বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত
শিরোনাম:
দুঃখরাতে,
হে নাথ,
কে ডাকিলে
পাঠ ও পাঠভেদ:
- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক
১৪১২)-এর পাঠ:
পূজা:
২৮০
দুঃখরাতে,
হে নাথ,
কে ডাকিলে –
জাগি হেরিনু তব
প্রেমমুখছবি
॥
হেরিনু উষালোকে
বিশ্ব তব কোলে,
জাগে তব নয়নে
প্রাতে শুভ্র রবি
॥
শুনিনু বনে
উপবনে আনন্দগাথা,
আশা হৃদয়ে বহি
নিত্য গাহে কবি
॥
RBVBMS 426 (i)
[নমুনা]
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
[ইন্ডিয়ান প্রেস্ লিমিটেড, ১৩২১ বঙ্গাব্দ। পৃষ্ঠা: ১৬০]
[নমুনা]
স্বরবিতান ষষ্টিতম
(৬০) খণ্ডের পঞ্চম গান। পৃষ্ঠা ১৬-১৭।
[নমুনা]
পত্রিকা:
-
তত্ত্ববোধিনী (ফাল্গুন
১৮২৪ শকাব্দ, ১৩০৯ বঙ্গাব্দ)।
সরফর্দা-আড়া। পৃষ্ঠা ১৬৩। [নমুনা]
-
বিশ্বভারতী পত্রিকা (কার্তিক-পৌষ ১৩৭৪ বঙ্গাব্দ)।
শৈলজারঞ্জন মজুমদার কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
রেকর্ডসূত্র: পাওয়া যায় নি
প্রকাশের কালানুক্রম:
১১ মাঘ ১৩০৯ বঙ্গাব্দ [২৫ জানুয়ারি ১৯০৩ খ্রিষ্টাব্দ]
৭৩তম
মাঘোৎসবের
সকালের
অধিবেশনে এই গানটি পরিবেশিত হয়েছিল। এই সূত্র গানটি তত্ত্ববোধিনী পত্রিকার 'ফাল্গুন
১৩০৯ বঙ্গাব্দ'
সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছিল। এরপর যে সকল গ্রন্থে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়ে
প্রকাশিত হয়েছিল, সেগুলো হলো-
কাব্যগ্রন্থ অষ্টম খণ্ড (১৩১০
বঙ্গাব্দ),
গান
প্রথম সংস্করণ
(১৩১৫
বঙ্গাব্দ),
গান
দ্বিতীয় সংস্করণ
(১৩১৬
বঙ্গাব্দ),ধর্ম্মসঙ্গীত
(১৩২১ বঙ্গাব্দ) ও
কাব্যগ্রন্থ
দশম খণ্ড
(১৩২৩ বঙ্গাব্দ)।
এ সকল গ্রন্থাদির পরে,
১৩৩৮ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত
গীতবিতান
-এর
প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ
১৩১০ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত 'মোহিত সেন সম্পাদিত কাব্যগ্রন্থের ৮ম ভাগের
'গান' অংশ থেকে গৃহীত হয়েছিল
।
এরপর
প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের মাঘ
মাসে। এই সংস্করণে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল
পূজা,
পর্যায়ের
জাগরণ উপবিভাগের ১৭ সংখ্যক গান
হিসেবে। ১৩৭১ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত অখণ্ড গীতবিতানের
পূজা
পর্যায়ের ২৮০ সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।
গানটি একইভাবে
অখণ্ড গীতাবিতানের তৃতীয় সংস্করণ
প্রকাশিত হয়েছিল পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দের পৌষ মাসে।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
-
ভাঙা গান:
এটি একটি ভাঙা গান।
মূল গান : সরফর্দা। আড়াঠেকা।
রঙ্গরাতি মাতিয়া আবে পিয়া
বাত কহত ইতরাত
আবে পিয়া
॥
অজহু সহ নীঁদ পিয়া নৈনা রতনারে
চাল চলত ইতরাত আবে পিয়া
॥
সঙ্গীত মঞ্জরী
দ্র:
রবীন্দ্রসঙ্গীত গবেষণা গ্রন্থমালা ৩য় ভাগ। প্রফুল্লকুমার দাস। পৃষ্ঠা
৭১-৭২।
-
স্বরলিপিকার:
শৈলজারঞ্জন মজুমদার।
-
সুর ও তাল:
-
রাগ-সরফর্দা। তাল-ড়াঠেকা। তত্ত্ববোধিনী
-
স্বরবিতান-৬০'এ গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ
নেই। উক্ত স্বরলিপিটি মাত্রা
২।৩।২।৩ ছন্দে ঝাঁপতাল'-এ
নিবদ্ধ।
- রাগ
মিশ্র ছায়ানট। তাল: ঝাঁপতাল
[রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬।]
পৃষ্ঠা: ৫৯।
- রাগ
সরফর্দা।
তাল:
আড়াঠেকা, ঝাঁপতাল, ঢালা।
[রাগরাগিণীর এলাকায়
রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি,
জুলাই ২০০১।] পৃষ্ঠা: ১০৩।
-
বিষয়াঙ্গ: ব্রহ্মসঙ্গীত।
-
সুরাঙ্গ:
খেয়ালাঙ্গ
-
গ্রহস্বর: সা।
-
লয়: মধ্য।