জানি জানি কোন্ আদি কাল হতে
ভাসালে আমারে জীবনের স্রোতে–
সহসা, হে প্রিয়, কত গৃহে পথে
রেখে গেছ প্রাণে কত হরষন ॥
কতবার তুমি মেঘের আড়ালে
এমনি মধুর হাসিয়া দাঁড়ালে,
অরুণকিরণে চরণ বাড়ালে,
ললাটে রাখিলে শুভ পরশন ॥
সঞ্চিত হয়ে আছে এই চোখে
কত কালে কালে কত লোকে লোকে
কত নব নব আলোকে আলোকে
অরূপের কত রূপদরশন।
কত যুগে যুগে কেহ নাহি জানে
ভরিয়া ভরিয়া উঠেছে পরানে
কত সুখে দুখে কত প্রেমে গানে
              
অমৃতের কত রসবরষন ॥ 
 
					দ্বিতীয় সংস্করণ
					
					
					
					
					 [ইন্ডিয়ান প্রেস। ১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দ, ১৩১৬ 
		বঙ্গাব্দ। 
				
					ব্রহ্মসঙ্গীত। 
					কেদারা। পৃষ্ঠা: ৩৭৭-৩৭৮। 
					
					[নমুনা: 
					প্রথমাংশ,
					শেষাংশ] 
				
				
				গীতলিপি ১ম ভাগ (মাঘ ১৩১৬ বঙ্গাব্দ, ১৬ 
		জানুয়ারি ১৯১০ 
				
				খ্রিষ্টাব্দ)। সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়-কৃত স্বরলিপি-সহ 
মুদ্রিত হয়েছিল। 
						রবীন্দ্ররচনাবলী একাদশ 
খণ্ড (বিশ্বভারতী)। ২১ সংখ্যক গান।
						
						পৃষ্ঠা ২০। 
				
				
				ধর্ম্মসঙ্গীত 
				[ইন্ডিয়ান পাবলিশিং হাউস ১৩২১ বঙ্গাব্দ। পৃষ্ঠা: ৪৮-৪৯] 
				
				[নমুনা: 
				প্রথমাংশ,
				শেষাংশ] 
			
			সঙ্গীত-গীতাঞ্জলি 
			[১৯২৭ খ্রিষ্টাব্দ, ১৩৩৪ বঙ্গাব্দ। ভীমরাও শাস্ত্রী-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল] 
				
				
				
				স্বরবিতান 
অষ্টাত্রিংশ (৩৮, বৈশাখ ১৪১৫) খণ্ডের ২৩ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা: ৬৭-৬৯]
				
				[নমুনা] 
		
		প্রকাশের কালানুক্রম: 
		গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল 'সুপ্রভাত' পত্রিকার 'কার্তিক ১৩১৬ 
		বঙ্গাব্দ' সংখ্যায়।
		
		
	
]  
				[নমুনা]
		
     
 [রবীন্দ্রনাথের 
৪৮ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রচিত গানের তালিকা]
 
			
				
				
					
				
					
						
এ সকল গ্রন্থাদির পরে, ১৩৩৮ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত গীতবিতান -এর প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ ১৩১৭ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত 'গীতাঞ্জলি' থেকে গৃহীত হয়েছিল। এরপর প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের মাঘ মাসে। এই সংস্করণে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল পূজা, পর্যায়ের নিঃসংশয় উপবিভাগের অষ্টম গান হিসেবে। ১৩৭১ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত অখণ্ড গীতবিতানের পূজা পর্যায়ের ২৯৭ সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। গানটি একইভাবে অখণ্ড গীতাবিতানের তৃতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দের পৌষ মাসে।
সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়। সঙ্গীত প্রকাশিকা, গীতলিপি-১
ভীমরাও শাস্ত্রী। সঙ্গীত-গীতাঞ্জলি
সুরভেদ/ছন্দোভেদ: স্বরবিতান-৩৮'এর সুরভেদ/ছন্দোভেদ পত্রে ভীমরাও শাস্ত্রী-কৃত স্বরলিপি (লিপ্যন্তরিত) দেখানো হয়েছে। পৃষ্ঠা ৯৪।
সুর ও তাল:
রাগ-মিশ্র কেদারা। তাল-ত্রিতাল। স্বরবিতান অষ্টাত্রিংশ (৩৮, বৈশাখ ১৪১৫)
কেদার: [পাণ্ডুলিপি]
রাগ: কেদারা। তাল: ত্রিতাল। [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা । সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ৫২]।
বিষয়াঙ্গ: ব্রহ্মসঙ্গীত।
সুরাঙ্গ: খেয়ালাঙ্গ।
গ্রহস্বর: ধা।
লয়: মধ্য।