মন, জাগ' মঙ্গললোকে অমল অমৃতময় নব আলোকে
জ্যোতিবিভাসিত চোখে ॥
হের' গগন ভরি জাগে সুন্দর, জাগে তরঙ্গ জীবনসাগর
নির্মল প্রাতে বিশ্বের সাথে জাগ’ অভয় অশোকে ॥
অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ ( বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২), পর্যায়: পূজা: ২৬
গীতিচর্চ্চা [বিশ্বভারতী, পৌষ ১৩৩২, গান সংখ্যা ২৮, পৃষ্ঠা: ১৮] [নমুনা]
বৈতালিক [চৈত্র ১৩২৫ বঙ্গাব্দ। দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল]
স্বরবিতান সপ্তবিংশ (২৭) খণ্ডের ১৩ সংখ্যক গান। ভৈঁরো। ত্রিতাল। পৃষ্ঠা ৪২] [নমুনা]
পত্রিকা
প্রকাশের কালানুক্রম:
১৩২২ বঙ্গাব্দের ১১ই মাঘে অনুষ্ঠিত
৮৬তম মাঘোৎসবে
গানটি
প্রথম পরিবেশিত হয়েছিল। এই সূত্রে গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল-
তত্ত্ববোধিনী
পত্রিকার 'ফাল্গুন ১৩২২
বঙ্গাব্দ' সংখ্যায়। এরপর এই পত্রিকার
'ফাল্গুন ১৩২৬ বঙ্গাব্দ' সংখ্যায়
দ্বিতীয় বার প্রকাশিত হয়েছিল। এরপর যে সকল গ্রন্থাদিতে গানটি
অন্তর্ভুক্ত হয়ে প্রকাশিত হয়েছিল, সেগুলো হলো-
বৈতালিক
(১৩২৫ বঙ্গাব্দ)
ও
গীতিচর্চ্চা
(১৩৩২ বঙ্গাব্দ)।
এসকল গ্রন্থাদির পর,
১৩৩৮
বঙ্গাব্দে প্রকাশিত
গীতবিতান
-এর
দ্বিতীয় খণ্ড, প্রথম সংস্করণে
গানটি
গীতালি থেকে গৃহীত হয়েছিল।।
১৩৪৮ বঙ্গাব্দের মাঘ মাসে প্রকাশিত হয়েছিল
গীতবিতানের
প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ।
এই সংস্করণে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল
পূজা,
পর্যায়ের
জাগরণ
উপবিভাগের তৃতীয় গান হিসেবে।
১৩৭১ বঙ্গাব্দের
আশ্বিন মাসে প্রকাশিত অখণ্ড গীতবিতানের
পূজা
পর্যায়ের ২৬৬ সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।
গানটি
একইভাবে অখণ্ড গীতাবিতানের তৃতীয় সংস্করণ প্রকাশিত
হয়েছিল পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দের পৌষ মাসে।
ভৈরব। ত্রিতাল
জাগো মোহন প্যারে,
সাঁবরী সূরত মোরে মন ভাবে,
সুন্দর লাল হমারে ॥
প্রাত সমৈ উঠি ভানুদূয় ভয়ো
স্থান বাল সব ভূপত ঠাড়ে
দরশন কে সব ভূখে প্যাসে
উঠি উঠি
নন্দকিশোরে
॥
ক্রমিক পুস্তক ১ ও
রবীন্দ্রসংগীত-প্রসঙ্গ ২।
[রবীন্দ্রসঙ্গীত গবেষণা গ্রন্থমালা ৩য় ভাগ/প্রফুল্লকুমার দাস। পৃষ্ঠা
৭৯।]
[দ্র:
রবীন্দ্রসংগীতের ত্রিবেণীসংগম/ইন্দিরাদেবী
চৌধুরানী।
গান
সংখ্যা ৯৯
]
অপর তুলনীয় গান : তুমি আপনি জাগাও মোরে তব সুধাপরশ [পূজা-২৮৫] [তথ্য]