বিষয়:রবীন্দ্রসঙ্গীত।
 
শিরোনাম: মনে রয়ে গেল মনের কথা
পাঠ 
ও পাঠভেদ: 
	- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, 
	কার্তিক ১৪১২)-এর 
	পাঠ: 
প্রেম (প্রেম 
বৈচিত্র্য-১৬৬)পর্যায়ের ১৯৩ সংখ্যক গান।
	
		
        
মনে রয়ে গেল মনের কথা―
        
শুধু চোখের জল, প্রাণের ব্যথা॥
মনে করি দুটি কথা ব'লে 
যাই, কেন মুখের পানে চেয়ে চলে যাই।
সে যদি চাহে মরি যে তাহে, 
কেন মুদে আসে আঁখির পাতা॥
ম্লানমুখে, সখী, সে যে চলে 
যায়― ও তারে ফিরায়ে ডেকে নিয়ে আয়।
বুঝিল না সে যে কেঁদে 
গেল―
ধুলায় লুটাইল হৃদয়লতা॥
		
	
	- 
	
	পাণ্ডুলিপির 
	পাঠ:রবীন্দ্রনাথের পাণ্ডুলিপি 
	
MS. NO 021:
	
	তে গানটি 
	পাওয়া যায়। 
	
	পাঠভেদ: 
	 
	তথ্যানুসন্ধান
	- 
	
	ক. রচনাকাল ও স্থান: 	১২৯০ খ্রিষ্টাব্দের [মার্চ ১৮৮৪ খ্রিষ্টাব্দ] ফাল্গুন মাসের শেষ সপ্তাহে, 
	স্বর্ণকুমারী দেবীর জ্যেষ্ঠা কন্যা হিরন্ময়ী দেবীর সাথে ফণিভূষণ মুখোপাধ্যায়ের 
	বিবাহ হয়। এই বিবাহ উপলক্ষে রবীন্দ্রনাথ এবং অন্যান্যরা মিলে বাসর ঘরের আমোদের 
	জন্য 'বিবাহ 
	উৎসব '
	
	নামে একটি নাটিকা রচনা করেন। 
	নাটিকাটির চতুর্থ দৃশ্যের প্রথম গান এবং নায়িকার গান হিসেবে উল্লিখিত গানটি রয়েছে। এই সময় 
	রবীন্দ্রনাথে বয়স ছিল ২২ বৎসর ১০ মাস।
	এই গানটির একটি সংশোধিত পাঠ তৈরি করেন ১৩৩৮ বঙ্গাব্দের ১৩ই চৈত্র। এই 
	সময় রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ৭০ বৎসর ১২ মাস।
 
 
	- খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
		- গ্রন্থ
		- 
কাব্যগ্রন্থ 
		- 
		
		অষ্টম খণ্ড 
						[মজুমদার লাইব্রেরি, ১৩১০ বঙ্গাব্দ] বেহাগড়া-কাওয়ালি। 
		পৃষ্ঠা: ৮৪
		[নমুনা]
- 
		
		দশম খণ্ড [ইন্ডিয়ান প্রেস ১৩২৩ বঙ্গাব্দ)], বিবিধ সঙ্গীত। 
পৃষ্ঠা: ১৩২। [নমুনা]
 
- 
	 
	কাব্যগ্রন্থাবলী 
				[আদি ব্রাহ্মসমাজ প্রেস, ১৩০৩।  
	গান। 
	বেহাগড়া-কাওয়ালি।
	পৃষ্ঠা  
				৪৩৫] [নমুনা]
- 
	 
	
	গান 
- 
	
			
			গীতবিতান
		- 
		প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ 
		[বিশ্বভারতী, আশ্বিন ১৩৩৮। কাব্যগ্রন্থাবলী (১৩০৩ বঙ্গাব্দ) 'গান' অংশ থেকে 
		গৃহীত হয়েছে । পৃষ্ঠা: ১১৬] [নমুনা]
- অখণ্ড গীতবিতানের প্রেম (প্রেম বৈচিত্র্য-১৬৬)পর্যায়ের ১৯৩ সংখ্যক গান।
 
- 
		
বিবাহ-উৎসব
[১২৯০ বঙ্গাব্দ, চতুর্থ দৃশ্য, নায়িকা'-র গান, বেহাগড়া-কাওয়ালি]
- 
		
		
		রবিচ্ছায়া [সাধারণ ব্রাহ্মসমাজ যন্ত্র, ১২৯২ বঙ্গাব্দ)]। বিবিধ ৯২। 
		বেহাগড়া-কাওয়ালি। পৃষ্ঠা: ৭৬। [নমুনা]
- 
		স্বরবিতান 
বিংশ (২০) খণ্ডের 
(ফাল্গুন ১৪১১ বঙ্গাব্দ) ২৮ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা: ৮২-৮৪।
- নলিনী, 
		ফুলির গান (১২৯১ বঙ্গাব্দ)। বেহাগড়া-কাওয়ালি।
- স্বরলিপি-গীতিমালা (১৩০৪ বঙ্গাব্দ)।
- প্রীতিগীতি (১৩০৫ বঙ্গাব্দ)।
- বাঙ্গালীর গান (১৩১২ বঙ্গাব্দ)।
- সঙ্গীতসার সহস্র, তৃতীয় ভাগ (১৩০৮ বঙ্গাব্দ)।
- ভারতীয় সঙ্গীতমুক্তাবলী (১৮৮৪ খ্রিষ্টাব্দ)।
- সঙ্গীত সহস্র (১৮৯১ খ্রিষ্টাব্দ)।
 
- 
	
		গ.সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
		
			- স্বরলিপি: 
- 
	
		
	
		স্বরলিপিকার:  
		জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর।
		স্বরবিতান বিংশ 
	(২০) খণ্ড (ফাল্গুন ১৪১১ বঙ্গাব্দ)
		[নমুনা]
- সুর ও তাল: 
		
			- 
	স্বরবিতান বিংশ  (২০) খণ্ডের (ফাল্গুন ১৪১১ বঙ্গাব্দ) 
সুরভেদ/ছন্দভেদ অংশে এই গানটির 
			স্বরলিপি-গীতিমালায় (১৩০৪ বঙ্গাব্দ) মুদ্রিত
			
			 জ্যোতিরিন্দ্রনাথ 
ঠাকুরের স্বরলিপিটির সুরান্তর দেখানো হয়েছে।
			স্বরবিতান বিংশ  (২০) খণ্ডে (ফাল্গুন ১৪১১ বঙ্গাব্দ) 
			
			 গৃহীত স্বরলিপির সাথে রাগ ও তালের 
	নাম হিসেবে উল্লেখ রয়েছে যথাক্রমে বেহাগড়া এবং ঝাঁপতাল।
 
 
			- 
রাগ : বেহাগড়া [রবীন্দ্রসঙ্গীতে 
রাগ-নির্ণয়। ভি.ভি. ওয়াঝলওয়ার। রবীন্দ্রনাথের প্রেমের গান। 
সংগীত-শিক্ষায়তন। বৈশাখ ১৩৯০। পৃষ্ঠা : ৭৪]
- 
			রাগ: বেহাগ, অঙ্গ: কীর্তন। তাল- ঝাঁপতাল। 
			[রবীন্দ্রসংগীত 
			: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর, ২০০৬)] । পৃষ্ঠা: ৭২।
 
- 
			
			রাগ: 
			বেহাগড়া। 
			তাল: ঝাঁপতাল [রাগরাগিণীর 
			এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা: 
			১২৫।
 
- গ্রহস্বর :
গা।
 লয় : মধ্য।