আন্তর্জাতিক ধ্বনিলিপি : ʰɔ
ইউনিকোড: u+09A7
বিশেষ্য
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা {| বর্ণ | বর্ণচিহ্ন | লিখিত প্রতীক | প্রতীক | সঙ্কেতচিহ্ন | যোগাযোগ | বিমূর্তন | বিমূর্ত সত্ত | সত্তা |}
সমার্থকশব্দসমূহ (synonyms):

এই বর্ণের নাম - বাংলা বর্ণমালার ঊনবিংশ (৩০) বর্ণ,
ব্যঞ্জনবর্ণের ঊনিশ সংখ্যক এবং ত বর্গের চতুর্থ বর্ণ

স্বাধীনভাবে উচ্চারণযোগ্য রূপ হলো- ধ্ +অ=ধ
এটি
দন্ত্য (Dental), ঘোষ, মহাপ্রাণ ও স্পর্শ বর্ণ

শ্রবণ নমুনা

-এর লিপি পরিচিতি
অন্যান্য বাংলা লিপির মতই ব্রাহ্মীলিপি থেকে -বর্ণটির উদ্ভূত হয়েছে প্রাচীন শিলাখণ্ডে খোদিত ব্রাহ্মীলিপিতে - ছিল ইংরেজি বড় হাতের ডি (D) বর্ণের মত। খ্রিষ্টপূর্ব দ্বিতীয় শতাব্দীতে বর্ণটি উল্টো হয়ে গিয়েছিল নিচে ব্রাহ্মীলিপির ক্রমবিবর্তন দেখানো হলো

কুষাণলিপি (১০০-৩০০ খ্রিষ্টাব্দ) এই বর্ণ বানাদেখা যায় গুপ্তলিপিতে (৪০০-৫০০ খ্রিষ্টাব্দ এই বর্ণটি নানা ধরনের রূপ লাভ করেছে। নিচের ছকে ব্রাহ্মীলিপি থেকে গুপ্তলিপি পর্যন্ত ক-বর্ণের রূপান্তরের নমুনা দেখানো হলো

খ্রিষ্টীয় ৬ম-৯ম শতাব্দীর শেষের দিকে কুটিললিপিতে এই বর্ণটি অনেকটা 'ঘ'-এর মতো হয়ে গিয়েছিল খ্রিষ্টীয় ১০ম-১শ শতাব্দী পর্যন্ত বিভিন্ন পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে এই বর্ণটি আধুনিক -এর মতো হয়ে গিয়েছিল নিচে কুটিললিপি থেকে বর্তমানকাল পর্যন্ত ত-এর ক্রমবিবর্তনের রূপটি দেখানো হলো