সকল ভয়ের ভয় যে তারে কোন্ বিপদে কাড়বে?
প্রাণের সঙ্গে যে প্রাণ গাঁথা কোন্ কালে সে ছাড়বে?।
নাহয় গেল সবই ভেসে রইবে তো সেই সর্বনেশে,
যে লাভ সকল ক্ষতির শেষে সে লাভ কেবল বাড়বে॥
সুখ নিয়ে, ভাই, ভয়ে থাকি, আছে আছে দেয় সে ফাঁকি—
দুঃখে যে সুখ থাকে বাকি কেই বা সে সুখ নাড়বে?
যে পড়েছে পড়ার শেষে ঠাঁই পেয়েছে তলায় এসে,
ভয় মিটেছে, বেঁচেছে সে— তারে কে আর পাড়বে?।
পাণ্ডুলিপির পাঠ: [RBVBMS 358] [নমুনা: প্রথমাংশ, শেষাংশ]।
পাঠভেদ:
তারে কে আর পাড়্বে
:
প্রায়শ্চিত্ত (১৩১৬)
তারে কে আর পারবে
:
গান (১৯০৯ খ্রীষ্টাব্দ)
গীতবিতান (আশ্বিন ১৩৩৮)
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান:
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
গান (১৯০৯ খ্রীষ্টাব্দ)। বিবিধ ১২৮।
প্রায়শ্চিত্ত
(৩১ বৈশাখ ১৩১৬ বঙ্গাব্দ)। পঞ্চম অংক, চতুর্থ দৃশ্য, ধনঞ্জয়ের গান।
রবীন্দ্ররচনাবলী নবম খণ্ড (বিশ্বভারতী)। পৃষ্ঠা ১৬৯।
পরিত্রাণ
(জ্যৈষ্ঠ ১৩৩৬ বঙ্গাব্দ)। চতুর্থ অংক, দ্বিতীয় দৃশ্য, ধনঞ্জয়ের গান।
রবীন্দ্ররচনাবলী বিংশ খণ্ড (বিশ্বভারতী)। পৃষ্ঠা ১৮৬।
শারদীয় বসুমতী (১৩৩৪ বঙ্গাব্দ)।
স্বরবিতান নবম (৯, প্রায়শ্চিত্ত) খণ্ডের ২১ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৫১।
রেকর্ডসূত্র:
প্রকাশের
কালানুক্রম: গানটি
রবীন্দ্রনাথের ৪৮ বৎসর ৭ দিন বয়সে প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল।
গ. সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলি:
স্বরলিপি: [স্বরলিপি]
স্বরলিপিকার: সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়।
সুর ও তাল:
স্বরবিতান নবম (৯, প্রায়শ্চিত্ত) খণ্ডে (বিশ্বভারতী, ) গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের নাম হিসেবে উল্লেখ রয়েছে যথাক্রমে বেহাগ এবং তেওড়া।
রাগ : বেহাগ। তাল : তেওড়া। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬], পৃষ্ঠা: ৭৯।
রাগ: বেহাগ। তাল: তেওড়া। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা: ১৩৮।
বিষয়াঙ্গ:
সুরাঙ্গ:
গ্রহস্বর: গা।
লয়: