স্বরবিতান-১১
[কেতকী]
এই গ্রন্থের পৌষ ১৪১২ মুদ্রণের ৯৫ পৃষ্ঠায় মুদ্রিত প্রজ্ঞাপনটি নিচে উল্লেখ করা হলো।
কেতকী প্রকাশিত হয় শ্রাবণ ১৩২৬ সালে। এই গ্রন্থে একত্রিশটি গানের স্বরলিপি মুদ্রিত।– স্বরলিপিকার দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর। জ্যৈষ্ঠ ১৩৫৭ সালে মুদ্রিত সংস্করণের সম্পাদন করেন ইন্দিরাদেবী চৌধুরানী।
‘বিশ্ববীণারবে বিশ্বজন মোহিছে’ এই প্রথম গানটির কথা ১৩০৩ সালের কাব্যগ্রন্থাবলীতে এবং প্রচলিত গীতবিতানে যেরূপ মুদ্রিত আছে, তাহা হইতে সূচনাংশ ও বর্ষাবর্ণনাটুকু ‘কেতকী’তে মুদ্রিত হইয়া আসিতেছে; আর শরৎ-বর্ণনা শেফালিতে মুদ্রিত আছে। বসন্ত, বর্ষা ও শরৎ প্রকৃতির বর্ণনাঢ্য সম্পূর্ণ গানের স্বরলিপি ‘স্বরলিপি-গীতি-মালা’ (১৩০৪) ও ‘শতগান’ (১৩০৭) গ্রন্থে মুদ্রিত হয়। এই গানটির মূল ‘নাদবিদ্যা পরব্রহ্মরস’ গানের সুর ইন্দিরাদেবী-কর্তৃক সংগৃহীত। ‘বিশ্ববীণারবে’ গানটির ইন্দিরাদেবী-কৃত স্বরলিপি (প্রথমটি) বর্তমান গ্রন্থের জ্যৈষ্ঠ ১৩৫৭ সালের সংস্করণে সংকলিত হয়। বসন্ত বর্ষা ও শরৎ প্রকৃতির বর্ণনাঢ্য সম্পুর্ণ গানের স্বরলিপি স্বরবিতান ৩৬-সংখ্যক খণ্ডে মুদ্রিত হয়।
চতুর্দশ-সংখ্যক গানটির ‘কে দিল আবার আঘাত আমার দুয়ারে’ এই প্রথম ছত্রটি সম্পূণই হসন্ত-বর্জিত করিয়া গাহিবার একটি রীতি ছিল; ‘বীণাবাদিনী’ (১৩০৪) পত্রিকায় সেইরূপ স্বরলিপিই দৃষ্ট হয়।
৩ ও ১৬ –সংখ্যক গানের গীতিরীতি সম্পর্কে বিশেষ অবহিত হওয়া আবশ্যক।
এই গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত গানের সুরভেদ, ছন্দোভেদ, পাঠভেদ ও রচনাকাল-প্রকাশকাল বিষয়ে এ যাবৎ সংগৃহীত তথ্য বর্তমান সংস্করণে সন্নিবিষ্ট হইল। উল্লিখিত তথ্যাদি সংগ্রহ ও সংকলন করিয়াছেন শ্রীপ্রফুল্লকুমার দাস।
ভাদ্র ১৩৮৯
এই গ্রন্থের গৃহীত গানগুলির তালিকা নিচে দেওয়া হলো।
আজ বারি ঝরে ঝরঝর [প্রকৃতি-৩৪]
[তথ্য]
[নমুনা]
আজি ঝড়ের রাতে তোমার অভিসার [প্রকৃতি-৯৫]
[তথ্য]
[নমুনা]
আজি নাহি নাহি নিদ্রা আঁখিপাত [পূজা-৪২৫
[তথ্য]
[নমুনা]
আজি শ্রাবণঘনগহন মোহে [প্রকৃতি-৯৪]
[তথ্য]
[নমুনা]
আবার এসেছে আষাঢ় [প্রকৃতি-৯৮]
[তথ্য]
[নমুনা]
আবার শ্রাবণ হয়ে এলে ফিরে [প্রকৃতি-১০১]
[তথ্য]
[নমুনা]
আমার নিশীথরাতের বাদলধারা [প্রেম-৬৮]
[তথ্য]
[নমুনা]
[সুরান্তর]
আমারে যদি জাগালে আজি নাথ [প্রকৃতি-৯৭]
[তথ্য]
[নমুনা]
আষাঢ়সন্ধ্যা ঘনিয়ে এল [প্রকৃতি-৩৩]
[তথ্য]
[নমুনা]
[সুরান্তর]
উতল-ধারা বাদল ঝরে [প্রেম-১৮২, তাসের দেশ]
[তথ্য]
[নমুনা]
এমন দিনে তারে বলা যায় [প্রেম-২৪৮]
[তথ্য]
[নমুনা]
[সুরান্তর]
এসো হে এসো সজল ঘন [প্রকৃতি-৯৯]
[তথ্য]
[নমুনা]
কে দিল আবার আঘাত [প্রেম-১৫৪]
[তথ্য]
[নমুনা]
কোথায় আলো কোথায় ওরে আলো [পূজা-১২৯]
[তথ্য]
[নমুনা]
কোন্ খেপা শ্রাবণ ছুটে এল [প্রকৃতি-১৫৫]
[তথ্য]
[নমুনা]
গহন ঘন ছাইল গগন ঘনাইয়া [প্রকৃতি-২৯]
[তথ্য]
[নমুনা]
[সুরান্তর]
গানের সুরের আসন-খানি পাতি পথের ধারে
[তথ্য]
[নমুনা]
[সুরান্তর]
ঝড়ে যায় উড়ে যায় গো [প্রেম-৩২৩]
[তথ্য]
[নমুনা]
ঝরঝর বরিষে বারিধারা [প্রকৃতি-২৮]
[তথ্য]
[নমুনা]
[সুরান্তর]
নদীপারের এই আষাঢ়ের প্রভাতখানি [পূজা-২৬২
[তথ্য]
[নমুনা]
নয়ান ভাসিল জলে [পূজা-৪০৫]
[তথ্য]
[নমুনা]
বিশ্ববীণারবে বিশ্বজন মোহিছে [প্রকৃতি-১][তথ্য]
[নমুনা]
বুঝি এল, বুঝি এল [প্রেম ও প্রকৃতি ৬১]
[তথ্য]
[নমুনা]
ভরা বাদর মাহ ভাদর [বিদ্যাপতির গান]
[নমুনা]
মেঘের পরে মেঘ জমেছে [প্রকৃতি-৩২]
[তথ্য]
[নমুনা]
যেতে যেতে একলা পথে নিবেছে মোর বাতি [পূজা-২০৫]
[তথ্য]
[নমুনা]
রিম্ ঝিম্ ঘন ঘন রে বরষে [বাল্মীকি প্রতিভা] [তথ্য]
[নমুনা]
শাঙনগগনে ঘোর ঘনঘটা [প্রকৃতি-৩১] [তথ্য]
[নমুনা]
শ্রাবণের ধারার মতো পড়ুক ঝরে [পূজা-৯৮
[তথ্য]
[নমুনা]
হারে রে রে রে রে [বিচিত্র-৪৮]
[তথ্য]
[নমুনা]
হেরিয়া শ্যামল ঘন নীল গগনে [প্রকৃতি-৩০]
[তথ্য]
[নমুনা]
[সু্রান্তর]