বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত। 
		গান সংখ্যা:
		শিরোনাম: 
যে থাকে থাক-না দ্বারে, যে 
যাবি যা-না পারে
পাঠ ও পাঠভেদ:
যে থাকে থাক-না দ্বারে, যে যাবি যা-না পারে ॥
যদি ওই ভোরের পাখি তোরি নাম যায় রে ডাকি
একা তুই চলে যা রে ॥
কুঁড়ি চায় আঁধার রাতে শিশিরের রসে মাতে।
ফোটা ফুল চায় না নিশা প্রাণে তার আলোর তৃষা,
কাঁদে সে অন্ধকারে ॥
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
	ক. রচনাকাল ও স্থান: 
	
	
	BMSF 023 
	
	পাণ্ডুলিপিতে লিখিত গানটির পরে রচনার স্থান ও সময় লেখা নেই। তবে এর পরের গান- 
	'কেন আর মিথ্যা আশা' গানটির পরে রচনকাল ও রচনার স্থানের উল্লেখ আছে- ১৭ ভাদ্র, 
	সকাল/সুরুল'।
	
	উল্লেখ্য, 
		১৩২১ বঙ্গাব্দের ভাদ্র মাসে 
		রবীন্দ্রনাথের বড় ছেলে রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর সুরুলের কুঠি বাড়িতে কৃষি-গবেষণার 
		জন্য বসবাস শুরু করেছিলেন। এই সময় রবীন্দ্রনাথ প্রতিদিনই গরুর গাড়িতে সকাল 
		বেলায় শান্তিনিকেতন থেকে সুরুল যেতেন এবং বিকেলে ফিরে আসতেন। রবীন্দ্রনাথের 
		এই যাতায়াত শুরু হয়েছিল ৮ই ভাদ্র থেকে এবং শেষ হয়েছিল 
২২শে 
		আশ্বিন তারিখে রবীন্দ্রনাথ বুদ্ধগয়া যাওয়ার আগের দিন পর্যন্ত। 
		 রবীন্দ্রনাথের এই যাতায়াত 
		শুরু হয়েছিল ৮ই ভাদ্র থেকে এবং শেষ হয়েছিল 
২২শে 
আশ্বিন তারিখে রবীন্দ্রনাথ বুদ্ধগয়া যাওয়ার আগের দিন পর্যন্ত। 
 তাঁর এই আসা-যাওয়ার ভিতরে ২০শে আশ্বিন 
		পর্যন্ত ৫৭টি গান রচনা করেছিলেন। এর ভিতরে এই গানটি তিনি
			
			
১৭ ভাদ্র সকাল [বৃহস্পতিবার, ৩ 
	সেপ্টেম্বর]-এ সুরুলে রচনা করেছিলেন। এই সময় রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ৫৩ 
		বৎসর ৪ মাস।
       
[৫৩  বৎসর 
	অতিক্রান্ত বয়সে রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
			
	
			
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ
প্রথম সংস্করণ [ ইন্ডিয়ান প্রেস, ১৩২১ বঙ্গাব্দ ১৯১৪ খ্রিষ্টাব্দ। ২৩ সংখ্যক গান।
রবীন্দ্ররচনাবলী একাদশ খণ্ড (বিশ্বভারতী)। পৃষ্ঠা ২৩৪-৩৫।
স্বরবিতান চতুশ্চত্বারিংশ (৪৪) খণ্ডের (চৈত্র ১৪১৩) ২১ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৫৪-৫৫। [নমুনা]
পত্রিকা
প্রবাসী  [অগ্রহায়ণ ১৩২১ বঙ্গাব্দ।
		
		গীতিগুচ্ছ, ৯।
		
		
		পৃষ্ঠা: ১০৫] 
			[নমুনা]
		
				
			
		[প্রবাসীতে 
		প্রকাশিত রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
রেকর্ডসূত্র: নাই।
		প্রকাশের 
		কালানুক্রম: 
			
			১৩২১ গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল 
		
		প্রবাসী  পত্রিকার 
		'অগ্রহায়ণ ১৩২১ বঙ্গাব্দ' সংখ্যায়। এছাড়া অন্যান্য 
		যে সকল 
			
			
			গীতালি  
			
		প্রথম সংস্করণপ্রথম সংস্করণ 
				(১৩২১ বঙ্গাব্দ),
		
			কাব্যগ্রন্থ
			নবম খণ্ড 
		(১৩২৩ বঙ্গাব্দ)। 
		
		
			এরপর গানটি ১৩৩৮ বঙ্গাব্দে 
			প্রকাশিত
			
			গীতবিতানের
			
			দ্বিতীয় খণ্ড প্রথম সংস্করণে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। এরপর ১৩৪৮ 
			বঙ্গাব্দে প্রকাশিত
			
			প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণে
			পূজা 
			পর্যায়ের
			
			বিশ্ব উপবিভাগের 
			২৪
				সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। এরপর ১৩৭১ বঙ্গাব্দের আশ্বিন 
			মাসে প্রকাশিত অখণ্ড গীতবিতানের
			পূজা 
			পর্যায়ের ৩৫৭
				সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।
 
স্বরলিপিকার: দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
রাগ: মিশ্র ছায়ানট। তাল: দাদরা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬], পৃষ্ঠা ৭৬।
রাগ : ছায়ানট। তাল: দাদরা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা ১৩২।