ভাষা
ধ্বনি
বা প্রথাগত প্রতীকসমূহ ব্যবহারের মাধ্যমে যোগাযোগকরণ পদ্ধতি, যা একটি
নিয়মতান্ত্রিকভাবে এবং ভাব প্রকাশে সহায়তা করে।
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা |
ভাষা |
যোগাযোগ |
বিমূর্তন |
বিমূর্ত সত্তা |
সত্তা |
}
ইংরেজি:
language, linguistic communication
ব্যাখ্যা:
জীবজগতে কিছু সঙ্কেতের মাধ্যমে নিজেকে প্রকাশ করে। এই সঙ্কেত যখন অন্য একটি
প্রজাতির সদস্য বুঝতে পারে, তখনই ভাষার জন্ম হয়। তবে মানুষের ক্ষেত্রে কণ্ঠস্বরের
দ্বারা মনোভাব প্রকাশের পদ্ধতিকে সাধারণভাবে ভাষা বলা হয়। ব্যবহারিক প্রয়োজনে মানুষ
বিভিন্ন ধরনের ভাষা ব্যবহার করে থাকে। এই সকল ভাষাকে দুটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়। ভাগ
দুটি হলো
(natural
language, tongue):
মানুষ প্রাকৃতিকভাবে যে ভাষা ব্যবহার করে থাকে। দীর্ঘকালের ক্রমবিবর্তনের ধারায়
ভাষা নিজস্ব বৈশিষ্ট্য নিয়ে জাতি বা গোষ্ঠীর ভিতরে বিকশিত হয়। এই ভাষাকে বলা
প্রাকৃতিক ভাষা।
কৃ্ত্রিম
ভাষা
(artificial language):
মানুষ নিজের
প্রয়োজনের জন্য কৃত্রিমভাবে যে ভাষা তৈরি করে।
যেমন‒ কম্পিউটার
ভাষা, মনুষ্যসৃষ্ট সাঙ্কেতিক ভাষা ইত্যাদি।