ভ
আন্তর্জাতিক ধ্বনিলিপি
:
bʰɔ
ইউনিকোড: u+09AD
বিশেষ্য
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা
{|
বর্ণ
|
বর্ণচিহ্ন |
লিখিত প্রতীক
|
প্রতীক
|
সঙ্কেতচিহ্ন
|
যোগাযোগ |
বিমূর্তন
|
বিমূর্ত
সত্তা
|
সত্তা
|}
সমার্থকশব্দসমূহ
(synonyms):
ভ।
এই বর্ণের নাম
-ভ
।
বাংলা বর্ণমালার
পঞ্চত্রিংশ (৩৫)
বর্ণ,
ব্যঞ্জনবর্ণের
২৪ সংখ্যক
এবং প বর্গের চতুর্থ
বর্ণ।
স্বাধীনভাবে
উচ্চারণযোগ্য
রূপ হলো- ভ্ +অ=ভ।
ওষ্ঠাধর ধ্বনি
(bilabial)
,
ঘোষ,
মহাপ্রাণ ও
স্পর্শ বর্ণ।
ভ-এর লিপি পরিচিতি
অন্যান্য বাংলা লিপির মতই
ব্রাহ্মীলিপি
থেকে ভ উদ্ভূত হয়েছে।
প্রাচীন শিলাখণ্ডে খোদিত
ব্রাহ্মীলিপিতে (খ্রিষ্টপূর্ব ৩য়-১ম শতাব্দী)
নানাভাবে
পরিবর্তিত হয়েছে।
এর ভিতরে সবচেয়ে দেখা যায় ইংরেজি উল্টো এইচ-বর্ণের মতো।
নিচের চিত্রে
ব্রাহ্মীলিপিতে
এই বর্ণের ক্রমবিবর্তন দেখানো হলো।
কুষাণলিপি থেকে গুপ্তলিপি পর্যন্ত এই বর্ণটির বিভিন্ন পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে এই বর্ণ ল-এর রূপ লাভ করেছে। নিচের ছকে এই পরিবর্তনগুলোর নমুনা দেখানো হলো।
খ্রিষ্টীয় ৬ম-৯ম শতাব্দীতেও কুটিললিপিতে ভ-এর চেহারা আধুনিক ভ-এর ধারেকাছে ছিল না। ১০ম-১৫শ শতাব্দীতে পর্যন্ত এই বর্ণটির রূপ ছিল অনেকটা ফ-এর মতো। ১৫শ-১৭শ শতাব্দীতে এর রূপ পাল্টে ড-এর আকার ধারণ করেছিল। আধুনিক ভ-এর রূপ পেয়েছিল ১৭শ শতাব্দীর পরে। নিচে কুটিললিপি থেকে বর্তমানকাল পর্যন্ত এই বর্ণটির ক্রমবিবর্তনের নমুনা তুলে ধরা হলো।
২.
সংস্কৃত भ
(ভ)>বাংলা
ভ।
২. ১.
√ভা
(দীপ্তি) +
অ (ড),
কর্তৃবাচ্য।
বিশেষ্য।
২.১.১.
দীপ্তিময়তা।
২.১.২ শুক্রক্রহের অপর নাম।
৩.২.
√ভা
(দীপ্তি) +
অ
(অ),
ভাববাচ্য
বিশেষ্য।
২.২.১.নক্ষত্র [অগ্নিভ]