বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
শিরোনাম: অল্প লইয়া থাকি,
তাই মোর যাহা যায় তাহা যায়
পাঠ ও পাঠভেদ:
- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক
১৪১২)-এর পাঠ। পূজা
৫৯৫।
অল্প লইয়া থাকি, তাই মোর যাহা যায় তাহা যায়।
কণাটুকু যদি হারায় তা লয়ে প্রাণ করে ‘হায় হায়’ ॥
নদীতটসম কেবলই বৃথাই প্রবাহ আঁকড়ি রাখিবারে চাই,
একে একে বুকে আঘাত করিয়া ঢেউগুলি কোথা ধায় ॥
যাহা যায় আর যাহা-কিছু থাকে সব যদি দিই সঁপিয়া তোমাকে
তবে নাহি ক্ষয়, সবই জেগে রয় তব মহা মহিমায়।
তোমাতে রয়েছে কত শশী ভানু, হারায় না কভু অণু পরমাণু,
আমারই ক্ষুদ্র হারাধনগুলি রবে না কি তব পায় ॥
- পাণ্ডুলিপির
পাঠ:
রবীন্দ্রনাথের পাণ্ডুলিপি
(426
i)
পাওয়া যায় ।
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
- ক. রচনাকাল ও স্থান: গানটি রবীন্দ্রনাথের
৪০ বৎসর বয়সের
রচনা প্রকাশিত হয়েছিল।
[সূত্র : গীতবিতান কালানুক্রমিক সূচী/প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়]
- খ.
প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
-
গ্রন্থ:
-
গীতবিতান
-
প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ
[বিশ্বভারতী, আশ্বিন ১৩৩৮। নৈবেদ্য (১৩০৮
বঙ্গাব্দ) থেকে গৃহীত হয়েছিল। পৃষ্ঠা: ২০৫]
[নমুনা]
-
প্রথম খণ্ড দ্বিতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, ১৩৪৮)
-
অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ
(বিশ্বভারতী ১৩৮০)। পূজা: ৫৯৫।
শেষ-১২।
-
গীতিচর্চ্চা (বিশ্বভারতী ১৩৩২)।
গান ৭৫। পৃষ্ঠা: ৫৭
[নমুনা]
-
ধর্ম্মসঙ্গীত (ইন্ডিয়ান পাবলিশিং
হাউস, ১৩২১)। গান। পৃষ্ঠা: ৭৩-৭৪
[নমুনা:
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
-
নৈবেদ্য
-
প্রথম
সংস্করণ [আদি
ব্রাহ্মসমাজ যন্ত্র।
আষাঢ় ১৩০৮ বঙ্গাব্দ
[নমুনা:
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
- ১৭
সংখ্যক গান। রবীন্দ্ররচনাবলী
অষ্টম খণ্ড (বিশ্বভারতী)। পৃষ্ঠা ১৬৪-৬৫।
-
ব্রহ্মসঙ্গীত স্বরলিপি প্রথম ভাগ (১ মাঘ ১৩১১ বঙ্গাব্দ)।
মিশ্র ছায়ানট-একতালা। কাঙ্গালীচরণ সেন-কৃত
স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
-
স্বরবিতান চতুর্থ
(৪) খণ্ডের (মাঘ ১৪১২) চতুর্থ গান। পৃষ্ঠা: ১৯-২০। [নমুনা:
মূল স্বরলিপি,
সুরান্তর
]
-
পত্রিকা:
-
তত্ত্ববোধিনী
(ফাল্গুন ১৮২৪ শকাব্দ, ১৩০৯ বঙ্গাব্দ)।
ছায়ানট-একতাল।
পৃষ্ঠা: ১৭৩ [নমুনা:
১৭৩]
-
পরিবেশনা:
১১ মাঘ ১৩০৯ বঙ্গাব্দ [২৫ জানুয়ারি ১৯০৩ খ্রিষ্টাব্দ]
৭৩তম
মাঘোৎসবের সন্ধ্যার অধিবেশনে এই গানটি পরিবেশিত হয়েছিল।
- গ সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
- স্বরলিপি:
[নমুনা:
মূল স্বরলিপি,
সুরান্তর
]
- স্বরলিপিকার:
- সুর
ও তাল:
- রাগ-মিশ্র
ছায়ানট। তাল-একতাল।
[স্বরবিতান চতুর্থ
(৪) খণ্ডের (মাঘ ১৪১২)]
- রাগ:
ছায়ানট। তাল: একতাল [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা
। সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, জানুয়ারি ১৯৯৩) পৃষ্ঠা:
২৪]।
-
রাগ:
ছায়ানট। তাল: একতাল
[রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, জুলাই ২০০১,
পৃষ্ঠা:
৪৭]।
- বিষয়াঙ্গ: ব্রহ্মসঙ্গীত।
- সুরাঙ্গ:
খেয়ালাঙ্গ।
- গ্রহস্বর: ধা।
- লয়: মধ্য।