বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত। 
শিরোনাম: 
 মধুর রূপে বিরাজ হে বিশ্বরাজ
পাঠ ও পাঠভেদ:
	- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক 
	১৪১২)-এর পাঠ: 
পূজা:
	৫৪৪
	
		
			
			মধুর রূপে বিরাজ হে বিশ্বরাজ,
শোভন সভা নিরখি মন প্রাণ ভুলে
			
			॥
			নীরব নিশি সুন্দর, বিমল নীলাম্বর,
শুচিরুচির চ
			ন্দ্রকলা 
চরণমূলে 
			॥
		
	
RBVBMS 426 (i)  
[নমুনা]
পাঠভেদ: 
তথ্যানুসন্ধান
- 
ক. রচনাকাল ও স্থান:  
		গানটির 
		রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না।
		 রবীন্দ্রনাথ ১৩০৩ 
		বঙ্গাব্দের শ্রাবণ মাসের ১৪ থেকে ২৯ তারিখের মধ্যে কলকাতায় থাকাকালে এই 
গানটি-সহ মোট ৯টি গান রচনা করেন। 
		এই সময়ে রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ৩৫ বৎসর ৩-৪ মাস। 
 [
	৩৫ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রচিত গানের তালিকা]
- খ. 
	প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
			- 
			
			গ্রন্থ: 
			- 		
		
		কাব্যগ্রন্থাবলী [আদি ব্রাহ্মসমাজ প্রেস, ১৩০৩। ব্রহ্মসঙ্গীত। 
			রাগিণী তিলক কামোদ-তাল ঝাঁপতাল।  
		পৃষ্ঠা: ৪৬৯] 
		[নমুনা]
- 
			গান 
				-  ইন্ডিয়ান 
			প্রেস (১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দ, ১৩১৬ 
		বঙ্গাব্দ)। 
				ব্রহ্মসঙ্গীত। রাগিণী তিলক কামোদ, তাল ঝাঁপতাল। পৃষ্ঠা: ৩৮৬]
				 [নমুনা]
 
-  
			
			গীতবিতান
			-  
			প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ 
				(বিশ্বভারতী, ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ। ১৩০৩ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত 
					'কাব্যগ্রন্থাবলী'- 
					ব্রহ্মসঙ্গীত অংশ থেকে গৃহীত হয়েছিল। পৃষ্ঠা: ১৮৩]
			[নমুনা]
- প্রথম খণ্ড (বিশ্বভারতী, 
				১৩৪৮)
- অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ 
		(বিশ্বভারতী ১৩৮০)। 
				পূজা 
				৫৪৪ । 
				উপ-বিভাগ : সুন্দর-২৯।
 
- 
		
			
			ধর্ম্মসঙ্গীত (ইন্ডিয়ান 
			পাবলিশিং হাউস, ১৩২১) পৃষ্ঠা: ১৯৬
	[নমুনা]
- 
			
			
			বীণাবাদিনী
			(চৈত্র ১৩০৫ বঙ্গাব্দ)।
			স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল,
			তবে স্বরলিপিকারের নাম অনুল্লিখিত ছিল।
- 
			
			ব্রহ্মসঙ্গীত স্বরলিপি
			প্রথম ভাগ (১ মাঘ ১৩১১ বঙ্গাব্দ)।
তিলক কামোদ-ঝাঁপতাল।
কাঙ্গালীচরণ সেন-কৃত 
স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
			
- 
			
			স্বরবিতান 
চতুর্থ (৪) খণ্ডের (মাঘ ১৪১২)
২৬ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা: ৬৫।
 
- 
পত্রিকা:
			
			- 
			
			তত্ত্ববোধিনী ( ফাল্গুন 
১৩০৩ বঙ্গাব্দ 
)। পৃষ্ঠা ১৯৫। ফাল্গুন 
১৩০৫ বঙ্গাব্দ 
সংখ্যা। পৃষ্ঠা ১৯৫।
- 
			
			সঙ্গীত 
প্রকাশিকা (আষাঢ় 
১৩০৯ 
			বঙ্গাব্দ)।
কাঙ্গালীচরণ
			সেন-কৃত 
স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।  
 
 
- 
গ.সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
 
	- 
	
	ভাঙা গান: এটি একটি ভাঙা গান। 
	
 মূল গান- তিলক কামোদ। ঝাঁপতাল (মধ্যগতি)
 কৌন রূপ বনে  হা রাজাধিরাজ
 জু নৈন নিরখি রঙ্গাথ গাবে 
॥
 তজি অগুরু চন্দন, বিভূতি অঙ্গ ভূখন,
 জটা মকুট কৈসা বনি বে 
॥
 কৈসো মুখমণ্ডল, ঝলস শ্রুতি কুণ্ডল
 ভই চন্দ্র ভাল মৃগ ছাল পাবে।
 বরজি বর অমর, পান বাঘাম্বর
 শীষ পর গঙ্গাধর 
ধরসি ধারে 
॥
 
 সঙ্গীত-মঞ্জরী 
: রঙ্গনাথ
 দ্র: 
রবীন্দ্রসংগীত-গবেষণা-গ্রন্থমালা, 
৩য় খণ্ড/শ্রীপ্রফুল্লকুমার দাস। পৃষ্ঠা ৪৮।
 
- 
	
	
	স্বরলিপি:[মূল 
	স্বরলিপি] [সুরান্তর]
 
- 
	
	স্বরলিপিকার: 
	কাঙ্গালীচরণ 
	সেন 
[ব্রহ্মসঙ্গীত স্বরলিপি
	প্রথম ভাগ (১ মাঘ ১৩১১ বঙ্গাব্দ)]। 
	উল্লেখ্য, ব্রহ্মসঙ্গীত 
স্বরলিপির ১ম ভাগ ও স্বরবিতান-৪র্থ খণ্ডের ১৩৪৬ সংস্করণে- কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত 
	হয়েছিল। এই গ্রন্থের পরবর্তী সংস্করণ প্রকাশিত ১৩৫৮ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাসে। এই 
	সংস্করণের সম্পাদনা করেছিলেন ইন্দিরাদেবী। এই সংস্করণে 
	কাঙ্গালীচরণ 
	সেন-কৃত স্বরলিপিটি 'সুরভেদ/ছন্দোভেদ' অংশে স্থান পায়। সেই থেকে স্বরবিতান 
	চতুর্থ খণ্ডের বর্তমান মুদ্রণ (মাঘ ১৪১২) 
	পর্যন্ত ইন্দিরাদেবী-কৃত 
	সম্পাদিত স্বরলিপিটি, মূল স্বরলিপি হিসেবে প্রকাশিত হয়ে আসছে।
 [কাঙ্গালীচরণ 
	সেন-কৃত স্বরলিপির তালিকা]
 
- সুর ও তাল:
 
	- 
	
	রাগ-তিলক কামোদ। তাল-ঝাঁপতাল। 
[
স্বরবিতান 
চতুর্থ (৪) খণ্ডের (মাঘ ১৪১২)
]
 
-  রাগ: তিলক কামোদ। 
	তাল: ঝাঁপতাল।  [রবীন্দ্রসংগীত 
			: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর, ২০০৬)] । পৃষ্ঠা: ৭২।
 
- রাগ: তিলক কামোদ। 
			তাল: ঝাঁপতাল।
			[রাগরাগিণীর 
			এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা: 
			১২৫।
 
-  বিষয়াঙ্গ:
ব্রহ্মসঙ্গীত।
 
 
-  সুরাঙ্গ: ধ্রুপদাঙ্গ
 
- 
	গ্রহস্বর: সা।
 লয়- ঈষৎ দ্রুত।