বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত
শিরোনাম: আমারে কে নিবি ভাই, সঁপিতে চাই আপনারে।
পাঠ ও পাঠভেদ:
- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২)-এর পাঠ: পূজা (উপ-বিভাগ : বাউল-১৩) পর্যায়ের ৫৫৮ সংখ্যক গান।
আমারে কে নিবি ভাই, সঁপিতে চাই আপনারে।
আমার এই মন
গলিয়ে কাজ ভুলিয়ে সঙ্গে তোদের নিয়ে যা রে ॥
তোরা কোন্ রূপের হাটে চলেছিস ভবের বাটে
পিছিয়ে আছি আমি আপন ভারে-
তোদের ওই
হাসিখুশি দিবানিশি দেখে মন কেমন করে॥
আমার এই বাঁধা টুটে নিয়ে যা লুটেপুটে-
পড়ে থাক্ মনের বোঝা ঘরের দ্বারে-
যেমন ওই এক নিমেষে বন্যা এসে
ভাসিয়ে নে যায় পারাবারে ॥
এত যে আনাগোনা কে আছে জানাশোনা
কে আছে নাম ধ'রে
মোর ডাকতে পারে ?
যদি সে বারেক এসে দাঁড়ায় হেসে
চিনতে
পারি দেখে তারে ॥
- পাণ্ডুলিপির পাঠ: রবীন্দ্রনাথের পাণ্ডুলিপি নাই
- তথ্যানুসন্ধান
-
ক. রচনাকাল ও স্থান:
২৯ বৎসর বয়সের রচনা।
-
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি
- গ্রন্থ:
-
কাব্যগ্রন্থ
-
কাব্যগ্রন্থাবলী
[আদি ব্রাহ্মসমাজ প্রেস, ১৩০৩ বিসর্জন। দ্বিতীয় অঙ্ক, দ্বিতীয় দৃশ্য। জয়সিংহের গান। পৃষ্ঠা: ২৬১] [
নমুনা]
-
গান
- গানের বহি ও বাল্মীকি প্রতিভা (আদি ব্রহ্মসমাজ যন্ত্র১৩০০ )। বিবিধ, কীর্তনের সুর। পৃষ্ঠা ৮৯।
-
গীতবিতান
-
প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ
[বিশ্বভারতী, আশ্বিন ১৩৩৮, [বিসর্জন (১২৯৭ বঙ্গাব্দ) থেকে
গৃহীত হয়েছিল। পৃষ্ঠা: ৮৭]
[নমুনা]
- অখণ্ড, তৃতীয় সংস্করণ
(বিশ্বভারতী, পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দ)। পূজা (উপ-বিভাগ : বাউল-১৩) পর্যায়ের ৫৫৮ সংখ্যক গান।
-
বিসর্জন
-
প্রথম সংস্করণ
[আদি ব্রাহ্মসমাজ যন্ত্র। ১২৯৭ বঙ্গাব্দ। তৃতীয় অঙ্ক, তৃতীয় দৃশ্য। জয়সিংহের গান।
কীর্তনের সুর। পৃষ্ঠা: ৮১]
[নমুনা]
-
দ্বিতীয় সংস্করণ [আদি ব্রাহ্মসমাজ যন্ত্র।
১৩০৬ বঙ্গাব্দ। দ্বিতীয় অঙ্ক, তৃতীয় দৃশ্য।
জয়সিংহের গান। স্থায়ী অংশ। পৃষ্ঠা ৪২-৪৩] [নমুনা:
প্রথম নমুনাপংক্তি,
দ্বিতীয় পংক্তি]
-
রবীন্দ্ররচনাবলী দ্বিতীয় খণ্ড, (বিশ্বভারতী)। পৃষ্ঠা ৩২৪।
-
রবীন্দ্রগ্রন্থাবলী (হিতবাদী ১৩১১) কীর্তনের সুর।
পৃষ্ঠা ৯৮৬
[নমুনা]
-
স্বরবিতান অষ্টাবিংশ
(২৮) খণ্ডের (আষাঢ় ১৪১৩ বঙ্গাব্দ) খণ্ডের ১৫ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৩৬।
[নমুনা]
- গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
-
স্বরলিপিকার:
- শৈলজারঞ্জন মজুমদার।
- এ.এ. বাকে
- সুর ও তাল:
- কীর্তনের সুর।
তাল-দাদরা। স্বরবিতান-২৮। (গানটির সুর কীর্তনের মতো মনে হলে বাউল
গানের ঢং বিশেষভাবে ধরা পরে।)
- অঙ্গ: বাউল।
তাল: দাদরা। [ রবীন্দ্রসংগীত:
রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬। পৃষ্ঠা: ৩১]
- রাগ: বাউল।
তাল: দাদরা। [রাগরাগিণীর
এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, জুলাই ২০০১
, পৃষ্ঠা: ৫৯]
- সুরাঙ্গ:
বাউলাঙ্গ।
- গ্রহস্বর-পা।