বিষয়: নজরুল সঙ্গীত।
শিরোনাম: হলুদ গাঁদার ফুল' রাঙা পলাশ ফুল
সিনেমা: 'সাপুড়ে', তাল: দ্রুত-দাদ্রা
হলুদ গাঁদার ফুল' রাঙা পলাশ ফুল
এনে দে এনে দে নৈলে
রাঁধব না, বাঁধব না চুল।
কুস্মী-রঙ শাড়ি, চুড়ি বেলোয়ারি
কিনে দে হাট থেকে, এনে দে মাঠ থেকে
বাবলা ফুল, আমের মুকুল, নৈলে রাঁধব না, বাঁধব না চুল॥
তূর্কুট্ পাহাড়ে শাল-বনের ধারে বস্বে মেলা আজি বিকাল বেলায়,
দলে দলে পথে চলে সকাল হতে বেদে-বেদেনী নূপুর বেঁধে পায়
যেতে দে ওই পথে বাঁশি শুনে' শুনে' পরান বাউল
নৈলে রাঁধব না, বাঁধব না চুল॥
পলার মালা নাই কী যে করি ছাই,
খুঁজে এনে দে এনে দে রে সিঁয়া-কূল
নৈলে রাধব না, বাঁধব না চুল॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির
রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩৯ খ্রিষ্টাব্দের ২৭
মে খ্রিষ্টাব্দে ১৯৩৯ (শনিবার ১৩ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৬) সাপুড়ে
ছায়াছবিতে গানটি ব্যবহৃত হয়েছিল। এই সময় নজরুল ইসলামের বয়স ছিল ৪০ বৎসর ১
মাস।
- চলচ্চিত্র: সাপুড়ে।
২৭ মে খ্রিষ্টাব্দ ১৯৩৯ (শনিবার ১৩ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৬)।
নিউ থিয়েটার্সের নিবেদন। প্রেক্ষাগৃহ: পূর্ণ থিয়েটার্স। কোরাস গান। নিউ
থিয়েটার্সের শিল্পীবৃন্দ।
(কানন দেবী, মেনকা প্রমুখ)।
[প্রচার পুস্তিকা]
- রেকর্ড: নিউ থিয়েটার্স রেকর্ড, হিন্দুস্তান [জুলাই ১৯৩৯ (আষাঢ়-শ্রাবণ ১৩৪৬)। এইচ. ১১৭৭৯। এটি ছিল নারীকণ্ঠের কোরাস গান। সুর করেছিলেন নজরুল ইসলাম। শ্রেণী-ঝুমুর (সাঁওতালী)।
- স্বরলিপিকার ও স্বরলিপি:
আসাদুল হক ।
নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি চতুর্থ খণ্ড।
প্রথম প্রকাশ [কবি নজরুল ইন্সটিটিউট। মাঘ,
১৩৯৬ বঙ্গাব্দ/ জানুয়ারি, ১৯৯০ খ্রিষ্টাব্দে। ২৫ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ১২০-১২৪]
[নমুনা]
- সুরকার: কাজী নজরুল ইসলাম।
- বিষয়াঙ্গ: প্রেম (চলচ্চিত্রের গান)
- সুরাঙ্গ: লোকসঙ্গীত, সাঁওতালি
ঝুমুর-অঙ্গ
- তাল: ঝুমুর, /দাদরা
- গ্রহস্বর: রা।