বিষয়: 
রবীন্দ্রসঙ্গীত। 
শিরোনাম: আমি নিশিদিন তোমায় ভালোবাসি
পাঠ ও পাঠভেদ: 
 
	- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২)-এর পাঠ: প্রেম  পর্যায়ের ১৪৩ সংখ্যক গান।
	
		
আমি    নিশিদিন তোমায় 
ভালোবাসি,
       
তুমি    অবসরমত বাসিয়ো।
            
আমি  নিশিদিন হেথায় বসে আছি,
তোমার যখন মনে পড়ে আসিয়ো॥
       
      আমি  
সারানিশি তোমা-লাগিয়া
            
রব  বিরহশয়নে জাগিয়া-
তুমি    নিমেষের তরে 
প্রভাতে
        
এসে  মুখপানে চেয়ে হাসিয়ো॥
তুমি  চিরদিন মধুপবনে
    চির-বিকশিত বনভবনে
যেয়ো  মনোমত পথ ধরিয়া
    তুমি নিজ সুখস্রোতে 
ভাসিয়ো।
        
যদি   তার মাঝে পড়ি আসিয়া
তবে    আমিও চলিব ভাসিয়া,
        
যদি  দূরে পড়ি তাহে ক্ষতি কী-
        
মোর স্মৃতি মন হতে নাশিয়ো॥
		
	
	- 
পাণ্ডুলিপির পাঠ: 
	
- 
	পাঠভেদ: পাঠভেদ আছে।
 নিশিদিন হেথায় বসে আছি                
:স্বরলিপি: সাধনা, ভাদ্র ১৩০০ বঙ্গাব্দ
 আমি  
নিশিদিন হেথায় বসে আছি        :কথার অংশ: 
সাধনা, ভাদ্র ১৩০০
 গীতবিতান (আশ্বিন ১৩৩৮)
- তথ্যানুসন্ধান
		- 
ক. রচনাকাল ও স্থান: এই গানটি রবীন্দ্রনাথের 
'রাজা ও রানী' নাটকে প্রথম গৃহীত হয়।  রবীন্দ্রনাথ রাজা ও রানী নাটকের গানগুলো 
কবে লিখেছিলেন, তা জানা যায় না। গ্রন্থটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল ২৫ শ্রাবণ ১২৯৬ 
বঙ্গাব্দ [শুক্রবার ৯ আগষ্ট ১৮৮৮ খ্রিষ্টাব্দ]-এ। নাটকটি প্রকাশের সময় 
রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ২৮ বৎসর ৩ মাস।
 
- 
		খ. প্রকাশ ও 
		গ্রন্থভুক্তি
		
		
			- 
			গ্রন্থ: 
			
			
				- 
				
				কাব্যগ্রন্থ 
			
				
- 
কাব্যগ্রন্থাবলী [আদি ব্রাহ্মসমাজ প্রেস, ১৩০৩। রাজা ও রাণী, পঞ্চম অঙ্ক চতুর্থ দৃশ্য। ইলার  গান। মিশ্র পূরবী-কাওয়ালি। পৃষ্ঠা: ২৩৫]
[নমুনা]
- 
গান 
				
				
- 
				
				গানের বহি ও বাল্মীকি প্রতিভা [আদি ব্রাহ্মসমাজ যন্ত্র ১৩০০)]। গান সংখ্যা ৯৪। গৌরী-কাওয়ালি। পৃষ্ঠা: ৯৫-৯৬ [নমুনা:
	প্রথমাংশ,
	শেষাংশ]
- 
				
				গীতবিতান
		
					- 
					
	প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ 
	বিশ্বভারতী, আশ্বিন ১৩৩৮,  [রাজা ও রাণী (১২৯৬ বঙ্গাব্দ) থেকে গৃহীত হয়েছিল।  পৃষ্ঠা: ৮৫]
	[
	নমুনা] 
- 
দ্বিতীয় খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, আশ্বিন ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ)।
প্রেম-১১৬। পৃষ্ঠা: ৫৯
[নমুনা]
- অখণ্ড, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দ)।  প্রেম  (প্রেম বৈচিত্র্য-৬৪)পর্যায়ের ১৪৩ সংখ্যক গান।
 
- 
				
				রবীন্দ্রগ্রন্থাবলী (হিতবাদী ১৩১১)। গান সংখ্যা: ৯৪। 
				গৌরী-কাওয়ালী। পৃষ্ঠা: ৯৮৮
				[নমুনা 
- 
				রাজা ও রাণী
	- 
	প্রথম সংস্করণ 
	
	[আদি ব্রাহ্মসমাজ যন্ত্র, ১২৯৬ বঙ্গাব্দ। পঞ্চম অঙ্ক চতুর্থ দৃশ্য। ইলার  
	গান। মিশ্র পূরবী-কাওয়ালি। পৃষ্ঠা: ১০৮-১০৯][নমুনা: 
	প্রথমাংশ,
	শেষাংশ] 
- 
[রবীন্দ্ররচনাবলী প্রথম খণ্ড (বিশ্বভারতী)জ্যৈষ্ঠ ১৩৯৬]
 
- স্বরলিপি গীতিমালা 
				(জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর)।
- 
			স্বরবিতান অষ্টাবিংশ 
	(২৮) খণ্ডের (আষাঢ় ১৪১৩ বঙ্গাব্দ)  সপ্তম গান। পৃষ্ঠা: ১৯-২১।
	[নমুনা]
 
- পত্রিকা:
	
				-  সাধনা (ভাদ্র ১৩০০ বঙ্গাব্দ)।
 
 
 
- গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
			- স্বরলিপিকার:
			ইন্দিরাদেবী 
			চৌধুরানী।
- সুর ও তাল: 			
		 			
		
				- রাগ: মিশ্র গৌরী। তাল: তালফেরতা।
			স্বরবিতান অষ্টাবিংশ 
	(২৮) খণ্ড (আষাঢ় ১৪১৩)]
 
- 
		রাগ : মিশ্র  গৌরী (ভৈরব ঠাট)।  [রবীন্দ্রসঙ্গীতে 
রাগ-নির্ণয়। ভি.ভি. ওয়াঝলওয়ার। রবীন্দ্রনাথের প্রেমের গান ।সংগীত-শিক্ষায়তন। বৈশাখ ১৩৯০। পৃষ্ঠা : ৭৮]
 
- 
			রাগ: 
				মিশ্র গৌরী। তাল: কাহারবা-দাদরা [ রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬। পৃষ্ঠা: ৩২।]
 
- 
				রাগ: পূরবী, গৌরী। তাল: ত্রিতাল, দাদরা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৬১।]
 
 
- 
			গ্রহস্বর: গা
 
 
- 
		লয়: মধ্য।