বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত
শিরোনাম: আমার পরান লয়ে কী খেলা খেলাবে ওগো
পাঠ ও পাঠভেদ:
- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২)-এর পাঠ: প্রেম (উপ-বিভাগ : প্রেম বৈচিত্র্য-৪) পর্যায়ের ৩১ সংখ্যক গান।
আমার পরান লয়ে কী খেলা খেলাবে ওগো
পরানপ্রিয়।
কোথা হতে ভেসে কূলে লেগেছে চরণমূলে
তুলে দেখিয়ো॥
এ নহে গো তৃণদল, ভেসে-আসা ফুলফল—
এ যে ব্যথাভরা মন মনে রাখিয়ো॥
কেন আসে কেন যায় কেহ না জানে।
কে আসে কাহার পাশে কিসের টানে।
রাখ যদি ভালোবেসে চিরপ্রাণ পাইবে সে,
ফেলে যদি যাও তবে বাঁচিবে কি ও॥
Ms 129
[নমুনা]
পাঠভেদ: নাই
তথ্যানুসন্ধান
-
ক. রচনাকাল ও স্থান: ১২৯৯ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে
রবীন্দ্রনাথ কলকাতার বির্জিতলাও-তে এই গানটি রচনা করেছিলেন। এই সময় তাঁর বয়স ছিল ৩১
বৎসর ৫ মাস বয়সের রচনা।
রবীন্দ্রনাথের পাণ্ডুলিপি
Ms 129-তে
লিখিত এই গানের নিচে লেখা আছে 'বির্জ্জিতলা। কলকাতা/আশ্বিন। এই সময় রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল, ৩১ বৎসর ৩ মাস।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
-
গ্রন্থ:
-
কাব্যগ্রন্থাবলী[আদি ব্রাহ্মসমাজ প্রেস, ১৩০৩]। সোনার তরী। শিরোনাম আবেদন
। পৃষ্ঠা: ৩০৯]
[নমুনা]
গান
গানের বহি ও বাল্মীকি প্রতিভা (আদি ব্রাহ্মসমাজ যন্ত্র ১৩০০)। গান
সংখ্যা: ১০৬। কানাড়া -কাওয়ালি। পৃষ্ঠা: ১০৬-১০৭ [নমুনা:
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
গীতবিতান
অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ
(বিশ্বভারতী ১৩৮০)।
প্রেম (উপ-বিভাগ : প্রেম বৈচিত্র্য-৪) পর্যায়ের ৩১ সংখ্যক গান।
রবীন্দ্রগ্রন্থাবলী
(হিতবাদী ১৩১১)। গান সংখ্যা: ১০৬। কানাড়া-কাওয়ালি। পৃষ্ঠা:
৯৯০
[নমুনা]
সোনার
তরী
-
প্রথম সংস্করণ [সাহিত্য-যন্ত্র, ১৩০০ বঙ্গাব্দ। শিরোনাম: তোমরা এবং আমরা।
পৃষ্ঠা : ২৬-২৮] [নমুনা:
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
- রবীন্দ্ররচনাবলী (তৃতীয় খণ্ড)। বৈশাখ ১৩৭১। বিশ্বভারতী। সোনার তরী।
শিরোনাম: তোমরা ও আমরা। পৃষ্ঠা: ২৪-২৬।
স্বরবিতান দশম
(১০) খণ্ডের (পৌষ ১৪১৩) ৮ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ২৮-২৯।
[নমুনা]
পত্রিকা:
-
ভারতী (অগ্রহায়ণ ১২৯৯)।
-
ভারতী ও বালক (পৌষ ১২৯৯)
[নমুনা]
-
সাধনা (মাঘ ১২৯৯)
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
-
স্বরলিপিকার:স্বরলিপি
গীতিমালা (মাঘ ১৩০৪)-তে জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্বরলিপি ছিল।
স্বরবিতান দশম
খণ্ডের (পৌষ ১৪১৩) ১০১ পৃষ্ঠায় এই স্বরলিপিটি সুরান্তর হিসেবে দেওয়া হয়েছে। এই
গানের মূল স্বরলিপিটি কে করেছেন তার কোনো নির্দেশ এই গ্রন্থ থেকে পাওয়া যায় না।
স্বরবিতান দশম খণ্ডের আদি সংস্করণটির সম্পাদনা করেছিলেন ইন্দিরা দেবী চৌধুরানী।
সম্পাদনার সময় জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপির পরিবর্তন তাঁর জ্ঞাতানুসারে
ঘটেছিল।
- সুর ও তাল:
-
রাগ : কানাড়া। তাল : মধ্যমান।
[স্বরবিতান দশম খণ্ড (পৌষ ১৪১৩)]
-
রাগ : কানাড়া। [রবীন্দ্রসঙ্গীতে
রাগ-নির্ণয়। ভি.ভি. ওয়াঝলওয়ার। রবীন্দ্রনাথের প্রেমের গান।
সংগীত-শিক্ষায়তন। বৈশাখ ১৩৯০। পৃষ্ঠা : ৬৯]
-
রাগ:
কানাড়া। তাল: মধ্যমান।
[রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা । সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস,
ডিসেম্বর ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ৩০]।
-
রাগ: সিন্ধু,
খাম্বাজ। তাল: মধ্যমান
।[রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার
চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৫৭]
-
স্বরবিতান দশম
খণ্ডের (পৌষ ১৪১৩) ৯৭ পৃষ্ঠায় এই গানটি সম্পর্কে বলা হয়েছে...'গীতিরীতি সম্পর্কে
বিশেষ অবহিত হওয়া আবশ্যক।' এই 'গীতিরীতি'টি কি তা উল্লেখ করা হয় নি
-
গ্রহস্বর: রসা।
-
লয়: মধ্য