বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
শিরোনাম: 
হেরিয়া শ্যামল 
ঘন নীল গগনে
পাঠ ও পাঠভেদ: 
	- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, 
	কার্তিক ১৪১২)-এর 
	পাঠ: প্রকৃতি
	: 
	৩০
	
		
হেরিয়া শ্যামল 
ঘন নীল গগনে
সেই  সজল কাজল 
আঁখি পড়িল মনে॥
          অধর 
করুণা-মাখা,  মিনতিবেদনা আঁকা
          নীরবে 
চাহিয়া থাকা বিদায়খনে॥
          ঝরঝর 
ঝরে জল, বিজুলি হানে,
          পবন 
মাতিছে বনে পাগল গানে,
         
আমার 
পরানপুটে  কোন্খানে ব্যথা ফুটে,
          কার 
কথা জেগে উঠে হৃদয়কোণে॥
		
	
	- 
	
	পাণ্ডুলিপির পাঠ: 
	
- 
	
	পাঠভেদ: 
	 
 সেই  সজল 
	কাজল আঁখি : স্বরলিপি,
	
	কেতকী (শ্রাবণ ১৩৩৫ 
	বঙ্গাব্দ)।
 সজল কাজল 
	আঁখি : 
	গান (১৯০৯ সাল)
 কথার অংশ, 
	কেতকী (শ্রাবণ 
	১৩৩৫ বঙ্গাব্দ)
 গীতবিতান (আশ্বিন 
	১৩৩৮ বঙ্গাব্দ)।
- 
	তথ্যানুসন্ধান
		- 
		
		ক. রচনাকাল ও স্থান: 
		
		
		RBVBMS 426 (i) 
		 পাণ্ডুলিপিতে 
		লিখিত এই গানের নিচে গানটি রচনার স্থান ও রচনাকাল উল্লেখ আছে- '৬ই আশ্বিন। 
		ইছামতী/ঝড় বাদ্লা'।
 
 ১৩০৪ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসের শুরুতে রবীন্দ্রনাথ শিলাইদহে যান। তারপর তিনি পাবনার 
ইছামতী, যমুনা, বড়াল, বলেশ্বরী নদী ধরে সাজাদপুরের উদ্দেশ্যে পৌঁছান ৮ তারিখে। 
		পথিমধ্যে ইছামতী নদীতে বোটে থাকাবস্থায় ৬ই আশ্বিন রবীন্দ্রনাথ এই গানটি 
		রচনা করেন। 
		এই সময় রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ৩৬ বৎসর ৫ মাস।
 
- 
		
		খ. 
		প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
			- 
			
			গ্রন্থ: 
			
				- 
				
				কল্পনা 
			
			- 
			প্রথম সংস্করণ:  (বৈশাখ 
			১৩০৭, আদি ব্রাহ্মসমাজ যন্ত্রে মুদ্রিত)। শিরোনাম: ' নব বিরহ '। 
			মল্লার। পৃষ্ঠা: ৫৭।
			[নমুনা]
 
- 
				কাব্যগ্রন্থ
- 
				গান 
				
- 
				
				গীতবিতান
				
				
					-  অখণ্ড, 
					
					তৃতীয়
					সংস্করণ 
					(বিশ্বভারতী,
					
					কার্তিক ১৪১২), 
					পর্যায়:
					প্রকৃতি
					
					
					৩০,
					উপবিভাগ:
					 বর্ষা-৫,
					পৃষ্ঠা: । [নমুনা]
 
- 
				
				স্বরবিতান 
				একাদশ 
				[১১, 
				কেতকী) 
				খণ্ড (বিশ্বভারতী,
				আশ্বিন ১৪১৬)],
				গান 
				সংখ্যা: 
				
				২৩,
				
				পৃষ্ঠা 
				
				৭০-৭১। [নমুনা] 
	[সু্রান্তর]
 
 
- 
		
		গ. সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলি:
		
		
			- 
			
			স্বরলিপি:
			
			
			[স্বরলিপি]
- 
			
			
			স্বরলিপিকার:
			
			স্বরবিতান ১১ 
			খণ্ডটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৩২৬ বঙ্গাব্দের শ্রাবণ মাসে। এই সংস্করণে 
			দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপি গৃহীত হয়েছিল। এরপরের প্রথম সংস্করণ 
			হয় শ্রাবণ ১৩৩৫ বঙ্গাব্দে। এই সংস্করণেও এই স্বরলিপি ছিল। ১৩৫৭ 
			বঙ্গাব্দের জ্যৈষ্ঠ মাসে গ্রন্থটির দ্বিতীয় সংস্করণটি প্রকাশিত হয়। এই 
			সংস্করণে দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপিটি সুরান্তর হিসেবে দেখানো 
			হয়েছে। উল্লেখ্য এই সংস্করণটির সম্পাদনা করেছিলেন ইন্দিরাদেবী। ধারণা 
			করা হয়, এই স্বরবিতানের দ্বিতীয় সংস্করণে গৃহীত মূল স্বরলিপিটি 
			ইন্দিরাদেবী-কৃত।
- 
			
			সুর
			 
			ও 
			তাল:
				- 
				
				
				
				
				স্বরবিতান 
				একাদশ 
				(১১, 
				কেতকী) 
				
				খণ্ডে (বিশ্বভারতী,
				আশ্বিন ১৪১৬) 
				গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি
				
				৪।৪।৪।৪ 
				মাত্রা ছন্দে 'ত্রিতাল' তালে নিবদ্ধ। 
- 
				
				
				রাগ: গৌড় মল্লার। তাল: 
				ত্রিতাল। [রবীন্দ্রসংগীত: 
				রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬], পৃষ্ঠা: ৮৫।
- 
				
				রাগ: দেশ, মল্লার।
				
				তাল: 
				ত্রিতাল।
				[রাগরাগিণীর 
				এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ 
				রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১], 
				পৃষ্ঠা: ১৪৮।
 
- 
			
			সুরাঙ্গ:
			গ্রহস্বর: রা।
- 
			
			
			লয়: 
			মধ্য।