বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত। 
শিরোনাম: তিমিরবিভাবরী কাটে কেমনে
	
		
তিমিরবিভাবরী কাটে কেমনে 
				জীর্ণ ভবনে, শূন্য জীবনে-
				হৃদয় শুকাইল প্রেম বিহনে ॥
				গহন আঁধার কবে  পুলকে পূর্ণ হবে
				ওহে আনন্দময়, তোমার বীণারবে-
		পশিবে পরানে তব সুগন্ধ বসন্তপবনে ॥
	
	
		- 
		
	তথ্যানুসন্ধান
		- 
		
		ক: রচনাকাল ও স্থান:  
		 ১৩১৭ বঙ্গাব্দ ১১ মাঘ [বুধবার, ২৫ 
	জানুয়ারি ১৯১১ 
	খ্রিষ্টাব্দ]-এ  
		একাশীতিতম (৮১) 
		সাংবৎসরিক মাঘোৎসব 
	 অনুষ্ঠিত হয়। এই মাঘোৎসব 
	উপলক্ষে রবীন্দ্রনাথের ২১টি গান পরিবেশিত হয়েছিল। এর ভিতরে প্রাতঃকালীন 
	অধিবেশনে পরিবেশিত হয়েছিল ৮টি গান এবং সায়ংকালীন অধিবেশনে ১৩টি গান পরিবেশিত 
	হয়েছিল। এর ভিতরে এই গানটিসহ মোট ৭টি গান ছিল নতুন। এই বিচারে ধারণ করা যায়, 
	 গানটি
	রবীন্দ্রনাথের তাঁর ৪৯ বৎসর 
	৮-৯ মাস বয়সের রচনা।
 [
	রবীন্দ্রনাথের 
	৪৯ বৎসর 
	অতিক্রান্ত বয়সে রচিত গানের তালিকা]
 
 
- 
		
		খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
			- 
			
			গ্রন্থ
			
- পত্রিকা:
			
			তত্ত্ববোধিনী (চৈত্র ১৩১৭ বঙ্গাব্দ)। বেহাগ-কাওয়ালি। পৃষ্ঠা ২০৩।  
		[নমুনা]
 
- 
			গ.
		সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
		- 
		
		ভাঙা গান: 
		
		এটি একটি ভাঙা গান। 
                                                 
		- মূল গান : বেহাগ। ত্রিতাল
                                          
		
 ক্যায়সে 
কাটোঙ্গি রয়না সো পিয়া বিনা
 অকেলি জাগি সজনি আজু
 মোর 
নয়নমেঁ নিদ ন আওয়ে ছোড়ি সৈঁয়া।
 একে বসন্ত সুমন্দ পবন চলি
 দুজে ফাগুন তিজে 
যায়েরি কুহরে কোয়েলিয়া
 বোলনে লাগি সব 
দ্রুম ন 
মোরি রে।
 [সূত্র : রবীন্দ্রসংগীতের ক্রমবিকাশ ও বিবর্তন। ডঃ দেবজ্যোতি দত্ত মজুমদার। 
সাহিত্যলোক, পৌষ ১৩৯৪। ডিসেম্বর ১৯৮৭]
 
 
- 
		
		স্বরলিপিকার:সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়। স্বরবিতান-৩৬, গীতলিপি পঞ্চম ভাগ।
		
- 
		
		সুর ও তাল: 
		- রাগ: বেহাগ। তাল: ত্রিতাল। বেহাগ। তাল: ত্রিতাল। [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা । সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ৫৪]। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৯৬] 
		
- রাগ-বেহাগ। তাল-ত্রিতাল। স্বরবিতান-৩৬ রাগ-বেহাগ। তাল-কাওয়ালি। তত্ত্ববোধিনী
গ্রহস্বর-পা। লয়-মধ্য।
ব্রহ্মসঙ্গীত। ধ্রুপদাঙ্গ।