মারুকেদার
উত্তর ভারতীয় সঙ্গীত পদ্ধতিতে কেদার অঙ্গের।
এই রাগটি মারু এবং কেদার রাগের সংমিশ্রণে সৃষ্টি হয়েছে। অবরোহণে কেদারের রূপটি স্পষ্ট হয়ে উঠে। এর আরোহে ধৈবত বক্র, আরোহণে গ ম ধ প ব্যবহৃত হয়।
আরোহণ: স গ ম প ধ্ ন র্স
অবরোহণ: র্স ন ধ প ম গ ম র স।
জাতি : ষাড়ব-সম্পূর্ণ।
বাদীস্বর: পঞ্চম
সমবাদী স্বর: ষড়্জ অঙ্গ: উত্তরাঙ্গ ।
সময়: রাত্রি প্রথম প্রহর।
তথ্যসূত্র:
- রাগ বিজ্ঞান অভিধান। নিত্যানন্দ কর্মকার। প্রগ্রেসিভ পাবলিশার্স।
ফেব্রুয়ারি ২০০৭। পৃষ্ঠা: ৬