রবীন্দ্রসঙ্গীতের সাথে সম্পর্কিত গ্রন্থাবলী ও পত্রিকা

স্বরবিতান-৫৫
 


এই গ্রন্থের গানগুলির তালিকা নিচে দেওয়া হলো।

আমাদের শান্তিনিকেতন [বিচিত্র-৪১] [তথ্য] [নমুনা]
একদিন যারা মেরেছিল তাঁরে গিয়ে [আনুষ্ঠানিক সংগীত-১৪] [তথ্য] [নমুনা]
ওই মহামানব আসে [আনুষ্ঠানিক সংগীত-১৬] [তথ্য] [নমুনা]
ওহে নবীন অতিথি [আনুষ্ঠানিক-১৩] [তথ্য] [নমুনা]
তোমায় সাজাব যতনে [নাট্যগীতি-১১২] [তথ্য] [নমুনা]
দুই হৃদয়ের নদী [আনুষ্ঠানিক-৬] [তথ্য]  [নমুনা]
দুইটি হৃদয়ে একটি আসন [আনুষ্ঠানিক-১] [তথ্য] [নমুনা]
দুঃখের তিমিরে যদি জ্বলে তব মঙ্গল-আলোক [পূজা-১৯৩] [তথ্য] [নমুনা]
দুটি প্রাণ এক ঠাঁই [আনুষ্ঠানিক-৪] [তথ্য] [নমুনা]
নবজীবনের যাত্রাপথে দাও [আনুষ্ঠানিক সংগীত-৯] [তথ্য] [নমুনা]
প্রেমের মিলনদিনে সত্য সাক্ষী [আনুষ্ঠানিক সংগীত-১০] [তথ্য] [নমুনা]
বিশ্ববিদ্যাতীর্থপ্রাঙ্গণ কর [আনুষ্ঠানিক সংগীত-৩] [তথ্য] [নমুনা]
বিশ্বরাজালয়ে বিশ্ববীণা বাজিছে [আনুষ্ঠানিক-১৯] [তথ্য] [নমুনা]
মোরা সত্যের’ পরে মন [বিচিত্র-৪০] [তথ্য] [নমুনা]
যে তরণীখানি ভাসালে দুজনে [আনুষ্ঠানিক-৮] [তথ্য] [নমুনা]
শুভ্র প্রভাতে পূর্বগগনে উদিল [পূজা ও প্রকৃতি-৮৩] [তথ্য] [নমুনা]
সবারে করি আহবান [আনুষ্ঠানিক-১০] [তথ্য] [নমুনা]
সমুখে শান্তি পারাবার [আনুষ্ঠানিক সংগীত-১৩] [তথ্য] [নমুনা]
সুমঙ্গলী বধূ, সঞ্চিত রেখো [আনুষ্ঠানিক সংগীত-১১] [তথ্য] [নমুনা]
হে নূতন, দেখা দিক আর-বার [আনুষ্ঠানিক সংগীত-১৭] [তথ্য] [নমুনা]



এই গ্রন্থের ভাদ্র ১৪১৩ মুদ্রণের ৬৩ পৃষ্ঠায় মুদ্রিত প্রজ্ঞাপনটি নিচে উল্লেখ করা হলো।

স্বরবিতান পঞ্চপঞ্চাশত্তম খণ্ড প্রকাশিত হয় ফাল্গুন ১৩৬৪ সালে। এই গ্রন্থে কুড়িটি গানের স্বরলিপি মুদ্রিত।  ইন্দিরাদেবী চৌধুরানী কৃত ১ ও ৬ সংখ্যক গানের স্বরলিপি যথাক্রমে আনন্দসঙ্গীত পত্রিকার ১৩২১ শ্রাবণ সংখ্যা ও বিশ্বভারতী পত্রিকার ১৩৬৩ কার্তিক-পৌষ সংখ্যা হইতে গৃহীত এবং ২, ৩, ৫ ও ১৮ -সংখ্যক গানের স্বরলিপি পাণ্ডুলিপি হইতে সংকলিত। শ্রীশৈলজারঞ্জন মজুমদার-কৃত ৭, ৯, ১০, ১৫ ও ১৭ সংখ্যক গানের স্বরলিপি যথাক্রমে প্রবাসী পত্রিকার ১৩৪২ ফাল্গুন সংখ্যা, সঙ্গীতবিজ্ঞান প্রবেশিকা পত্রিকার ১৩৪৭ আষাঢ় সংখ্যা ও আশ্বিন সংখ্যা, প্রবাসী পত্রিকার ১৩৪৮ ভাদ্র সংখ্যা ও বিশ্বভারতী পত্রিকার ১৩৪৯ অগ্রহায়ণ সংখ্যা গৃহীত এবং ১৪ ও ১৯ সংখ্যক গানের স্বরলিপি পাণ্ডুলিপি হইতে সংকলিত। শ্রীশান্তিদেব ঘোষ কৃত ৮, ১২, ১৩ ও ১৬ সংখ্যক গানের স্বরলিপি যথাক্রমে ১৭ বৈশাখ ১২৪৮ ও ২৫ বৈশাখ ১৩৪৮ তারিখের আনন্দবাজার পত্রিকা, ২৯ কার্তিক ১৩৪৮ তারিখের দেশ পত্রিকা ও  ১৩৪৩ ফাল্গুন সংখ্যা প্রবাসী পত্রিকা হইতে গৃহীত। ১১-সংখ্যক গানের স্বরলিপি শ্রীমতী সাবিত্রীগোবিন্দের গাওয়া রেকর্ডের আদর্শে শ্রীপ্রফুল্লকৃমার দাস কৃত। ২০-সংখ্যক গানের প্রথম স্বরলিপি অনাদিকুমার দস্তিদার কৃত ও বিকল্প স্বরলিপি শ্রীশৈলজারঞ্জন মজুমদার-কৃত। ৪-সংখ্যক গানের স্বরলিপি সঙ্গীতপ্রকাশিকা পত্রিকার ১৩১২ মাঘ সংখ্যা হইতে গৃহীত স্বরলিপিকারের নামের উল্লেখ পাওয়া যায় না। ১১-সংখ্যক গানের গীতরীতি সম্পর্কে বিশেষ অবহিত হওয়া আবশ্যক।

   ১৪ সংখ্যক গানটি রবীন্দ্রনাথের খৃস্ট-সম্বন্ধীয় একমাত্র গান। সি.এফ্‌.এন্ড্রুজ শেষ যখন শান্তিনিকেতনে খৃস্টজন্মোৎসব উপলক্ষে মন্দিরে পৌরোহিত্যের আসন গ্রহণ করেন (২৫ ডিসেম্বর ১৯৩৯) এই গানটি তখন গীত হয়।

   এই গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত গানের পাঠভেদ ও রচনাকাল-প্রকাশকাল বর্তমান সংস্করণে (আশ্বিন ১৩৭৮) সন্নিবিষ্ট। এ যাবৎ সংগৃহীত উল্লিখিত তথ্যাদি সংগ্রহ ও সংকলন করিয়াছেন শ্রীপ্রফুল্লকুমার দাস।

  বৈশাখ ১৩৮৫