				
	 [আদি ব্রাহ্মসমাজ প্রেস, ১৩০৩। 
				
				গান। বাহার। 
				পৃষ্ঠা: ৪৩২][নমুনা]
- 
		
গান
				- 
				
			
				প্রথম সংস্করণ 
				[সিটি 
					বুক সোসাইটি, ১৩১৫ বঙ্গাব্দ। 
				বাহার। পৃষ্ঠা: ৭৩
				[নমুনা: 
	প্রথমাংশ,
	শেষাংশ]
- 
				
				ইন্ডিয়ান প্রেস ১৩১৬
- 
				
				ইন্ডিয়ান পাবলিশিং হাউস ১৩২১
 
- 
				
				
				গীতবিতান
 
					- 
					
					
					প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ 
					[বিশ্বভারতী, আশ্বিন ১৩৩৮। কাব্যগ্রন্থাবলী (১৩০৩ বঙ্গাব্দ) 
					'গান' অংশ থেকে গৃহীত হয়েছে । পৃষ্ঠা: ১০৮-১০৯] [নমুনা:
					প্রথমাংশ,
					শেষাংশ]
- 
					
					দ্বিতীয়
					খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী,
					মাঘ ১৩৪৮ 
					বঙ্গাব্দ)। 
- 
					
					
					অখণ্ড সংস্করণ, 
					তৃতীয় সংস্করণ 
					(বিশ্বভারতী,
					পৌষ ১৩৮০ 
					বঙ্গাব্দ)। প্রকৃতি
					(উপবিভাগ: 
					সাধারণ-৩)
					পর্যায়ের তৃতীয় গান।
 					
 
- 
স্বরবিতান দশম 
				(১০) খণ্ডের (পৌষ ১৪১৩ বঙ্গাব্দ) ১৭ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা : ৫৪-৫৬
 সুরান্তর : ৫৬-৫৮ পৃষ্ঠা।
- 
				 
স্বরলিপি-গীতিমালা
(১৩০৪ বঙ্গাব্দ)। জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপি-সহ 
মুদ্রিত।
 
 
- 
		গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী: 
		
		
		- 
	স্বরলিপিকার: 
		- 
		
জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর। [স্বরলিপি-গীতিমালা (১৩০৪ বঙ্গাব্দ) থেকে
		
		স্বরবিতান দশম (১০) খণ্ডের (পৌষ ১৪১৩ বঙ্গাব্দ), 'সুরভেদ/ছন্দোভেদ' পত্রে 
১৭ সংখ্যক গানের সুরান্তর হিসেবে দেখানো হয়েছে। মূল গানটির স্বরলিপিকার কে, এবিষয়ে 
স্বরবিতান থেকে জানা যায় না।]
- 
ইন্দিরাদেবী চৌধুরানী। [অমলা দাশ-এর কণ্ঠে গীত গ্রামোফোন রেকর্ড অনুসারে 
ইন্দিরদেবী স্বরলিপি করেছেন। এই স্বরলিপিটি থেকে 
		
		
		স্বরবিতান দশম 
		 (১০) খণ্ডের (পৌষ ১৪১৩ বঙ্গাব্দ)
১৭ সংখ্যক গানের সুরান্তর হিসেবে দেখানো হয়েছে। পৃষ্ঠা: ৫৬-৫৮।] 
 
 
- 
		
		সুর ও তাল:
	- রাগ: 
	বাহার। তাল: ত্রিতাল 
	[স্বরবিতান দশম
	(১০) খণ্ডের (পৌষ ১৪১৩ বঙ্গাব্দ)
	প্রথম স্বরলিপি। 
	পৃষ্ঠা: ৫৪-৬৫]
 [বাহার 
	রাগে নিবদ্ধ বাংলা গান]
- সুরান্তের রাগ তালের উল্লেখ নেই। এই 
	সুরটি ৪।৪।৪।৪। মাত্রা ছন্দে ত্রিতালে নিবদ্ধ।
- 
	
	জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপিতে 
	রাগের উল্লেখ নেই। তবে তালের নাম হিসেব 'ঠুংরী' (৪।৪।৪।৪ ছন্দে) উল্লেখ আছে।
 [জ্যোতিরিন্দ্রনাথ 
	ঠাকুর-কৃত রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
- 
	
	রাগ: বাহার। 
তাল: ত্রিতাল।
	
	[রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা । সুধীর চন্দ। 
	(প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ৩৫]।
 
- রাগ: 
	বাহার। তাল: কাহারবা।
	
	[রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার 
	চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৬৬]
 
- গ্রহস্বর: ধা [প্রথম স্বরলিপি]
 সা [সুরান্তর]