৪১ বৎসর অতিক্রান্ত বয়স
২৫ বৈশাখ ১৩০৯ বঙ্গাব্দ থেকে ২৪ বৈশাখ ১৩১০ বঙ্গাব্দ পর্যন্ত (৭ মে ১৯০২- ৬ মে ১৯০৩ খ্রিষ্টাব্দ)
১৩০৯ বঙ্গাব্দের প্রবাসী
পত্রিকার মাঘ-ফাল্গুন সংখ্যায় সুদূর শিরোনামে একটি কবিতা প্রকাশিত হয়। এই
কবিতাটিকে রবীন্দ্রনাথ পরে গানে পরিণত করেন। এই গানটি হলো
আমি চঞ্চল হে, আমি সুদূরের পিয়াসি
১৩০৯ বঙ্গাব্দের ১৯ মাঘে 'ভারতীয় সঙ্গীতসমাজ' আচার্য জগদীশ চন্দ্রবসুকে সংবর্ধনা
জানায়। এই সংবর্ধনা উপলক্ষে রবীন্দ্রনাথ একটি গান রচনা করেন। গানটি হলো-
জয় তব হোক জয়
১৩০৯ বঙ্গাব্দের ১১ মাঘ
[২৫ জানুয়ারি ১৯০৩ খ্রিষ্টাব্দ] ত্রিসপ্ততিতম (৭৩) সাংবৎসরিক মাঘোৎসব
অনুষ্ঠিত হয়। এই উৎসবে সকাল ও সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত উপাসনায় রবীন্দ্রনাথের রচিত মোট
২৩টি ব্রহ্মসঙ্গীত পরিবেশিত হয়। এর ভিতরে ৯টি গান সকালের অধিবেশনে আদি ব্রাহ্মসমাজ
গৃহে পরিবেশিত হয়। বাকি ১৪টি গান পরিবেশিত হয়েছিল সন্ধ্যার উপাসনায়, মহর্ষিভবনে। এই
গানগুলোর ভিতরে নতুন গান ছিল ১২টি। গানগুলো হলো—
১.
স্বপন যদি ভাঙিলে রজনীপ্রাতে
২.
মনোমোহন, গহন যামিনীশেষে [পূজা-২৭৮]
[তথ্য]
৩.
আছে দুঃখ,
আছে মৃত্যু,
বিরহদহন লাগে
৪.
দুঃখরাতে, হে নাথ, কে
ডাকিলে [পূজা-২৮০] [তথ্য]
৫. এ ভারতে রাখো নিত্য,
প্রভু,
তব শুভ আশীর্বাদ।
৬. দুয়ারে দাও মোরে রাখিয়া [পূজা-১১৭]
[তথ্য]
৭. মন্দিরে মম কে
আসিলে
হে।
৮.
বাজাও তুমি কবি,
তোমার সঙ্গীত
সুমধুর
৯. শূন্য হাতে ফিরি হে পূজা-৪০০]
[তথ্য]
১০.
নিবিড় ঘন আঁধারে
জ্বলিছে ধ্রুবতারা [পূজা-১৭৬ [তথ্য]
১১. আমারে করো জীবনদান।
১২. গভীর রজনী নামিল হৃদয়ে [পূজা-২৫৬]
[তথ্য]