বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
শিরোনাম:
হে মহাদুঃখ,
হে রুদ্র,
হে ভয়ঙ্কর,
ওহে শঙ্কর
পাঠ ও পাঠভেদ:
- গীতবিতান
অখণ্ড (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২ )-এর
পূজা
পর্যায়ের ২৩৩ সংখ্যক গান। উপবিভাগ
দুঃখ
৪২,
হে মহাদুঃখ,
হে রুদ্র,
হে ভয়ঙ্কর,
ওহে শঙ্কর,
হে প্রলয়ঙ্কর।
হোক জটানিঃসৃত
অগ্নিভুজঙ্গম
-দংশনে জর্জর স্থাবর জঙ্গম,
ঘন ঘন ঝন ঝন
ঝননন
ঝননন পিনাক টঙ্করো॥
-
তথ্যসন্ধান:
-
পাণ্ডুলিপির পাঠ:
-
RBVBMS 017
[গীতবিতান, চণ্ডালিকা]
[নমুনা]
-
RBVBMS 063
[চণ্ডালিকা, আশ্রমের রূপ ও বিকাশ]
[নমুনা]
পাঠভেদ:
পাঠভেদ
নেই।
ক. রচনাকাল ও স্থান:
চণ্ডালিকা নাটিকাকে 'গদ্যনাট্য'-এ রূপ দেওয়ার সময় রচিত
হয়। সেই হিসেবে এই গানটি রবীন্দ্রনাথের
৭২ বৎসর
বয়সের রচনা।
[রবীন্দ্রনাথের ৭২ বৎসর
অতিক্রান্ত বয়সে রচিত গানের তালিকা]
খ.
প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
চণ্ডালিকা
রবীন্দ্ররচনাবলী
ত্রয়োবিংশ খণ্ড,
(বিশ্বভারতী)।
পৃষ্ঠা ১৪২।
স্বরবিতান ষট্পঞ্চাশত্তম
(৫৬) খণ্ড (বিশ্বভারতী,
আশ্বিন ১৩৭৭),
প্রথম
গান, পৃষ্ঠা
৫।
[নমুনা]
প্রকাশের
কালানুক্রম: গানটি
রবীন্দ্রনাথের
৭২ বৎসর ৪ মাস বয়সে প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল।
চণ্ডালিকা
গদ্যনাটকে
এটি
প্রকৃতির
গান
হিসাবে
গৃহীত হয়েছিল। নৃত্যনাট্য চণ্ডালিকা'য়
গানটি বর্জিত হয়।
১৩৪৭ বঙ্গাব্দের পৌষ মাসে শান্তিনিকেতনে 'শাপমোচন'-এর প্রথম দৃশ্যে
গানটি যুক্ত হয়েছিল। বর্তমানে প্রচলিত শাপমোচনে গানটি বর্জিত হয়েছে।
এরপর ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের মাঘ মাসে
প্রকাশিত গীতবিতান -এর
প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণে গানটি
অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল
পূজা
পর্যায়ের উপবিভাগ
দুঃখ -এর
৪
২
সংখ্যক গান হিসেবে। ১৩৭১ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত অখণ্ড গীতবিতানের
পূজা পর্যায়ের ২৩৩
সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। গানটি একইভাবে অখণ্ড গীতাবিতানের
তৃতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দের পৌষ মাসে।
গ.
সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলি:
[স্বরলিপিটি
পাণ্ডুলিপি থেকে স্বরবিতান-৫৬-তে
গৃহীত হয়েছে]
পর্যায়:
- বিষয়াঙ্গ:
পূজা
(দুঃখ)
- সুরাঙ্গ:
- রাগ:
-
মিশ্র কেদারা।
- [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ।
প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬ । পৃষ্ঠা:
৮৫]
-
বেহাগ,
কেদারা।
- [রাগ-রাগিণীর এলাকায়
রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য
সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১।
পৃষ্ঠা:
১৪৭
।]
[কেদারা রাগে নিবদ্ধ রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
তাল:
-
কাহারবা।
-
স্বরবিতান ষট্পঞ্চাশত্তম
(৫৬)
খণ্ডে
গৃহীত স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত
স্বরলিপিতে ছন্দোবিভাজন দেখানো হয়েছে,
গানটি
৪।৪ মাত্রা ছন্দে
কাহারবা
তালে নিবদ্ধ।
[রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা । সুধীর চন্দ।
(প্যাপিরাস, জানুয়ারি ১৯৯৩)। পৃষ্ঠা:
৮৫]।
[রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার
চক্রবর্তী, জুলাই ২০০১, পৃষ্ঠা:
১৪৭।]
[কাহারবা
তালে নিবদ্ধ গানের তালিকা]
গ্রহস্বর: র্গা।
লয়:
মধ্য।