এই জলপ্রপাতে প্রায় ৩০০ ফুট উঁচু থেকে
জল ভূমিতে পতিত হয়েছে। এই প্রপাতটির মূল অংশ একটি উচ্চ ভূমিতে সরাসরি পতিত হয়ছে। পরে এই জলরাশি
পাহাড়ি সোপান বেয়ে জলের চাদরের মতো পাহাড়ের গা বেয়ে নিচে নেমে এসেছে। পরে এই পতিত
জলরাশি কাপ্তাই হ্রদে
গিয়ে মিশেছে। তবে বর্ষাকালে এই জলপ্রপাতের পূর্ণরূপ দেখা যায়। শুষ্ক মৌসুমে এই
জলপ্রপাত একটি ক্ষীণধারার ঝর্ণায় পরিণত হয়।
শুভলং জলপ্রপাতে বাংলাদেশ পর্যটন
কর্পোরেশন কিছু স্থাপনা নির্মাণ করেছে এবং ঝর্ণায় প্রবেশ করতে দর্শনার্থী দের
টিকেট কাটতে হয়। এই জলপ্রপাতে যাওয়ার সহজতম উপায় হলো-
রাঙ্গামাটি সদর থেকে নৌযানে যাওয়া।
তথ্যসূত্র:
http://www.rangamati.gov.bd
http://bdtravelnews.com