বিষয়: 
		রবীন্দ্রসঙ্গীত। 
		শিরোনাম: 
		যোগী 
		হে, কে তুমি হৃদি-আসনে!
		পাঠ 
ও পাঠভেদ:  
	- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, 	কার্তিক ১৪১২)-এর পাঠ:নাট্যগীতি: ২২
			
				
				
				যোগী হে, কে তুমি হৃদি-আসনে!
				
				
				বিভূতিভূষিত শুভ্র দেহ,   নাচিছ দিক্-বসনে
				॥
				
				
				            মহা-আনন্দে পুলক কায়,       গঙ্গা উথলি উছলি যায়,
				
				
				                 ভালে শিশুশশী হাসিয়া চায়-
				
				
				                        জটাজূট ছায় গগনে॥
			
	- 
	
	পাণ্ডুলিপির পাঠ: 
	পাওয়া যায়নি।
- পাঠভেদ:  
- তথ্যানুসন্ধান
 
	- 
	
	ক. রচনাকাল ও স্থান:  ১২৯০
	বঙ্গাব্দের এই গানটি রচিত হয়। এই বিচারে 
	গানটি রবীন্দ্রনাথের 
	২২ বৎসর বয়সের রচনা
- 
	
	খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
	- 
	
	গ্রন্থ: 
	
		- 
		গানের বহি ও বাল্মীকি প্রতিভা 
		আদি-ব্রহ্মসমাজ যন্ত্র, ১৩০০ বঙ্গাব্দ।] মিশ্র কেদারা । একতালা। গান ১৫৭। পৃষ্ঠা: ১৬১-১৬২। 
	[নমুনা:
		প্রথমাংশ,
		শেষাংশ]
- গীতবিতান
		
			- 
			প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ  
			[বিশ্বভারতী, আশ্বিন ১৩৩৮, 
প্রকৃতির 
		প্রতিশোধ (১২৯১ 
		বঙ্গাব্দ) থেকে গৃহীত হয়েছিল। 
		পৃষ্ঠা: 
		৪০]
		[নমুনা]
- তৃতীয় 
	খণ্ড,  সংস্করণ (বিশ্বভারতী, আশ্বিন ১৩৫৭)। পৃষ্ঠা: 
- অখণ্ড সংস্করণ, 
	তৃতীয়
			সংস্করণ (বিশ্বভারতী,
			পৌষ ১৩৮০), 
			পর্যায়:
		নাট্যগীতি ২২,
		পৃষ্ঠা:  [নমুনা]
 
- 
		প্রকৃতির প্রতিশোধ
				
		
			- প্রথম সংস্করণ (বৈশাখ ১২৯১)। সপ্তম দৃশ্য। পথিকদের গান। 
			কেদারা পৃষ্ঠা ৪৩।
		[নমুনা]
- রবীন্দ্র-রচনাবলী প্রথম খণ্ড (বিশ্বভারতী, 
জ্যোষ্ঠ 
			১৩৯৬), 'একজন পথিকের গান', পৃষ্ঠা ১৮৬।
 
- 
		রবিচ্ছায়া  
		[সাধারণ ব্রাহ্মসমাজ যন্ত্র, ১২৯২। বিবিধ ৩৫। কেদারা-একতালা।  পৃষ্ঠা ৩২] 
[নমুনা]
- 
			রবীন্দ্রগ্রন্থাবলী 
			(হিতবাদী ১৩১১)। বিবিধ সঙ্গীত মিশ্র। পৃষ্ঠা: 
			১৪৫[নমুনা]
- স্বরবিতান বিংশ (২০) 
	(বিশ্বভারতী, ফাল্গুন ১৪১১) খণ্ডের ২৪ সংখ্যক গান। কেদারা। একতাল। পৃষ্ঠা ৭৭
			[নমুনা]
- 
		স্বরলিপি-গীতিমালা
			- 
			চতুর্থ খণ্ড। ডোয়ার্কিন এণ্ড সন্স লিমিটেড।
১৩৪৮ বঙ্গাব্দ।  মুলতান-আড়ঠেকা পৃষ্ঠা ২-৩।
[নমুনা]
 
 
 
 
- গ.
	সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলি:
	
		- স্বরলিপিকার:
		
		জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর।    
	                        
		
- সুর 
	ও তাল:
			- স্বরবিতান বিংশ 
			(২০) 
	খণ্ডে 
			
			(বিশ্বভারতী, 
	
			ফাল্গুন ১৪১১)  গৃহীত স্বরলিপিতে রাগ-তালের 
	নাম হিসেবে উল্লেখ রয়েছে যথাক্রমে কেদারা 
	এবং একতাল।
- রাগ : 
			
			কেদারা। তাল: একতাল।
			[রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, 
			প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬], পৃষ্ঠা ৭৬।
- রাগ : 
			কেদারা। তাল: একতাল।
			
			[রাগরাগিণীর এলাকায় 
	রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, 
	জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা ১৩২।
 
- গ্রহস্বর: 
		ধা।