এই গ্রন্থের মাঘ ১৪১২
মুদ্রণের ৭৯ পৃষ্ঠায় মুদ্রিত প্রজ্ঞাপনটি নিচে উল্লেখ করা হলো।
এই গ্রন্থে 'গীতালি‘ কাব্যের অন্তর্গত চব্বিশটি এবং প্রায়-সমকালীন অন্য একটি, মোট পঁচিশটি গানের স্বরলিপি সংকলন করা হইল। ইহার মধ্যে ইন্দিরাদেবী চৌধুরানী –কৃত ১৮ ও ২০ –সংখ্যক গানের স্বরলিপি আনন্দসঙ্গীত পত্রিকার ১৩২৩ অগ্রহায়ণ ও শ্রাবণ সংখ্যা হইতে এবং ২৫-সংখ্যক গানের প্রথম স্বরলিপি ঐ পত্রিকারই ১৩২৪ বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ সংখ্যা হইতে গৃহীত হইয়াছে। দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর –কৃত ১৪-সংখ্যক গানের স্বরলিপি গীতলেখা প্রথম ভাগ হইতে; ৭, ৮, ১৭, ২২ ও ২৪-সংখ্যক গানের স্বরলিপি গীতলেখা দ্বিতীয় ভাগ হইতে; ১, ১০, ১১, ১২, ১৯ ও ২১-সংখ্যক গানের স্বরলিপি গীতলেখা তৃতীয় ভাগ হইতে; ৫-সংখ্যক গানের স্বরলিপি বিশ্বভারতী পত্রিকার ১৩৬০ বৈশাখ-আষাঢ় সংখ্যা হইতে; ৯-সংখ্যক গানের স্বরলিপি বৈতালিক হইতে; ১৫-সংখ্যক গানের স্বরলিপি তত্ত্ববোধিনী পত্রিকার শক ১৮৩৬ অগ্রহায়ণ সংখ্যা হইতে ও ২৫-সংখ্যক গানের দ্বিতীয় স্বরলিপি প্রবাসী ১৩২১ মাঘ সংখ্যা হইতে সংকলিত হইয়াছে। শ্রীঅনাদিকুমার দস্তিদার-কৃত ২ ও ১৬–সংখ্যক গানের স্বরলিপি যথাক্রমে সুরশ্রী পত্রিকার ১৩৫৪ আশ্বিন সংখ্যা হইতে ও সঙ্গীত-বিজ্ঞান-প্রবেশিকা পত্রিকার ১৩৪১ আশ্বিন সংখ্যা হইতে এবং ৩-সংখ্যক গানের স্বরলিপি পাণ্ডুলিপি হইতে সংকলিত হইয়াছে। শ্রীসুধীরচন্দ্র কর –কৃত ৬ ও ১৩ –সংখ্যক গানের স্বরলিপি যথাক্রমে বিশ্বভারতী পত্রিকার ১৩৫৮ শ্রাবণ-আশ্বিন ও কার্তিক-পৌষ সংখ্যা হইতে গৃহীত হইয়াছে। শ্রীসমরেশ চৌধুরী –কৃত ৪-সংখ্যক গানের স্বরলিপি সঙ্গীত-বিজ্ঞান-প্রবেশিকা পত্রিকার ১৩৪৯ পৌষ সংখ্যা হইতে সংকলিত। ২৩-সংখ্যক গানের স্বরলিপি আনন্দসঙ্গীত পত্রিকার ১৩২৪ বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ সংখ্যায় প্রকাশিত হইয়াছিল – স্বরলিপিকারের নামের উল্লেখ পাওয়া যায় না।
এই গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত গান ও স্বরলিপি সম্পর্কে এ যাবৎ সংগৃহীত তথ্যাদি, এবং উহাদের সুরভেদ, ছন্দোভেদ, পাঠভেদ ও রচনাকাল-প্রকাশকাল বর্তমান সংস্করণে সন্নিবিষ্ট হইল। উল্লিখিত তথ্যাদি সংগ্রহ ও সংকলন করিয়াছেন শ্রীপ্রফুল্লকুমার দাস।
ফাল্গুন ১৩৭৭
নিচে গানগুলির তালিকা তুলে ধরা হলো।
অচেনাকে ভয় কী আমার ওরে [পূজা-৫৯০]
[তথ্য]
[নমুনা]
অন্ধকারের উৎস হতে [পূজা-৩৫৪]
[তথ্য]
[নমুনা]
আগুনের পরশমণি ছোঁয়াও প্রাণে [পূজা-২১২]
[তথ্য]
[নমুনা]
আপন হতে বাহির হয়ে বাইরে দাঁড়া [পূজা-৩৫৬]
[তথ্য]
[নমুনা]
আবার যদি ইচ্ছা কর আবার আসি ফিরে [পূজা-৫৯১]
[তথ্য]
[নমুনা]
আমার সকল রসের ধারা [পূজা-৬২]
[তথ্য]
[নমুনা]
আমি হৃদয়েতে পথ কেটেছি [পূজা-২১৮]
[তথ্য]
[নমুনা]
এই-যে কালো মাটির বাসা [পূজা-২১০]
[তথ্য]
[নমুনা]
ওই অমল হাতে রজনী প্রাতে [পূজা-৩১১]
[তথ্য]
[নমুনা]
ওরে ভীরু, তোমার হাতে নাই ভুবনের ভার [পূজা-২৪১]
[তথ্য]
[নমুনা]
ক্লান্তি আমার ক্ষমা করো প্রভু [পূজা-১৫৭]
[তথ্য]
[নমুনা]
তোমার এই মাধুরী ছাপিয়ে আকাশ ঝরবে। [পূজা-৭৩]
[তথ্য]
[নমুনা]
তোমার খোলা হাওয়া লাগিয়ে পালে [পূজা-৫৫৩]
[তথ্য]
[নমুনা]
তোমার নয়ন আমায় বারে বারে [পূজা-৮]
[তথ্য]
[নমুনা]
দুঃখের বরষায় চক্ষের জল যেই নামল [পূজা-৪৮]
[তথ্য]
[নমুনা]
না গো, এই যে ধুলা [বিচিত্র-৪২]
[তথ্য]
[নমুনা]
পান্থ তুমি, পান্থজনের সখা হে [পূজা-৫৬৪]
[তথ্য]
[নমুনা]
মেঘ বলেছে যাব' যাব', রাত বলেছে যাই [পূজা-৫৯৩]
[তথ্য]
[নমুনা]
মোর মরণে তোমার হবে জয় [পূজা-২০৭]
[তথ্য]
[নমুনা]
মোর হৃদয়ের গোপন বিজন ঘরে [পূজা-৩৯]
[তথ্য]
[নমুনা]
যখন তুমি বাঁধছিলে তার সে যে বিষম ব্যথা [পূজা-২০৯]
[তথ্য]
[নমুনা]
শুধু তোমার বাণী নয় গো, হে বন্ধু, হে প্রিয় [পূজা-৩৭]
[তথ্য]
[নমুনা]
শেষ নাহি যে, শেষ কথা কে বলবে [পূজা-৬০৬]
[তথ্য]
[নমুনা]
সারা জীবন দিল আলো সূর্য গ্রহ চাঁদ [পূজা-৩৫৫]
[তথ্য]
[নমুনা]
হৃদয় আমার প্রকাশ হল অনন্ত আকাশ [পূজা-২০৮]
[তথ্য]
[নমুনা]