বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
আলোয় আলোকময় করে হে এলে আমার আলো
পাঠ ও পাঠভেদ:
আলোয় আলোকময় করে হে এলে আমার আলো।
আমার নয়ন হতে আঁধার মিলালো মিলালো ॥
সকল আকাশ সকল ধরা আনন্দে হাসিতে ভরা,
যে দিক-পানে নয়ন মেলি ভালো সবই ভালো ॥
তোমার আলো গাছের পাতায় নাচিয়ে তোলে প্রাণ।
তোমার আলো পাখির বাসায় জাগিয়ে তোলে গান।
তোমার আলো ভালোবেসে পড়েছে মোর গায়ে এসে,
হৃদয়ে মোর নির্মল হাত বুলালো বুলালো ॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: RBVBMS 478 [নমুনা]
পাঠভেদ:
ভাবসন্ধান: যুক্ত হবে।
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান:
RBVBMS 478
পাণ্ডুলিপিতে গানটির সাথে রচনাকাল ও রচনার স্থান উল্লেখ
আছে- '২০ শে অগ্রহায়ণ ১৩১৬/বোলপুর'।
উল্লেখ্য,
২৭শে আশ্বিন রবীন্দ্রনাথ
রথীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে সাথে নিয়ে শিলাইদহে আসেন এবং পতিসরের উদ্দেশ্যে
পতিসরে রওনা দেন। উত্তরবঙ্গের জমিদারি তদারকি শেষ তিনি ১২ অগ্রহায়ণ,
কলকাতায় আসেন। ১৭ই অগ্রহায়ণ তিনি শান্তিনিকেতনে আসেন। দীর্ঘ দিন পর
শান্তিনিকেতনে ফিরে ২০শে অগ্রহায়ণ এই গানটি রচনা করেন। এই সময়
রবীন্দ্রনাথের
রবীন্দ্রনাথের ৪৮
বৎসর ৭ মাস বয়সের রচনা।
[রবীন্দ্রনাথের
৪৮ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রচিত গানের তালিকা]
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ
দ্বিতীয় সংস্করণ [ইন্ডিয়ান প্রেস। ১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দ, ১৩১৬ বঙ্গাব্দ। ব্রহ্মসঙ্গীত। রাগিণী ভৈরো, তাল তেওরা। পৃষ্ঠা: ৪১০-৪১১] [নমুনা: প্রথমাংশ, দ্বিতীয়াংশ]
প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ [বিশ্বভারতী, আশ্বিন ১৩৩৮। গীতাঞ্জলি (১৩১৭ বঙ্গাব্দ) থেকে গৃহীত হয়েছিল। পৃষ্ঠা: ৩৩০] [নমুনা]
গীতলিপি দ্বিতীয় ভাগ (৬ আষাঢ়,১৩১৭ বঙ্গাব্দ,২০ জুন ১৯১০ খ্রিষ্টাব্দ)। সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
গীতাঞ্জলি
গীতিচর্চ্চা [বিশ্বভারতী ১৩৩২ বঙ্গাব্দ। ৭ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৪-৫] [নমুনা: প্রথমাংশ, শেষাংশ]
ধর্ম্মসঙ্গীত [ইন্ডিয়ান পাবলিশিং হাউস, ১৩২১ বঙ্গাব্দ। পৃষ্ঠা: ৩৭-৩৮] নমুনা: প্রথমাংশ, শেষাংশ]
বৈতালিক [চৈত্র ১৩২৫ বঙ্গাব্দ। দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল]
সঙ্গীত-গীতাঞ্জলি [১৯২৭ খ্রিষ্টাব্দ, ১৩৩৪ বঙ্গাব্দ। ভীমরাও শাস্ত্রী-স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।]
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার: সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়। [গীতলিপি ২য় ভাগ থেকে স্বরবিতান-৩৮-এ গৃহীত হয়েছে।]
ভীমরাও শাস্ত্রী। [সংগীত-গীতাঞ্জলি।]
দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর। [বৈতালিক]
দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত
স্বরলিপি ও ভীমরাও শাস্ত্রী-কৃত স্বরলিপি স্বরবিতান-৩৮-এর ৯৪ পৃষ্ঠায় অংশত গৃহীত
হয়েছে। স্বরবিতান-৩৮-এ গৃহীত মূল স্বরলিপিটি কার তা জানা যায় না।
গ্রহস্বর-মা।।
লয়-মধ্য।