বিষয়: নজরুল সঙ্গীত।
শিরোনাম: ভোরে স্বপনে কে তুমি দিয়ে দেখা
তাল: কাহার্বা
ভোরে স্বপনে কে তুমি দিয়ে দেখা, লুকালে সহসা
মোর তপনের রাঙা কিরণ যেন ঘিরিল তমসা॥
না ফুটিতে মোর কথার কুঁড়ি
চপল বুলবুলি গেলে উড়ি'
গেলে ভাসিয়া ভোরের সুর যেন বিষাদ অলসা॥
জেগে দেখি হায়, ঝরা ফুলে আছে ছেয়ে তোমার পথতল,
ওগো অতিথি, কাঁদিছে বনভূমি ছড়ায়ে ফুল দল !
মুখর আমার গানের পাখি
নীরব হলো হায় বারেক ডাকি'
যেন ফাগুনের জোছনা-বর্ষিত রাতে নামিল বরষা॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে জানা যায় না। গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল পূর্বাচল পত্রিকার 'আষাঢ় ১৩৪১ বঙ্গাব্দ (জুন-জুলাই ১৩৩৪) সংখ্যায়। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৫ বৎসর ১ মাস।
- গ্রন্থ:
বাসন্তিকা (একাঙ্ক নাটিকা)। চতুর্থ দৃশ্য। বাসন্তিকা'র গান।
- অপ্রকাশিত
নজরুল [১৯৮৯ খ্রিষ্টাব্দে আব্দুল আজীজ আল্ আমান সম্পাদিত]
- নজরুল রচনাবলী ষষ্ঠ খণ্ড [জ্যৈষ্ঠ ১৪১৯, জুন ২০১২। বাসন্তিকা (একাঙ্ক
নাটিকা)।পৃষ্ঠা ৩৬৩-৩৬৫]
-
পত্রিকা:
- পূর্বাচল। আষাঢ় ১৩৪১ বঙ্গাব্দ (জুন-জুলাই ১৯৩৪)।
- খেয়ালী। ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ১৯৩৬ খ্রিষ্টাব্দ (বুধবার, ৯ ভাদ্র
১৩৪৩)। গীতিকার: অমৃত কুমার দত্ত (নজরুলের ছদ্মনাম)।
- রেকর্ড:
- এইচএমভি [ফেব্রুয়ারি ১৯৩৫ খ্রিষ্টাব্দের (মাঘ-ফাল্গুন ১৩৪১)। এন ৭৩৩৯। শিল্পী: শ্রীমতি বীণাপাণি। বাসন্তিকা ( রেকর্ড নাটিকা )।
-
কলাম্বিয়া [মার্চ ১৯৪৬ খ্রিষ্টাব্দ (ফাল্গুন-চৈত্র ১৩৫২)। জি.ই. ২৮৯৫। শিল্পী: কুমারী কল্যাণী দাস। সুর শ্রী শৈলেশ দত্তগুপ্ত]
- স্বরলিপিকার ও স্বরলিপি:
- পর্যায়
- বিষয়াঙ্গ: প্রেম
- সুরাঙ্গ: রাগাশ্রয়ী
- রাগ:
ভৈরবী
-
তাল:
কাহারবা
- গ্রহস্বর:
- পদা। [স্বরলিপি: আসাদুল হক]
- পা [স্বরলিপি: ইদ্রিস আলী]