আন্তর্জাতিক ধ্বনিলিপি
: p
ɔ
ইউনিকোড:  u+09AA
বিশেষ্য
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা {| বর্ণ | বর্ণচিহ্ন | লিখিত প্রতীক | প্রতীক | সঙ্কেতচিহ্ন | যোগাযোগ | বিমূর্তন | বিমূর্ত সত্ত | সত্তা |}

এই বর্ণের নাম - বাংলা বর্ণমালার দ্বাত্রিংশ (৩২) বর্ণ,
ব্যঞ্জনবর্ণের ২১ সংখ্যক এবং প বর্গের প্রথম বর্ণ

স্বাধীনভাবে উচ্চারণযোগ্য রূপ হলো- প্ +অ=প
ওষ্ঠাধর ধ্বনি (bilabial) , ঘোষ, অল্পপ্রাণ ও স্পর্শ বর্ণ
                                      
শ্রবণ নমুনা

-এর লিপি পরিচিতি
অন্যান্য বাংলা লিপির মতই ব্রাহ্মীলিপি থেকে প-বর্ণটি উদ্ভূত হয়েছে প্রাচীন শিলাখণ্ডে খোদিত ব্রাহ্মীলিপিতে প-এর চিহ্ন ছিল- ইংরেজি উল্টো জে বর্ণের মতো খ্রিপূর্ব ৩য়-১ম শতাব্দীর ভিতর প-এর বিভিন্ন প্রকরণ সৃষ্টি হয়েছে নিচের ছকে ব্রাহ্মীলিপির প-বর্ণটির ক্রমবিবর্তন দেখানো হলো

কুষাণলিপিতে (১০০-৩০০ খ্রিষ্টাব্দ) এই বর্ণ ইরেজি ইউ বর্ণের রূপ লাভ করেছিল। গুপ্তলিপিতে (৪০০-৫০০ খ্রিষ্টাব্দ)  এর নানারকম রূপ দেখা যায়। নিচের চিত্রে ব্রাহ্মীলিপি থেকে গুপ্তলিপি পর্যন্ত এই বর্ণের রূপান্তরের নমুনা দেখানো হলো

কুটিললিপিতে (খ্রিষ্টীয় ৬ম-৯ম শতাব্দী) এই বর্ণের পরিবর্তন দেখি, তা থেকে আধুনিক প বর্ণের রূপ ততটা স্পষ্ট হয়ে উঠেনি। খ্রিষ্টীয়১০ম শতাব্দী থেকে ১৬শ শতাব্দী এই বর্ণটি য-এর অনুরূপ ছিল ১৭শ শতাব্দীতে এর চিহ্ন অনেকটাই আধুনিক প-এর রূপ লাভ করেছিল আধুনিক প বর্ণটি পাওয়া যায় ১৭শ শতাব্দীর পরে।  নিচে কুটিললিপি থেকে বর্তমানকাল পর্যন্ত প-এর ক্রমবিবর্তনের রূপটি দেখানো হলো


প ২
সংস্কৃত কৃৎপ্রত্যয়। এই প্রত্যয়জাত সংস্কৃত শব্দ বাংলাতে ব্যবহৃত হয়।
            দেখুন : প প্রত্যয়