বিষয়: 
রবীন্দ্রসঙ্গীত। 
শিরোনাম: 
হে অন্তরের 
ধন
পাঠ ও পাঠভেদ:  
	- গীতবিতান 
	(বিশ্বভারতী, 
	কার্তিক ১৪১২)-এর 
	পাঠ: 
	
	পূজা 
	: 
	১৩১
	
হে অন্তরের ধন,
    তুমি যে 
বিরহী, তোমার শূন্য এ ভবন॥
          আমার ঘরে 
তোমায় আমি   একা রেখে দিলাম স্বামী
—
               কোথায় যে বাহিরে আমি ঘুরি সকল ক্ষণ॥
          
       হে অন্তরের ধন,
    এই বিরহে 
কাঁদে আমার নিখিল ভুবন।
তোমার বাঁশি 
নানা সুরে    আমায় খুঁজে বেড়ায় দূরে,
    পাগল হল 
বসন্তের এই দখিন-সমীরণ॥
	
	RBVBMS 
	229]
	
	[নমুনা]
	পাঠভেদ: 
	তথ্যানুসন্ধান
		
		RBVBMS 229
		
		-র 
		'১৫ 
		চৈত্র'।   উল্লেখ্য, 
		১৩২০ বঙ্গাব্দের
			
		১০-১১ ফাল্গুন-এ 
		 রবীন্দ্রনাথ 
	পাবনাতে অনুষ্ঠিত উত্তরবঙ্গ সাহিত্য সম্মেলনে যোগদান করেন। অনুষ্ঠান শেষে ১৭ই 
	ফাল্গুন তিনি শান্তিনিকেতনে আসেন। পাবনা-ভ্রমণ এবং নানাবিধ বিতর্কের ফলে তিনি 
	অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরই ভিতরে তাঁর গান রচনা অব্যাহত ছিল।  ১ চৈত্র থেকে ২৪ চৈত্র 
	পর্যন্ত তিনি শান্তিনিকেতনে কাটান। এই সময় তিনি মোট ১৯টি গান রচনা করেন। এর 
	ভিতরে 
		তিনি ১৫ 
চৈত্র ১৩২০ বঙ্গাব্দ   তিনি এই গানটি রচনা করেন। 
		তখন 
		রবীন্দ্রনাথের 
বয়স ছিল ৫২ বৎসর ১১ মাস।
		 [রবীন্দ্রনাথের 
		৫২ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রচিত গানের তালিকা]
		
		
		খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
			- 
			
			গ্রন্থ: 
			
			
-   রেকর্ডসূত্র: পাওয়া যায় নি
- 
			প্রকাশের 
			কালানুক্রম: 
				গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়ৈছিল গীতিমাল্য-এর প্রথম সংস্করণ (১৩২১)-এ। এরপর গানটি ১৩২৩ বঙ্গাব্দে 
				
				প্রকাশিত  	
				কাব্যগ্রন্থ নবম খণ্ডে অন্তরর্ভুক্ত হয়েছিল।
 
 এ সকল গ্রন্থাদির 
			পরে,  
			১৩৩৮ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত
			
			গীতবিতান -এর 
			
দ্বিতীয় খণ্ড, প্রথম সংস্করণ 
			
			
			
			
			
			
			-  গানটি প্রথম অন্তর্ভুক্ত 
			হয়েছিল। এরপর এই 
			গ্রন্থের 
			
			প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের মাঘ 
			মাসে। এই সংস্করণে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল
			পূজা, 
			পর্যায়ের 'বিরহ' উপবিভাগে।
			
			
			
			
			
			
			১৩৭১ বঙ্গাব্দের 
			আশ্বিন মাসে প্রকাশিত অখণ্ড গীতবিতানের  
			
			
			
			
			
			
			পূজা, 
			পর্যায়ের  'বিরহ' উপবিভাগে ১৩১ 
			সংখ্যক গান হিসেবে 'বিরহ' উপবিভাগে 
			অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। 
			
			
			
			
			১৩৮০ বঙ্গাব্দের পৌষ মাসে প্রকাশিত 
			
			
			
			
			অখণ্ড গীতাবিতানের তৃতীয় সংস্করণে 
			
			
			
			
			
			পূজা পর্যায়ের 
			'উপবিভাগ প্রার্থনা' 
			
			
			
			
			হিসেবেই প্রকাশিত 
			হয়েছিল ।
 
গ. 
		
		সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলি:
			- 
			
			স্বরলিপি:
			
			
			স্বরলিপি নাই।
- 
			
			সুর  
			ও  
			তাল:
				- 
				
				রাগ: 
				সুর অজ্ঞাত। [রবীন্দ্রসংগীত: 
				রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬],
				
			
				পৃষ্ঠা: ৮৪।
 
পর্যায়: 
		
			
			পূজা, 
			
			বিরহ, ব্রহ্মসঙ্গীত) 
		সুরাঙ্গ: ধ্রুপদাঙ্গ