থ
আন্তর্জাতিক ধ্বনিলিপি :
t̪ʰɔ
ইউনিকোড
: u+09A5
বিশেষ্য
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা
{|
বর্ণ
|
বর্ণচিহ্ন |
লিখিত প্রতীক
|
প্রতীক
|
সঙ্কেতচিহ্ন
|
যোগাযোগ |
বিমূর্তন
|
বিমূর্ত
সত্তা
|
সত্তা
|}
সমার্থকশব্দসমূহ
(synonyms):
থ।
এই বর্ণের নাম
-থ
।
বাংলা বর্ণমালার
অষ্টাবিংশ (২৮)
বর্ণ,
ব্যঞ্জনবর্ণের
সতের সংখ্যক
এবং ত বর্গের দ্বিতীয়
বর্ণ।
ত্
ধ্বনির সাথে সহগ-হ মহাপ্রাণতা প্রদান করলে থ ধ্বনির উৎপত্তি হয়।
স্বাধীনভাবে
উচ্চারণযোগ্য
রূপ হলো- থ্ +অ=থ।
এটি
দন্ত্য (Dental)
,
অঘোষ,
অল্পপ্রাণ
ও স্পর্শ বর্ণ।
শ্রবণ
নমুনা
কিন্তু কুষাণলিপিতে (১০০-৩০০ খ্রিষ্টব্দ) থ-এর চিহ্ন পুনরায় বিন্দুযুক্ত বৃত্ত হিসাবে গৃহীত হয়েছিল। গুপ্তলিপিতে (৪০০-৫০০ খ্রিষ্টাব্দ) লিখিত কোন কোন পাঠে বিন্দুযুক্ত বৃত্ত ছিল। তবে এর কিছু প্রকরণ ভিন্ন রকমেরও ছিল। নিচের চিত্রে ব্রাহ্মীলিপি থেকে গুপ্তলিপি পর্যন্ত থ-বর্ণের রূপান্তরের নমুনা দেখানো হলো―
খ্রিষ্টীয় ৬ম-৯ম শতাব্দীর শেষের দিকে কুটিললিপিতে এই বর্ণটি অনেকটা ইংরেজি বড় হাতের উল্টা বি অক্ষরের মতো হয়ে গিয়েছিল। খ্রিষ্টীয় ১০ম-১১শ শব্দাতীতে এই বর্ণটি আধুনিক থ-এর মতো হয়ে গিয়েছিল। এরপর এই বর্ণটিতে বিভিন্ন সময়ে পরিবর্তন দেখা দিলেও ১৭শ শতাব্দীতে এটি আধুনিক থ-এর রূপ লাভ করেছিল। নিচে কুটিললিপি থেকে বর্তমানকাল পর্যন্ত ত-এর ক্রমবিবর্তনের রূপটি দেখানো হলো।
থ সংস্কৃত কৃৎ প্রত্যয়