ফ
আন্তর্জাতিক ধ্বনিলিপি :
pʰɔ
ইউনিকোড: u+09AB
বিশেষ্য
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা
{|
বর্ণ
|
বর্ণচিহ্ন |
লিখিত প্রতীক
|
প্রতীক
|
সঙ্কেতচিহ্ন
|
যোগাযোগ |
বিমূর্তন
|
বিমূর্ত
সত্তা
|
সত্তা
|}
সমার্থকশব্দসমূহ
(synonyms):
ফ।
এই বর্ণের নাম
-ফ।
বাংলা বর্ণমালার
ত্রয়স্ত্রিংশ (৩৩)
বর্ণ,
ব্যঞ্জনবর্ণের
২২ সংখ্যক
এবং প বর্গের দ্বিতীয়
বর্ণ।
স্বাধীনভাবে
উচ্চারণযোগ্য
রূপ হলো− ফ্ +অ=প।
ওষ্ঠাধর ধ্বনি
(bilabial)
, অঘোষ,
মহাপ্রাণ ও
স্পর্শ বর্ণ।
শ্রবণ নমুনা
ফ-এর লিপি পরিচিতি
কুষাণলিপিতে (১০০-৩০০ খ্রিষ্টাব্দ) ত-এর নিম্নাংশ সরল হয়েছিল। এর অপর সংস্করণটি সম্ভবত লিপিকারের হাতে জড়ানো অবয়ব পেয়েছিল। গুপ্তলিপিতে (৪০০-৫০০ খ্রিষ্টাব্দ) বিভিন্ন লিপিকারদের হাতে বিভিন্ন রূপ লাভ করেছিল। নিচের চিত্রে ব্রাহ্মীলিপি থেকে গুপ্তলিপি পর্যন্ত ক-বর্ণের রূপান্তরের নমুনা দেখানো হলো―
কুটিললিপি (খ্রিষ্টীয় ৬ম-৯ম শতাব্দী) প্রথম দিকে মোটামুটিভাবে গুপ্তলিপির চিহ্ন গ্রহণ করা হয়েছিল। কিন্তু পরে এটি আধুনিক ফ-বর্ণের রূপ লাভ করেছিল। পরবর্তীকালে ১২শ শতাব্দীর লিপি ছাড়া বাকি সময়গুলোতে ফ-এর চিহ্ন মোটামুটিভাবে আধুনিক ফ-এর মতই ছিল। নিচে কুটিললিপি থেকে বর্তমানকাল পর্যন্ত ফ-এর ক্রমবিবর্তনের রূপটি দেখানো হলো।