বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত
শিরোনাম:
শীতল তব পদছায়া,
তাপহরণ তব সুধা
পাঠ ও পাঠভেদ:
- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক
১৪১২)-এর পাঠ:
পূজা:
৪৭১
শীতল তব পদছায়া,
তাপহরণ তব সুধা,
অগাধ
গভীর তোমার শান্তি,
অভয়
অশোক তব প্রেমমুখ
॥
অসীম করুণা তব,
নব নব তব মাধুরী,
অমৃত
তোমার বাণী
॥
RBVBMS 426 (i)
[নমুনা]
পাঠভেদ:
পাঠভেদ আছে।
প্রথম পাঠ ছিল-অমৃত তব বাণী'।
তথ্যানুসন্ধান
- ক. রচনাকাল ও স্থান:
গানটির
রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না।
রবীন্দ্রনাথ ১৩০৩
বঙ্গাব্দের শ্রাবণ মাসের ১৪ থেকে ২৯ তারিখের মধ্যে কলকাতায় থাকাকালে এই
গানটি-সহ মোট ৯টি গান রচনা করেন।
এই সময়ে রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ৩৫ বৎসর ৩-৪ মাস।
[
৩৫ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রচিত গানের তালিকা]
-
খ.
প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
-
গ্রন্থ:
-
কাব্যগ্রন্থ
-
কাব্যগ্রন্থাবলী [আদি ব্রাহ্মসমাজ প্রেস, ১৩০৩। ব্রহ্মসঙ্গীত।
ইমন
কল্যাণ-কাওয়ালি।
পৃষ্ঠা: ৪৬৯]
[নমুনা]
-
গান
-
ইন্ডিয়ান
প্রেস (১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দ, ১৩১৬
বঙ্গাব্দ)।
ব্রহ্মসঙ্গীত। ইমন
কল্যাণ-কাওয়ালি। পৃষ্ঠা: ৩৭০।
[নমুনা]
-
গীতবিতান
-
প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ
(বিশ্বভারতী, ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ। ১৩০৩ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত
'কাব্যগ্রন্থাবলী'-
ব্রহ্মসঙ্গীত অংশ থেকে গৃহীত হয়েছিল। পৃষ্ঠা: ১৮১]
[নমুনা]
- প্রথম খণ্ড (বিশ্বভারতী ১৩৪৮)
- অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ
(বিশ্বভারতী ১৩৮০)।
পূজা ৪৭১। উপ-বিভাগ :
বিবিধ-৯৬।
-
ধর্ম্মসঙ্গীত (ইন্ডিয়ান পাবলিশিং হাউস, ১৩২১)। গান।
পৃষ্ঠা: ১৯৪
[নমুনা]
-
ব্রহ্মসঙ্গীত স্বরলিপি দ্বিতীয় ভাগ (১১ মাঘ ১৩১২ বঙ্গাব্দ)। ইমন
কল্যাণ-একতালা।
কাঙ্গালীচরণ সেন-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
-
স্বরবিতান
ত্রয়োবিংশ (২৩) খণ্ডের ১৮ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৫২। [নমুনা]
-
পত্রিকা:
-
তত্ত্ববোধিনী (ফাল্গুন ১৩০৩ বঙ্গাব্দ)। পৃষ্ঠা ১৭৪।
[নমুনা]
-
রেকর্ডসূত্র:
-
প্রকাশের
কালানুক্রম: ১১ই
মাঘ ১৩০৬ বঙ্গাব্দে
৬৭তম
মাঘোৎসবের জন্য হৃদয় বরণ খুলে গেল'-
গানটি ভেঙে এ গানটি রচনা করেন।
- গ. সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলী:
-
ভাঙা গান: এটি একটি
ভাঙা গান।
RBVBMS 426 (i)
পাণ্ডুলিপিতে
মূল গানটির নিচে কথা বসিয়ে, গানটির বাণী অংশ তৈরি করেছিলেন।
মূল গান :
ইমন কল্যাণ । একতাল (চতুর্মাত্রিক। মধ্যগতি)
বাঙ্গুরী মোরি
মুরগই জিন ছুও লঙ্গরবা
করকে কলাই
ডরন লাগী-নিডর ডর জেঠানী দেত গারী ॥
সঙ্গকে লুগাই
সব দূর মূর মূসকায় গই করকে ফরক এরী ॥
-মনরঙ্গ
[ সূত্র:রবীন্দ্রসংগীত-গবেষণা-গ্রন্থমালা,
৩য় খণ্ড/শ্রীপ্রফুল্লকুমার
দাস। পৃষ্ঠা ৮৬।
উল্লেখ্য. ব্রাহ্মসমাজে সঙ্গীত পরিবেশনা এবং প্রশিক্ষণের জন্য,
দেবেন্দ্রনাথ বিশিষ্ট সঙ্গীতগুরু রাধিকাপ্রসাদ গোস্বামীকে সঙ্গীতাচার্য
হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিলেন। এঁর পরিবেশিত 'বাঙ্গুরী মোরি
মুরগই জিন ছুও লঙ্গরবা' গানটির সুরের আদলে
রবীন্দ্রনাথ এই গান রচনা করেন।
স্বরলিপি:
[স্বরলিপি]
স্বরলিপিকার:
কাঙ্গালীচরণ সেন।
সুর ও তাল:
-
স্বরবিতান
ত্রয়োবিংশ (২৩)
খণ্ডের ()
গৃহীত মূল স্বরলিপিতে
রাগ-তালের নাম হিসেবে
ইমন কল্যাণ
ও একতাল
-এর উল্লেখ রয়েছে।
-
রাগ :
ইমন কল্যাণ।
তাল : একতাল। [রবীন্দ্রসংগীত:
রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬],
পৃষ্ঠা: ৭৮।
-
রাগ:
ইমন কল্যাণ।
তাল: একতালা। [রাগরাগিণীর
এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য
সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১],
পৃষ্ঠা: ১৩৫।
বিষয়াঙ্গ: ব্রহ্মসঙ্গীত।
সুরাঙ্গ:
খেয়ালাঙ্গ।
গ্রহস্বর: পা।
লয়:
মধ্য।