পাঠ ও পাঠভেদ:
অচেনাকে
ভয় কী আমার ওরে
?
অচেনাকেই চিনে চিনে উঠবে জীবন ভরে
॥
জানি জানি আমার চেনা
কোনো কালেই ফুরাবে না,
চিহ্নহারা পথে আমায় টানবে অচিন ডোরে
॥
ছিল আমার মা অচেনা,
নিল আমায় কোলে।
সকল প্রেমই অচেনা গো,
তাই তো হৃদয় দোলে
অচেনা এই ভুবন-মাঝে
কতই সুরেই হৃদয় বাজে—
অচেনা এই জীবন
আমার,
বেড়াই তারি ঘোরে
॥
পাণ্ডুলিপি: RBVBMS 131 [নমুনা]
পাঠভেদ:
পাঠভেদ আছে।
স্বরবিতান ত্রয়শ্চত্বারিংশ (৪৩) খণ্ডের
৮৩ পৃষ্ঠায় বর্ণিত পাঠভেদটি নিচে
দেখানো হলো।
ধুলার
'পরে করি খেলা গো.....
আঘাত
খেয়ে বাঁচি নাহয়.....
আমার
সাথে খেলাও হেসে গো: স্বরলিপি, বিশ্বভারতী ১-৩।১৩৬০
ধুলার 'পরে করি খেলা .....
আঘাত খেয়ে বাঁচি কিম্বা.....
আমার সাথে খেলাও হেসে: গীতবিতান (আশ্বিন ১৩৩৮)
স্বরলিপি:
স্বরলিপিকার:
অনাদিকুমার দস্তিদার।
[অনাদিকুমার
দস্তিদার-কৃত রবীন্দ্রসঙ্গীতের স্বরলিপির তালিকা]
সুর ও তাল:
স্বরবিতান ত্রয়শ্চত্বারিংশ খণ্ডে গৃহীত স্বরলিপির সাথে রাগ-তালের নাম নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৩।৩ মাত্রা ছন্দে 'দাদরা' তালে নিবদ্ধ।
রাগ: ইমন। তাল: দাদরা: [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৩। পৃষ্ঠা: ২৩]
রাগ: ইমন।
তাল: দাদরা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী।
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৪৬।]
[দাদরা
তালে নিবদ্ধ রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
গ্রহস্বর: পা।
লয়: মধ্য।